Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদিন নিউজ#| ২৯ সফর ১৪৪৪ হিজরী।। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদিন নিউজ#| ২৯ সফর ১৪৪৪ হিজরী।। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ ঈসায়ী।

    আরও ২টি শহরে তাওহীদের পতাকা উড়াল আশ-শাবাব: হতাহত ১১০ এর বেশি শত্রুসেনা



    এবার সোমালিয়ার জালাজদুদ রাজ্যের ২টি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন হারাকাতুশ শাবাব আল মুজাহিদিন। এসময় মুজাহিদদের হামলায় ৭০ এর বেশি সেনা নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে।

    বিবরণ অনুযায়ী, গত ২৫ সেপ্টেম্বর সোমালিয়ার জালাজদুদ রাজ্যে বড় ধরণের সামরিক অভিযান চালিয়েছেন আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন। অভিযানটি সোমালিয়ার গাদ্দার সামরিক বাহিনী, জালমাদুক প্রশাসন ও আশামুদ মিলিশিয়াদের বিরুদ্ধে চালানো হয়েছে। এতে গাদ্দার বাহিনী ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে।

    স্থানীয় সূত্রমতে, প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের যোদ্ধারা এদিন ভোরে রাজ্যটির আজাজো ও আজকুবার শহর অবরোধ করেন। পরে শত শত শাবাব যোদ্ধা ভারী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে শহর দু’টিকে ঘিরে সামনের দিকে অগ্রসর হতে থাকেন। এরপর আশ-শাবাব যোদ্ধারা গাদ্দার সোমালি সরকারি বাহিনী ও তাদের মিত্র মিলিশিয়াদের বিরুদ্ধে স্থলপথে তীব্র আক্রমণ চালাতে শুরু করেন। আশ-শাবাব যোদ্ধাদের বিশাল এই সামরিক প্রস্তুতি দেখেই হতভম্ব হয়ে পড়ে অনেক সোমালি সৈন্য। যুদ্ধের শুরুর পর্যায়েই কয়েক শত গাদ্দার সেনা শহরটি ছেড়ে পালিয়ে যায়।



    এরপর অবশিষ্ট গাদ্দার সৈন্যদের সাথে প্রচন্ড লড়াই শুরু হয় মুজাহিদদের। সংঘর্ষ দীর্ঘ ৮ ঘন্টারও বেশি সময় ধরে চলমান ছিলো।

    শাহাদাহ এজেন্সির প্রাথমিক রিপোর্টে বলা হয় যে, মুজাহিদদের বরকতময় এই হামলায় অন্তত ৫০ সেনা সদস্য নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে আরও কয়েক ডজন গাদ্দার সেনা।

    এই রিপোর্টের কয়েক ঘন্টা পর, নির্ভরযোগ্য স্থানীয় সূত্রগুলি নিশ্চিত করেছে যে, মুজাহিদদের বরকতময় এই অভিযানে গাদ্দার সোমালি সামরিক বাহিনীর উচ্চপদস্থ ৯ সামরিক কর্মকর্তা সহ কমপক্ষে ৭০ সেনা সদস্য নিহত হয়েছে । আহত হয়েছে আরও ৪০ এরও বেশি গাদ্দার সৈন্য।

    এই বিপুল সংখ্যক সেনা সদস্য হতাহত হওয়ার পর গাদ্দার বাহিনী যুদ্ধের মনোবল হারিয়ে ফেলে। ফলে সেনারা তাদের মৃতদের লাশ ময়দানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রেখেই পালাতে শুরু করে। এসময় মুজাহিদগণ বিপুল সংখ্যক অস্ত্র-শস্ত্র ও গোলাবারুদ গনিমত লাভ করেন।

    যাইহোক, শত্রুসেনাদের এই লজ্জাজনক পরাজয় ও পলায়নের পর হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন উপরোক্ত শহর ২টির নিয়ন্ত্রণ নেন। সেই সাথে আরও ২টি শহর সোমালি ইসলামি ইমারাতে যুক্ত হয়, আলহামদুলিল্লাহ্‌।

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ব্রেকিং নিউজ || তুর্কি সামরিক সেন্টার উড়িয়ে দিল আশ-শাবাব: হতাহত ৭২ এরও বেশি



    সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুতে একটি সামরিক ঘাঁটিতে শক্তিশালী বোমা হামলার ঘটনায় ৩২ এর বেশি সৈন্য নিহত হয়েছে। ঘাঁটিটিতে দখলদার তুর্কি সামরিক কমান্ডাররা গাদ্দার সোমালি সেনাদেরকে দীর্ঘদিন ধরে প্রশিক্ষণ দিয়ে যাচ্ছিলো।

    স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২৫ সেপ্টেম্বর সকালে রাজধানী মোগাদিশুর ওয়াদাজির জেলায় বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটেছে। যা দখলদার তুর্কি কমান্ডারদের দ্বারা পরিচালিত “নানা” সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র লক্ষ্য করে চালানো হয়েছে। যেখানে গাদ্দার মোগাদিশু প্রশাসনের বিভিন্ন সামরিক ইউনিট, বিশেষ করে তুর্কি-সমর্থিত কুখ্যাত গরগর বাহিনীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছিল। যেই কারণে হামলার সময় ঘাঁটিটিতে কয়েক শতাধিক সোমালি সেনার উপস্থিত ছিলো। যার ফলশ্রুতিতে আশ-শাবাবের ঐ হামলায় শত্রুদের ক্ষয়ক্ষতি ও হতাহতের সংখ্যাও ছিলো অনেক।

    শাহাদাহ এজেন্সির তথ্যমতে, বরকতময় এই হামলায় ৩২ এরও বেশি গাদ্দার সৈন্য নিহত এবং আরও ৪০ এরও অধিক সৈন্য আহত হয়েছে।



    আশ-শাবাব সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, বরকতময় এই হামলাটি একজন ইস্তেশহাদী মুজাহিদ একটি গাড়ি বোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে আঞ্জাম দিয়েছেন। যিনি সদ্য “সৈয়দ মুহাম্মদ আবদুল্লাহ হাসান” সামরিক ক্যাম্পের ইস্তেশহাদী কমান্ডো ফোর্স থেকে স্নাতক হয়েছেন। যেই ক্যাম্প থাকে আরও ৪ শতাধিক মুজাহিদ “ইস্তেশহাদী কমান্ডো ফোর্স” থেকে স্নাতক হয়েছেন।

    স্থানীয় সূত্র আরও যোগ করেছে যে, আশ-শাবাবের সদ্য স্নাতক ইস্তেশহাদী কমান্ডো ফোর্স থেকে এটিই প্রথম শহিদী হামলা। অর্থাৎ সদ্য স্নাতক এই কমান্ডো ফোর্সের আরও ৩৯৯ জন মুজাহিদও শহিদী হামলার জন্য অপেক্ষমাণ আছেন, ইনশাআল্লাহ্‌।

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ২১ দিনে টিটিপি’র ২৭ হামলা : নাস্তানাবুদ গাদ্দার পাক-সামরিক বাহিনী



      যুদ্ধবিরতির মধ্যেই চলতি মাসে, পাকিস্তান গাদ্দার সামরিক বাহিনী ও প্রতিরোধ বাহিনী টিটিপির মাঝে লড়াই তীব্র আকার ধারণ করেছে। এতে বহুসংখ্যক গাদ্দার পাকি সৈন্য নিহত এবং আহত হচ্ছে।

      এসব সংঘর্ষের বিষয়ে টিটিপি ঘোষণা করেছে যে, তাঁরা এখনো যুদ্ধবিরতি মেনে চলছেন। তাবে পাকিস্তান গাদ্দার সামরিক বাহিনী চুক্তির বিরুদ্ধে অবস্থান নিচ্ছে এবং বিভিন্ন স্থানে সমস্যা সৃষ্টি করছে। ফলে টিটিপি’র বীর প্রতিরোধ যোদ্ধারা প্রতিরক্ষা মূলক অভিযান পরিচালনা করছেন। আর এতেই গাদ্দার পাকি সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপকহারে হতাহতের ঘটনা ঘটছে।

      প্রতিরোধ বাহিনী তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ঘেটে দেখা যায়, ২ সেপ্টেম্বর থেকে গত ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত টিটিপির বীর যোদ্ধারা পাকিস্তানের ১২টি জেলায় ২৭ টিরও বেশি অভিযান পরিচালনা করেছেন। এছাড়াও ৪টি আত্মসমর্পণের ঘটনাও ঘটেছে, যাতে ৬ পাক-সেনা টিটিপির কাছে অস্ত্র সহ আত্মসমর্পণ করেছে।

      প্রতিরোধ বাহিনী তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের এই ২৭টি হামলার ২১টিতেই পাক সামরিক বাহিনীর অন্তত ৬০ গাদ্দার সেনা ও পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও কয়েক ডজন গাদ্দার সেনা সদস্য।

      এদিকে ৬টি হামলায় গাদ্দার সামরিক বাহিনীর ক্ষয়ক্ষতির সুনির্দিষ্ট কোন পরিসংখ্যান জানা না গেলেও, ধারণা করা হচ্ছে, সেগুলোতে আরও ২ ডজনেরও বেশি সৈন্য নিহত এবং আহত হয়েছে। এই অভিযানগুলোর মধ্যে সবচাইতে দীর্ঘ লড়াই সংঘটিত হয়েছিলো লাকি মারওয়াতের দারা-তুং উপত্যকায়; যা ২০ সেপ্টেম্বর রাত দশটায় শুরু হয়ে পরের দিন সকাল ৮ পর্যন্ত অব্যাহত ছিল।

      টিটিপির তথ্য মতে, মুজাহিদদের এই অভিযানে গাদ্দার পাকি সেনাবাহিনী ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে। ফলে ঘটনাস্থল থেকে সেনাবাহিনীর মৃতদেহ ও আহতদের পরিবহনে হেলিকপ্টার ব্যবহার করতে হয়েছিলো। তবে এই লড়াইয়ে টিটিপিরও দুইজন মুজাহিদ শফিউর রহমান ও ইনামুল্লাহ শহীদ হন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিঊন।

      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ফটো রিপোর্ট | আশ-শাবাবের হামলায় মৃত্যুপুরীতে পরিণত সামরিক ক্যাম্পগুলো



        আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট পূর্ব আফ্রিকা ভিত্তিক জনপ্রিয় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন। দলটি গতকাল দেশজুড়ে সর্বোচ্চ সংখ্যক সফল অভিযান পরিচালনা করেছে। একদিনে এতগুলো সফল অভিযান পরিচালনা আশ-শাবাবের ইতিহাসে একেবারেই কম দেখা গেছে। যাতে সর্বোচ্চ সংখ্যক শত্রুসেনা নিহত এবং আহত হয়েছে।স্থানীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, গত ২৫ সেপ্টেম্বর আশ-শাবাব মুজাহিদিন সোমালিয়া জুড়ে ২টি বড় ধরনের সফল অভিযান পরিচালনা ছাড়াও একডজনেরও বেশি বীরত্বপূর্ণ অপারেশন পরিচালনা করছেন। আশ-শাবাব যোদ্ধাদের ছোট বড় এসব সফল হামলায় ৩৫০ এরও বেশি সৈন্য নিহত এবং আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।এসব অভিযানে মুজাহিদদের হামলায় নিহত অসংখ্য সেনা সদস্যের ছবি ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। যার কয়েক ডজন ছবি পাঠকদের দেখার সুবিধার্থে আমরা ফ্রেম বন্দী করে পাঠকদের সামনে তুলে ধরছি।অভিযানের বিস্তারিত রিপোর্ট শীগ্রই আসছে ইনশাআল্লাহ্‌ …












        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          আলহামদু লিল্লাহ, ছুম্মা আলহামদু লিল্লাহ।

          নতুন আরেকটি ইসলামী রাষ্ট্রের অপেক্ষায় বিশ্ববাসী।
          অন্তর শীতলকারী, চোখ জোড়ানো কিছু হেডলাইন ও ছবি।


          আল্লাহ তায়ালা মুজাহিদ ভাইদের বিজয় এর এ ধারা অব্যহত রাখুন।


          “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.


          Comment


          • #6
            পৃথিবীর এই প্রান্তে থেকেও সোমালিয়ার এই খবরগুলো যখন "আর মুমিন-সম্প্রদায়ের বক্ষকে প্রশান্তি দেবে"-এর অনুভুতি পাওয়া যায়, তখন হিন্দে আমাদের আগামীর খবরগুলো কতইনা প্রশান্তিকর হবে ইনশাআল্লাহ !

            Comment

            Working...
            X