মালিতে আল-কায়েদার ক্রমাগত অভিযান : কয়েক ডজন শত্রুসেনা হতাহত
সম্প্রতি পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে একের পর এক দুর্দান্ত সব সফল অভিযান পরিচালনা করছেন আল-কায়দা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এসব অভিযানে কয়েক ডজন কুফ্ফার ও গাদ্দার সৈন্য হতাহতের শিকার হয়েছে। এসব অভিযানসমূহের মধ্যে বেশ কয়েকটির তথ্য সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর কায়েস রাজ্যের গভর্নর গউভার নিউর নিরাপত্তায় থাকা সামরিক কনভয় টার্গেট করে ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস বিস্ফোরণ ঘটানোর মাধ্যমে অতর্কিত হামলা পরিচালনা করেন মুজাহিদগণ। এতে একজন নিরাপত্তারক্ষী নিহত হয় এবং গভর্নরসহ তার সাথে থাকা এক ডজনেরও বেশি সৈন্য আহত হয়। ধ্বংস হয়ে যায় গাদ্দার বাহিনীর কয়েকটি সাঁজোয়া যান ও গাড়ি।
এই হামলার একদিন পর, মালির গনুগুর এলাকায় দেশটির গাদ্দার সেনাবাহিনীর অন্য একটি কনভয় লক্ষ্য করে শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণ ঘটান মুজাহিদগণ। এতে কনভয়ের একটি সাঁজোয়া যান ধ্বংস হয়ে যায় এবং তাতে থাকা সকল সৈন্য নিহত হয়।
এর আগে গত ২৯ আগস্ট, টিম্বাক্টু রাজ্যের আচরান গ্রামে গাদ্দার মালিয়ান সামরিক বাহিনীর একটি ঘাঁটিতে ভারী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালান আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম) এর বীর মুজাহিদগণ। হামলায় ঘাঁটির বিভিন্ন অংশ ধ্বসে পড়ে এবং বেশ কিছু সামরিক অবস্থানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে সামরিক বাহিনীর অস্ত্রের ডিপো ও অসংখ্য সামরিক সরঞ্জাম ধ্বংস হয়ে যায়। সেই সাথে বহু সংখ্যক সেনা সদস্য হতাহতের শিকার হয়।
এরপর ২ সেপ্টেম্বর, একই রাজ্যের বীর শহরে কুফ্ফার জাতিসংঘের একটি সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালান জেএনআইএম মুজাহিদগণ। সরাসরি হামলার পাশাপাশি সেখানে কয়েক দফা রকেট হামলাও চালিয়েছেন তারা। এসময় ঘাঁটিতে থাকা একটি হেলিকপ্টার লক্ষ্য করেও ভারী গুলি বর্ষণ করেন মুজাহিদগণ। এতে হেলিকপ্টারটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। উক্ত অভিযানে কুফ্ফার জাতিসংঘের বেশ কিছু সৈন্য হতাহত হয়।
এরপর গত ১১ সেপ্টেম্বর রবিবার সকালে, একই ঘাঁটিতে অবস্থানরত জাতিসংঘের সামরিক বাহিনীর অন্য একটি কনভয় টার্গেট করে অতর্কিত হামলা চালান মুজাহিদগণ। সেসময় কুফ্ফার বাহিনীর কনভয়টি বীর শহরে টহল দিচ্ছিলো। এ অভিযানে কুফ্ফার জাতিসংঘের একটি সাঁজোয়া যান ধ্বংস এবং অন্তত ৩ সৈন্য হতাহত হয়।
একই দিন, মাসিনা রাজ্যের কাগর এবং মন্দিরে শহরে ২টি পৃথক হামলা চালিয়েছেন মুজাহিদগণ। গাদ্দার মালিয়ান সেনাবাহিনীর একটি কনভয় এবং একটি সামরিক কাফেলাকে টার্গেট করে এসব হামলা চালানো হয়। এতে গাদ্দার মালিয়ান সেনাবাহিনীর একটি গাড়ি ধ্বংস এবং বহু সংখ্যক সৈন্য হতাহত হয়েছে।
এর আগে গত ৯ সেপ্টেম্বর শুক্রবার, মালির কৌটিয়ালা অঞ্চলে দুটি সফল হামলা চালিয়েছে জেএনআইএম। কৌটিয়ালার ইয়োরোসো এলাকার প্রবেশ পথে মুজাহিদদের বাঁধা দেওয়ার চেষ্টা করে মালিয়ান সেনারা। এতে মুজাহিদগণ গাদ্দার সেনাদের উপর তীব্র পালটা আক্রমণ চালান। ফলশ্রুতিতে একটি গাড়ি ধ্বংস হয় এবং গাদ্দার সেনারা তাদের আহত সেনাদের নিয়ে শহরের ফটক ছেড়ে পালিয়ে যায়।
একই দিনে জেএনআইএম যোদ্ধারা তাদের দ্বিতীয় সফল অভিযানটি চালিয়েছেন কৌরি এলাকায়। সেখানে সেনাবাহিনীর একটি সমাবেশস্থলে অতর্কিত হামলা চালান তারা। উক্ত হামলায় গাদ্দার মালিয়ান সেনাবাহিনীর ২ সদস্য নিহত এবং এক ডজনেরও বেশি সৈন্য আহত হয়।
সম্প্রতি পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে একের পর এক দুর্দান্ত সব সফল অভিযান পরিচালনা করছেন আল-কায়দা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এসব অভিযানে কয়েক ডজন কুফ্ফার ও গাদ্দার সৈন্য হতাহতের শিকার হয়েছে। এসব অভিযানসমূহের মধ্যে বেশ কয়েকটির তথ্য সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর কায়েস রাজ্যের গভর্নর গউভার নিউর নিরাপত্তায় থাকা সামরিক কনভয় টার্গেট করে ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস বিস্ফোরণ ঘটানোর মাধ্যমে অতর্কিত হামলা পরিচালনা করেন মুজাহিদগণ। এতে একজন নিরাপত্তারক্ষী নিহত হয় এবং গভর্নরসহ তার সাথে থাকা এক ডজনেরও বেশি সৈন্য আহত হয়। ধ্বংস হয়ে যায় গাদ্দার বাহিনীর কয়েকটি সাঁজোয়া যান ও গাড়ি।
এই হামলার একদিন পর, মালির গনুগুর এলাকায় দেশটির গাদ্দার সেনাবাহিনীর অন্য একটি কনভয় লক্ষ্য করে শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণ ঘটান মুজাহিদগণ। এতে কনভয়ের একটি সাঁজোয়া যান ধ্বংস হয়ে যায় এবং তাতে থাকা সকল সৈন্য নিহত হয়।
এর আগে গত ২৯ আগস্ট, টিম্বাক্টু রাজ্যের আচরান গ্রামে গাদ্দার মালিয়ান সামরিক বাহিনীর একটি ঘাঁটিতে ভারী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালান আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম) এর বীর মুজাহিদগণ। হামলায় ঘাঁটির বিভিন্ন অংশ ধ্বসে পড়ে এবং বেশ কিছু সামরিক অবস্থানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে সামরিক বাহিনীর অস্ত্রের ডিপো ও অসংখ্য সামরিক সরঞ্জাম ধ্বংস হয়ে যায়। সেই সাথে বহু সংখ্যক সেনা সদস্য হতাহতের শিকার হয়।
এরপর ২ সেপ্টেম্বর, একই রাজ্যের বীর শহরে কুফ্ফার জাতিসংঘের একটি সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালান জেএনআইএম মুজাহিদগণ। সরাসরি হামলার পাশাপাশি সেখানে কয়েক দফা রকেট হামলাও চালিয়েছেন তারা। এসময় ঘাঁটিতে থাকা একটি হেলিকপ্টার লক্ষ্য করেও ভারী গুলি বর্ষণ করেন মুজাহিদগণ। এতে হেলিকপ্টারটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। উক্ত অভিযানে কুফ্ফার জাতিসংঘের বেশ কিছু সৈন্য হতাহত হয়।
এরপর গত ১১ সেপ্টেম্বর রবিবার সকালে, একই ঘাঁটিতে অবস্থানরত জাতিসংঘের সামরিক বাহিনীর অন্য একটি কনভয় টার্গেট করে অতর্কিত হামলা চালান মুজাহিদগণ। সেসময় কুফ্ফার বাহিনীর কনভয়টি বীর শহরে টহল দিচ্ছিলো। এ অভিযানে কুফ্ফার জাতিসংঘের একটি সাঁজোয়া যান ধ্বংস এবং অন্তত ৩ সৈন্য হতাহত হয়।
একই দিন, মাসিনা রাজ্যের কাগর এবং মন্দিরে শহরে ২টি পৃথক হামলা চালিয়েছেন মুজাহিদগণ। গাদ্দার মালিয়ান সেনাবাহিনীর একটি কনভয় এবং একটি সামরিক কাফেলাকে টার্গেট করে এসব হামলা চালানো হয়। এতে গাদ্দার মালিয়ান সেনাবাহিনীর একটি গাড়ি ধ্বংস এবং বহু সংখ্যক সৈন্য হতাহত হয়েছে।
এর আগে গত ৯ সেপ্টেম্বর শুক্রবার, মালির কৌটিয়ালা অঞ্চলে দুটি সফল হামলা চালিয়েছে জেএনআইএম। কৌটিয়ালার ইয়োরোসো এলাকার প্রবেশ পথে মুজাহিদদের বাঁধা দেওয়ার চেষ্টা করে মালিয়ান সেনারা। এতে মুজাহিদগণ গাদ্দার সেনাদের উপর তীব্র পালটা আক্রমণ চালান। ফলশ্রুতিতে একটি গাড়ি ধ্বংস হয় এবং গাদ্দার সেনারা তাদের আহত সেনাদের নিয়ে শহরের ফটক ছেড়ে পালিয়ে যায়।
একই দিনে জেএনআইএম যোদ্ধারা তাদের দ্বিতীয় সফল অভিযানটি চালিয়েছেন কৌরি এলাকায়। সেখানে সেনাবাহিনীর একটি সমাবেশস্থলে অতর্কিত হামলা চালান তারা। উক্ত হামলায় গাদ্দার মালিয়ান সেনাবাহিনীর ২ সদস্য নিহত এবং এক ডজনেরও বেশি সৈন্য আহত হয়।
Comment