ব্রেকিং নিউজ || ইমারাতে ইসলামিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বন্দী বিনিময়

ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান প্রশাসন এবং ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি বন্দী বিনিময় সম্পন্ন হয়েছে।
এই বন্দী বিনিময়ের অধীনে দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে তালিবানের হেফাজতে থাকা “মার্ক ফ্রেরিচস”কে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বিনিময়ে আমেরিকাও বাধ্য হয় ইমারাতে ইসলামিয়ার গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা হাজি বাশার নূরজাইকে ইমারাতে ইসলামিয়ার কাছে হস্তান্তর করতে।
ফ্রেরিচস- একজন প্রাক্তন আমেরিকান দখলদার সৈনিক। আফগানিস্তানে মার্কিন দখলদারত্বের সময় একজন সেনা সদস্যের পাশাপাশি সে ছিলো সামরিক প্রকৌশলী। ২০২০ এর ৩১ জানুয়ারি খোস্ত প্রদেশ থেকে আবদুল্লাহ তোফান নামে একজন মুজাহিদ তাকে জীবিত বন্দী করেন।
নূরজাই- আফগানিস্তানে ক্রুসেডার মার্কিন আগ্রাসনের শুরুতে হাজি নূরজাই “তালিবানকে আর্থিক সহায়তা প্রদান” করতেন বলে অভিযোগ তোলা হয়। আর এই কারণেই তাকে ২০০৫ সালে বন্দী করা হয় এবং যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এরপর দীর্ঘ ১৭ বছরেরও বেশি সময় ধরে নূরজাইকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গুয়ান্তানামো কারাগারে আটকে রাখে।
যাইহোক, এই বন্দী বিনিময়কে স্বাগত জানায় ইমারাতে ইসলামিয়া প্রশাসন। এবং হাজি নূরজাইয়ের আগমনে একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজনও করে সরকার।
উল্লেখ্য যে, তালিবান মুজাহিদরা এর আগেও অনেক দখলদারকে জীবিত ধরে নিয়েছিলেন, যাদের বিনিময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে উচ্চপদস্থ অনেক তালিবান কর্মকর্তাকে মুক্ত করেে তালিবান সরকার। যাদের কেউ কেউ এখন ইমারাতে ইসলামিয়ার মন্ত্রী পরিষদের বিভিন্ন দায়িত্বে আছেন।
এদিকে নূরজাইয়ের এই মুক্তির পর টুইটারে বিভিন্ন মন্তব্য করেন তালিবান কর্মকর্তারা।
এর মধ্যে ইমারাতের সিনিয়র কর্মকর্তা জেনারেল মুবিন খান তাঁর টুইটার অ্যাকাউন্টে ড. আফিয়া সিদ্দিকীর ছবি শেয়ার করে লিখেন, “আমরা আবারো আমেরিকার বেড়ি ভেঙে হাজি বাশারকে মুক্ত করেছি। এবার আপনিও ড. আফিয়াকে আমেরিকার কারাগার থেকে মুক্ত করুন।”
অন্য তালিবান সদস্যরা লিখেন, “আর্থিক সহায়তার অভিযোগে দখলদাররা হাজী সাহেবকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে। অপরদিকে যারা দীর্ঘ ২০ বছর ধরে আমাদের মা-বাবা, ভাই-বোন ও লাখ লাখ জনগণকে নির্বিচারে হত্যা করেছে, ইমারাতে ইসলামিয়া তাদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছে। যেই দৃষ্টান্ত বিশ্ব আগে দেখেনি। এরপরেও তারা আমাদের দিকে আঙুল তুলছে!!”

ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান প্রশাসন এবং ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি বন্দী বিনিময় সম্পন্ন হয়েছে।
এই বন্দী বিনিময়ের অধীনে দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে তালিবানের হেফাজতে থাকা “মার্ক ফ্রেরিচস”কে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বিনিময়ে আমেরিকাও বাধ্য হয় ইমারাতে ইসলামিয়ার গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা হাজি বাশার নূরজাইকে ইমারাতে ইসলামিয়ার কাছে হস্তান্তর করতে।
ফ্রেরিচস- একজন প্রাক্তন আমেরিকান দখলদার সৈনিক। আফগানিস্তানে মার্কিন দখলদারত্বের সময় একজন সেনা সদস্যের পাশাপাশি সে ছিলো সামরিক প্রকৌশলী। ২০২০ এর ৩১ জানুয়ারি খোস্ত প্রদেশ থেকে আবদুল্লাহ তোফান নামে একজন মুজাহিদ তাকে জীবিত বন্দী করেন।
নূরজাই- আফগানিস্তানে ক্রুসেডার মার্কিন আগ্রাসনের শুরুতে হাজি নূরজাই “তালিবানকে আর্থিক সহায়তা প্রদান” করতেন বলে অভিযোগ তোলা হয়। আর এই কারণেই তাকে ২০০৫ সালে বন্দী করা হয় এবং যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এরপর দীর্ঘ ১৭ বছরেরও বেশি সময় ধরে নূরজাইকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গুয়ান্তানামো কারাগারে আটকে রাখে।
যাইহোক, এই বন্দী বিনিময়কে স্বাগত জানায় ইমারাতে ইসলামিয়া প্রশাসন। এবং হাজি নূরজাইয়ের আগমনে একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজনও করে সরকার।
উল্লেখ্য যে, তালিবান মুজাহিদরা এর আগেও অনেক দখলদারকে জীবিত ধরে নিয়েছিলেন, যাদের বিনিময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে উচ্চপদস্থ অনেক তালিবান কর্মকর্তাকে মুক্ত করেে তালিবান সরকার। যাদের কেউ কেউ এখন ইমারাতে ইসলামিয়ার মন্ত্রী পরিষদের বিভিন্ন দায়িত্বে আছেন।
এদিকে নূরজাইয়ের এই মুক্তির পর টুইটারে বিভিন্ন মন্তব্য করেন তালিবান কর্মকর্তারা।
এর মধ্যে ইমারাতের সিনিয়র কর্মকর্তা জেনারেল মুবিন খান তাঁর টুইটার অ্যাকাউন্টে ড. আফিয়া সিদ্দিকীর ছবি শেয়ার করে লিখেন, “আমরা আবারো আমেরিকার বেড়ি ভেঙে হাজি বাশারকে মুক্ত করেছি। এবার আপনিও ড. আফিয়াকে আমেরিকার কারাগার থেকে মুক্ত করুন।”
অন্য তালিবান সদস্যরা লিখেন, “আর্থিক সহায়তার অভিযোগে দখলদাররা হাজী সাহেবকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে। অপরদিকে যারা দীর্ঘ ২০ বছর ধরে আমাদের মা-বাবা, ভাই-বোন ও লাখ লাখ জনগণকে নির্বিচারে হত্যা করেছে, ইমারাতে ইসলামিয়া তাদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছে। যেই দৃষ্টান্ত বিশ্ব আগে দেখেনি। এরপরেও তারা আমাদের দিকে আঙুল তুলছে!!”
Comment