আশ-শাবাবের হামলায় সোমালি ইন্টেলিজেন্স ফোর্সের ৩৮ সেনা নিহত
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় গত ৭ অক্টোবর ২টি পৃথক হামলা চালিয়েছে ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। যেগুলো দেশটির স্পেশাল পুলিশ ফোর্স এবং ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড সিকিউরিটি ফোর্সের উপর চালানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্রমতে, গত ৭ অক্টোবর সোমালিয়া জুড়ে বেশ কিছু বীরত্বপূর্ণ অপারেশন পরিচালনা করছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন।
যার মধ্যে উল্লেখ যোগ্য ২টি অপারেশনই চালানো হয়েছে রাজধানী মোগাদিশুতে।এদিন হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন, সবচাইতে বীরত্বপূর্ণ অপারেশনটি পরিচালনা করেন রাজধানী মোগাদিশুর মুরিয়ালি এলাকায়। যেখানে পশ্চিমা সমর্থিত সোমালি সোমালি স্পেশাল পুলিশ ফোর্সেস এবং ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড সিকিউরিটি ফোর্সের সদস্যদের অবস্থান লক্ষ্য করে অতর্কিত হামলা চালান মুজাহিদগণ।
এতে হার্শাবেলি প্রশাসনের বিশেষ পুলিশের কমান্ডার “মোস্তফা সালাদ” এবং বাল’আদ শহরের পুলিশ প্রধান “মোহাম্মদ ইব্রাহিম” সহ অন্তত ২২ গাদ্দার নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও ৬ সদস্য। এসময় মুজাহিদদের ভয়ে ৭ সেনা সদস্য নদীতে ঝাপ দেয়। আর সেখানেই তারা মারা যায়।বীরত্বপূর্ণ এই অভিযানের মধ্য দিয়ে মুজাহিদগণ মুরিয়ালি এলাকার সামরিক ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নেন। যেখানে মুজাহিদগণ অসংখ্য অস্ত্র ও গোলাবারুদ গনিমত লাভ করেন।
এদিন হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন তাদের দ্বিতীয় সফল অভিযানটি পরিচালনা করেন রাজধানী মোগাদিশুর আফজাউয়ী শহরে। যেখানে গাদ্দার সামরিক বাহিনীর একটি ঘাঁটি লক্ষ্য করে তীব্র হামলা চালান হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা। এতে ঘাঁটির অনেকাংশ ধ্বসে যায়। সেই সাথে ১৩ এরও বেশি গাদ্দার সৈন্য নিহত এবং আহত হয়।
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় গত ৭ অক্টোবর ২টি পৃথক হামলা চালিয়েছে ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। যেগুলো দেশটির স্পেশাল পুলিশ ফোর্স এবং ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড সিকিউরিটি ফোর্সের উপর চালানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্রমতে, গত ৭ অক্টোবর সোমালিয়া জুড়ে বেশ কিছু বীরত্বপূর্ণ অপারেশন পরিচালনা করছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন।
যার মধ্যে উল্লেখ যোগ্য ২টি অপারেশনই চালানো হয়েছে রাজধানী মোগাদিশুতে।এদিন হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন, সবচাইতে বীরত্বপূর্ণ অপারেশনটি পরিচালনা করেন রাজধানী মোগাদিশুর মুরিয়ালি এলাকায়। যেখানে পশ্চিমা সমর্থিত সোমালি সোমালি স্পেশাল পুলিশ ফোর্সেস এবং ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড সিকিউরিটি ফোর্সের সদস্যদের অবস্থান লক্ষ্য করে অতর্কিত হামলা চালান মুজাহিদগণ।
এতে হার্শাবেলি প্রশাসনের বিশেষ পুলিশের কমান্ডার “মোস্তফা সালাদ” এবং বাল’আদ শহরের পুলিশ প্রধান “মোহাম্মদ ইব্রাহিম” সহ অন্তত ২২ গাদ্দার নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও ৬ সদস্য। এসময় মুজাহিদদের ভয়ে ৭ সেনা সদস্য নদীতে ঝাপ দেয়। আর সেখানেই তারা মারা যায়।বীরত্বপূর্ণ এই অভিযানের মধ্য দিয়ে মুজাহিদগণ মুরিয়ালি এলাকার সামরিক ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নেন। যেখানে মুজাহিদগণ অসংখ্য অস্ত্র ও গোলাবারুদ গনিমত লাভ করেন।
এদিন হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন তাদের দ্বিতীয় সফল অভিযানটি পরিচালনা করেন রাজধানী মোগাদিশুর আফজাউয়ী শহরে। যেখানে গাদ্দার সামরিক বাহিনীর একটি ঘাঁটি লক্ষ্য করে তীব্র হামলা চালান হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা। এতে ঘাঁটির অনেকাংশ ধ্বসে যায়। সেই সাথে ১৩ এরও বেশি গাদ্দার সৈন্য নিহত এবং আহত হয়।
Comment