ইয়েমেনঃ গাদ্দার জোট কি পারবে মুজাহিদদের রুখে দিতে?

আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ও স্থানীয় মিডিয়া সূত্র মতে, প্রতিরক্ষা মূলক এই অভিযান শুরু হওয়ার পর থেকে, ইয়েমেন জুড়ে প্রায় শতাধিক অভিযান পরিচালনা করছেন আল-কায়দা যোদ্ধারা। যাতে অসংখ্য গাদ্দার সৈন্য হতাহত হয়েছে, ধ্বংস হয়েছে অনেক সাঁজোয়া যান ও সামরিক স্থাপনা।
এরই ধারাবাহিকতায়, গত ১০ অক্টোবর থেকে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত ইয়েমেনের ৬টি অঞ্চলে প্রায় ১৭টি অপারেশন পরিচালনা করেন আনসারুশ শরিয়াহ্’র মুজাহিদগণ। এসব এলাকাগুলো হচ্ছে আবয়ান, মাহফাদ, ওমরান, ইডেন, শাবওয়াহ ও আল-মাসনা।

এসব এলাকায় সংযুক্ত আরব-আমিরাত এবং তাদের সমর্থিত ফার্স্ট ব্রিগেড, পেনিনসুলা শিল্ড, শাবওয়া প্রতিরক্ষা ফোর্স, সাপোর্ট ব্রিগেড এবং ফ্যালকন ব্রিগেড নামের মিলিশিয়া গ্রুপগুলোকে টার্গেট করে অপারেশন চালাচ্ছেন মুজাহিদগণ।
মুজাহিদদের বীরত্বপূর্ণ এসব অপারেশনে আরব আমিরাত ও তাদের ভাড়াটে মিলিশিয়ারা ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে – অসংখ্য সামরিক স্থাপনা, কনভয়, ঘাঁটি ও সাঁজোয়া যান ধ্বংস করেছেন মুজাহিদগণ। এছাড়াও ২ কর্নেল পদমর্যাদার অফিসার সহ অন্তত ৬ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে আরও বেশি। উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ছাড়াও নিহতদের মধ্যে রয়েছে ডজন ডজন গাদ্দার মিলিশিয়া সদস্য। এ সংখ্যা ১০০ ছাড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য যে, আরব আমিরাত ও তাদের সমর্থিত মিলিশিয়াদের বিরুদ্ধে মুজাহিদদের এই প্রতিরোধ যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর সম্প্রতি নতুন একটি বার্তা জারি করেছে আনসারুশ শরিয়াহ্। যেখানে জনগণকে উদ্দেশ্য করে বলা হয়ছে, তারা যেনো সমস্ত সামরিক এলাকা, স্থাপনা, যানবাহন, এবং সামরিক বাহিনীর উপস্থিতির স্থানগুলো এড়িয়ে চলেন। কেননা মুজাহিদগণ শত্রুদের প্রতিটি পদে পদে বিস্ফোরক ডিভাইস স্থাপন করে রেখেছেন। গাদ্দার জোট সৈন্যরাই মুজাহিদদের লক্ষ্যবস্তু। শত্রুদেরকে প্রতি পদে পদে শায়েস্তা করা হবে, তাদের খাদ্য, অর্থ, রাস্তা, তাদের জন্য আসা সাহায্য, সদস্য নিয়োগ থেকে শুরু করে সামরিকীকরণের প্রতিটি প্রকল্পই মুজাহিদদের হামলার লক্ষবস্তু হবে।
বর্তমান অবস্থা দৃষ্টে, এটা স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, গাদ্দার সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং এর দোসররা মুজাহিদদের সামনে প্রতিটি ময়দানেই ব্যর্থ হচ্ছে এবং পরাজিত হয়ে পলায়ন করছে।
ইতোপূর্বেও আমরা দেখেছি যে, গাদ্দার আরব আমিরাত তাদের এজেন্টদের সাথেও গাদ্দারি করতে দ্বিধা করে না। যুদ্ধের ময়দানে অবস্থা খারাপ দেখলেই সহযোগিদের প্রতিরক্ষা না করেই, তাদেরকে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।
সার্বিকভাবে মুজাহিদগণ ইয়েমেনে বেশ শক্ত অবস্থানে রয়েছেন, আলহামদুলিল্লাহ। ময়দানের সাম্প্রতিক বিজয়গুলো মানসিকভাবেও মুজাহিদদের বেশ উজ্জীবিত করেছে। এভাবে চলতে থাকলে গাদ্দার বাহিনী হয়তো বেশিদিন টিকে থাকতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।
লেখক: ত্বহা আলী আদনান

আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ও স্থানীয় মিডিয়া সূত্র মতে, প্রতিরক্ষা মূলক এই অভিযান শুরু হওয়ার পর থেকে, ইয়েমেন জুড়ে প্রায় শতাধিক অভিযান পরিচালনা করছেন আল-কায়দা যোদ্ধারা। যাতে অসংখ্য গাদ্দার সৈন্য হতাহত হয়েছে, ধ্বংস হয়েছে অনেক সাঁজোয়া যান ও সামরিক স্থাপনা।
এরই ধারাবাহিকতায়, গত ১০ অক্টোবর থেকে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত ইয়েমেনের ৬টি অঞ্চলে প্রায় ১৭টি অপারেশন পরিচালনা করেন আনসারুশ শরিয়াহ্’র মুজাহিদগণ। এসব এলাকাগুলো হচ্ছে আবয়ান, মাহফাদ, ওমরান, ইডেন, শাবওয়াহ ও আল-মাসনা।

এসব এলাকায় সংযুক্ত আরব-আমিরাত এবং তাদের সমর্থিত ফার্স্ট ব্রিগেড, পেনিনসুলা শিল্ড, শাবওয়া প্রতিরক্ষা ফোর্স, সাপোর্ট ব্রিগেড এবং ফ্যালকন ব্রিগেড নামের মিলিশিয়া গ্রুপগুলোকে টার্গেট করে অপারেশন চালাচ্ছেন মুজাহিদগণ।
মুজাহিদদের বীরত্বপূর্ণ এসব অপারেশনে আরব আমিরাত ও তাদের ভাড়াটে মিলিশিয়ারা ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে – অসংখ্য সামরিক স্থাপনা, কনভয়, ঘাঁটি ও সাঁজোয়া যান ধ্বংস করেছেন মুজাহিদগণ। এছাড়াও ২ কর্নেল পদমর্যাদার অফিসার সহ অন্তত ৬ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে আরও বেশি। উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ছাড়াও নিহতদের মধ্যে রয়েছে ডজন ডজন গাদ্দার মিলিশিয়া সদস্য। এ সংখ্যা ১০০ ছাড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য যে, আরব আমিরাত ও তাদের সমর্থিত মিলিশিয়াদের বিরুদ্ধে মুজাহিদদের এই প্রতিরোধ যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর সম্প্রতি নতুন একটি বার্তা জারি করেছে আনসারুশ শরিয়াহ্। যেখানে জনগণকে উদ্দেশ্য করে বলা হয়ছে, তারা যেনো সমস্ত সামরিক এলাকা, স্থাপনা, যানবাহন, এবং সামরিক বাহিনীর উপস্থিতির স্থানগুলো এড়িয়ে চলেন। কেননা মুজাহিদগণ শত্রুদের প্রতিটি পদে পদে বিস্ফোরক ডিভাইস স্থাপন করে রেখেছেন। গাদ্দার জোট সৈন্যরাই মুজাহিদদের লক্ষ্যবস্তু। শত্রুদেরকে প্রতি পদে পদে শায়েস্তা করা হবে, তাদের খাদ্য, অর্থ, রাস্তা, তাদের জন্য আসা সাহায্য, সদস্য নিয়োগ থেকে শুরু করে সামরিকীকরণের প্রতিটি প্রকল্পই মুজাহিদদের হামলার লক্ষবস্তু হবে।
বর্তমান অবস্থা দৃষ্টে, এটা স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, গাদ্দার সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং এর দোসররা মুজাহিদদের সামনে প্রতিটি ময়দানেই ব্যর্থ হচ্ছে এবং পরাজিত হয়ে পলায়ন করছে।
ইতোপূর্বেও আমরা দেখেছি যে, গাদ্দার আরব আমিরাত তাদের এজেন্টদের সাথেও গাদ্দারি করতে দ্বিধা করে না। যুদ্ধের ময়দানে অবস্থা খারাপ দেখলেই সহযোগিদের প্রতিরক্ষা না করেই, তাদেরকে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।
সার্বিকভাবে মুজাহিদগণ ইয়েমেনে বেশ শক্ত অবস্থানে রয়েছেন, আলহামদুলিল্লাহ। ময়দানের সাম্প্রতিক বিজয়গুলো মানসিকভাবেও মুজাহিদদের বেশ উজ্জীবিত করেছে। এভাবে চলতে থাকলে গাদ্দার বাহিনী হয়তো বেশিদিন টিকে থাকতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।
লেখক: ত্বহা আলী আদনান