ব্রেকিং নিউজ || হিরান রাজ্যের মোকোকোরি এবং কোহালী শহরের নিয়ন্ত্রণ নিল আশ-শাবাব

সোমালিয়ার হিরান রাজ্যের ঐসমস্ত অঞ্চল পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে আশ-শাবাব, যেগুলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তুরস্কের সহায়তায় সম্প্রতি দখলে নিয়েছিলো সরকারি বাহিনী। অন্যান্য রাজ্যেও আশ-শাবাব মুজাহিদিনের বিজয় অভিযান চলমান রয়েছে আলহামদুলিল্লাহ্।
আঞ্চলিক সূত্র মতে, গতকাল ১ অক্টোবর আশ-শাবাব যোদ্ধারা মোকোকোরি শহর পুরোপুরি দখলে নিয়েছেন, যেটি ইতিপূর্বে ক্রুসেডার আমেরিকান বিমানের সহায়তায় গাদ্দার সরকারি বাহিনী দখল করেছিল কিছুদিন। এরমধ্য দিয়ে আশ-শাবাব যোদ্ধারা হিরান রাজ্যে ঐসমস্ত অঞ্চল পুরোপুরি শত্রুমুক্ত করেছেন, যা সম্প্রতি আশ-শাবাবের হাত থেকে ছুটে গিয়েছিলো।
ক্রুসেডার আমেরিকা ও তুরস্কের বিমানগুলির জোরালো সমর্থন পাওয়া সত্বেও, গাদ্দার সোমালি বাহিনী আশ-শাবাবের ভয়ে অঞ্চলগুলি ছেড়ে পালিয়ে যায়।
এর এক দিন আগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর রাজ্যটির কোহালি নামক একটি অঞ্চলে একটি ভারী যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছে। যেখানে আশ-শাবাব যোদ্ধারা ভারি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে গাদ্দার সোমালি সামরিক বাহিনীর একটি শক্ত ঘাঁটিতে তীব্র হামলা চালিয়েছিলেন। যেই যুদ্ধে সোমালি গাদ্দার প্রশাসনের সাথে জড়িত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ১০ নেতা সহ কমপক্ষে ৫০ সেনা সদস্য নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও ২৫ এরও বেশি সৈন্য।
ঐদিন সরকারি বাহিনী কোনমতে অঞ্চলটির নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখলেও শেষ পর্যন্ত তারা ব্যর্থ হয়। কেননা আজ ১ অক্টোবর হারাকাতুশ শাবাবের বিশাল সামরিক বাহিনী যখন অঞ্চলটির দিকে অগ্রসর হচ্ছিল, তখন সোমালি বাহিনী কঠিন ভয় পেয়ে যায়। ফলে সেনারা গতকালের মত আজ আর প্রতিরোধ করার চেষ্টা করেনি, বরং সেনারা অঞ্চলটি ও এর আশপাশের এলাকাগুলো ছেড়ে পালিয়ে যায়।
সূত্র মতে, আশ-শাবাব গত কয়েকদিনের লড়াইয়ে হিরান রাজ্যের ১৫ টি এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন। অপরদিকে জালাজদুদ রাজ্যেরও ৬টি এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন শাবাব মুজাহিদিন। সরকারি বাহিনী আশ-শাবাবের ভয়ে একে একে শহরগুলি ছেড়ে পালাচ্ছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, তুরস্ক, আমেরিকা এবং আফ্রিকান বাহিনীর সাহায্যে, সোমালি সামরিক বাহিনী আশ-শাবাব থেকে সাময়িক সময়ের জন্য কিছু এলাকার দখল নিতে পেরেছিল ঠিকই, কিন্তু তাদের জন্য হতাশার এবং মুসলিমদের জন্য আনন্দের বিষয় হচ্ছে যে, এই মিলিশিয়ারা তাদের দখলকৃত এলাকাগুলি আশ-শাবাব যোদ্ধাদের থেকে রক্ষা করতে পারছে না। বরং ইসলামের দুশমন ঐ গাদ্দার শত্রুসেনারা পূর্বের চাইতে আরও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ফিরে আসছে। আর ইসলামের সৈনিক আশ-শাবাব মুজাহিদগণ আগের চেয়েও ক্ষিপ্র গতিতে আল্লাহ্র দুশমনদের ধ্বংস করে এলাকাগুলো পুনরুদ্ধার করছেন আলহামদুলিল্লাহ্।

সোমালিয়ার হিরান রাজ্যের ঐসমস্ত অঞ্চল পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে আশ-শাবাব, যেগুলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তুরস্কের সহায়তায় সম্প্রতি দখলে নিয়েছিলো সরকারি বাহিনী। অন্যান্য রাজ্যেও আশ-শাবাব মুজাহিদিনের বিজয় অভিযান চলমান রয়েছে আলহামদুলিল্লাহ্।
আঞ্চলিক সূত্র মতে, গতকাল ১ অক্টোবর আশ-শাবাব যোদ্ধারা মোকোকোরি শহর পুরোপুরি দখলে নিয়েছেন, যেটি ইতিপূর্বে ক্রুসেডার আমেরিকান বিমানের সহায়তায় গাদ্দার সরকারি বাহিনী দখল করেছিল কিছুদিন। এরমধ্য দিয়ে আশ-শাবাব যোদ্ধারা হিরান রাজ্যে ঐসমস্ত অঞ্চল পুরোপুরি শত্রুমুক্ত করেছেন, যা সম্প্রতি আশ-শাবাবের হাত থেকে ছুটে গিয়েছিলো।
ক্রুসেডার আমেরিকা ও তুরস্কের বিমানগুলির জোরালো সমর্থন পাওয়া সত্বেও, গাদ্দার সোমালি বাহিনী আশ-শাবাবের ভয়ে অঞ্চলগুলি ছেড়ে পালিয়ে যায়।
এর এক দিন আগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর রাজ্যটির কোহালি নামক একটি অঞ্চলে একটি ভারী যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছে। যেখানে আশ-শাবাব যোদ্ধারা ভারি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে গাদ্দার সোমালি সামরিক বাহিনীর একটি শক্ত ঘাঁটিতে তীব্র হামলা চালিয়েছিলেন। যেই যুদ্ধে সোমালি গাদ্দার প্রশাসনের সাথে জড়িত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ১০ নেতা সহ কমপক্ষে ৫০ সেনা সদস্য নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও ২৫ এরও বেশি সৈন্য।
ঐদিন সরকারি বাহিনী কোনমতে অঞ্চলটির নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখলেও শেষ পর্যন্ত তারা ব্যর্থ হয়। কেননা আজ ১ অক্টোবর হারাকাতুশ শাবাবের বিশাল সামরিক বাহিনী যখন অঞ্চলটির দিকে অগ্রসর হচ্ছিল, তখন সোমালি বাহিনী কঠিন ভয় পেয়ে যায়। ফলে সেনারা গতকালের মত আজ আর প্রতিরোধ করার চেষ্টা করেনি, বরং সেনারা অঞ্চলটি ও এর আশপাশের এলাকাগুলো ছেড়ে পালিয়ে যায়।
সূত্র মতে, আশ-শাবাব গত কয়েকদিনের লড়াইয়ে হিরান রাজ্যের ১৫ টি এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন। অপরদিকে জালাজদুদ রাজ্যেরও ৬টি এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন শাবাব মুজাহিদিন। সরকারি বাহিনী আশ-শাবাবের ভয়ে একে একে শহরগুলি ছেড়ে পালাচ্ছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, তুরস্ক, আমেরিকা এবং আফ্রিকান বাহিনীর সাহায্যে, সোমালি সামরিক বাহিনী আশ-শাবাব থেকে সাময়িক সময়ের জন্য কিছু এলাকার দখল নিতে পেরেছিল ঠিকই, কিন্তু তাদের জন্য হতাশার এবং মুসলিমদের জন্য আনন্দের বিষয় হচ্ছে যে, এই মিলিশিয়ারা তাদের দখলকৃত এলাকাগুলি আশ-শাবাব যোদ্ধাদের থেকে রক্ষা করতে পারছে না। বরং ইসলামের দুশমন ঐ গাদ্দার শত্রুসেনারা পূর্বের চাইতে আরও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ফিরে আসছে। আর ইসলামের সৈনিক আশ-শাবাব মুজাহিদগণ আগের চেয়েও ক্ষিপ্র গতিতে আল্লাহ্র দুশমনদের ধ্বংস করে এলাকাগুলো পুনরুদ্ধার করছেন আলহামদুলিল্লাহ্।
Comment