মালিতে পৃথক ৩টি হামলা আল-কায়েদার : জাতিসংঘের ১৭ সেনা সদস্য হতাহত
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে পরপর দুদিন দখলদার জাতিসংঘের সামরিক বাহিনীর উপর ৩টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে কুফ্ফার সংঘটির অন্তত ৭ সেনা সদস্য নিহত এবং আরও ১০ সেনা সদস্য আহত হয়েছে।
বিবরণ অনুযায়ী, প্রথম হামলাটি চালানো হয়েছে গতকাল ১৭ অক্টোবর মালির কিদাল অঞ্চলে। যেখানে কুফ্ফার সংঘের সদস্যরা মাইন নিষ্ক্রিয় করতে উক্ত এলাকায় কাজ করছিল। আর তখনই তাদের গাড়িটি ইম্প্রোভাইজড বিস্ফোরক ডিভাইসের অধীনে চলে আসে এবং বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই ২ সৈন্য নিহত হয় এবং অন্য ৪ সৈন্য আহত হয়।
MINUSMA প্রধান এক বিবৃতিতে নিশ্চিত করেছে যে, হামলায় হতাহতরা চাদিয়ান সৈন্য ছিলো। যারা উক্ত অঞ্চলে তখন মাইন শনাক্ত এবং নিষ্ক্রিয় করার কাজ করছিল।
সফল এই হামলার একদিন পর আজ ১৮ অক্টোবর টেসালিট শহরে পরপর দু’টি আইইডি হামলার শিকার হয় জাতিসংঘের দখলদার সৈন্যরা। প্রথম আইইডি বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটে সকাল ৭টার দিকে, যা দখলদার সেনাদের একটি কনভয়েকে টার্গেট করে চালানো হয়েছে। এতে জাতিসংঘের ৩ সৈন্য নিহত এবং অন্য ৩ সৈন্য আহত হয়েছে।
এই হামলার কয়েক ঘণ্টা পর, একই এলাকায় দ্বিতীয় আইইডি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে ৫ এরও বেশি সৈন্য হতাহত হয়, যাদের এক সৈন্য ঘটনাস্থলেই মারা যায় এবং অন্য এক সৈন্য আজ সন্ধ্যায় মারা যায়।
উল্লেখ্য যে, বরকতময় এই হামলাগুলি কারা চালিয়েছেন, তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে স্থানীয় সূত্রগুলি বরকতময় এই হামলাগুলির ২টির জন্য আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম) কে দায়ী করছে। তাদের মতে, বিস্ফোরণের ঘটনাগুলি যেখানে ঘটেছে, সেখানে জেএনআইএম যোদ্ধারা সক্রিয়। তাছাড়া মালিতে জাতিসংঘের সামরিক কনভয়গুলিকে সবচাইতে বেশি টার্গেট করছে আল-কায়েদা যোদ্ধাদারাই।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে পরপর দুদিন দখলদার জাতিসংঘের সামরিক বাহিনীর উপর ৩টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে কুফ্ফার সংঘটির অন্তত ৭ সেনা সদস্য নিহত এবং আরও ১০ সেনা সদস্য আহত হয়েছে।
বিবরণ অনুযায়ী, প্রথম হামলাটি চালানো হয়েছে গতকাল ১৭ অক্টোবর মালির কিদাল অঞ্চলে। যেখানে কুফ্ফার সংঘের সদস্যরা মাইন নিষ্ক্রিয় করতে উক্ত এলাকায় কাজ করছিল। আর তখনই তাদের গাড়িটি ইম্প্রোভাইজড বিস্ফোরক ডিভাইসের অধীনে চলে আসে এবং বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই ২ সৈন্য নিহত হয় এবং অন্য ৪ সৈন্য আহত হয়।
MINUSMA প্রধান এক বিবৃতিতে নিশ্চিত করেছে যে, হামলায় হতাহতরা চাদিয়ান সৈন্য ছিলো। যারা উক্ত অঞ্চলে তখন মাইন শনাক্ত এবং নিষ্ক্রিয় করার কাজ করছিল।
সফল এই হামলার একদিন পর আজ ১৮ অক্টোবর টেসালিট শহরে পরপর দু’টি আইইডি হামলার শিকার হয় জাতিসংঘের দখলদার সৈন্যরা। প্রথম আইইডি বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটে সকাল ৭টার দিকে, যা দখলদার সেনাদের একটি কনভয়েকে টার্গেট করে চালানো হয়েছে। এতে জাতিসংঘের ৩ সৈন্য নিহত এবং অন্য ৩ সৈন্য আহত হয়েছে।
এই হামলার কয়েক ঘণ্টা পর, একই এলাকায় দ্বিতীয় আইইডি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে ৫ এরও বেশি সৈন্য হতাহত হয়, যাদের এক সৈন্য ঘটনাস্থলেই মারা যায় এবং অন্য এক সৈন্য আজ সন্ধ্যায় মারা যায়।
উল্লেখ্য যে, বরকতময় এই হামলাগুলি কারা চালিয়েছেন, তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে স্থানীয় সূত্রগুলি বরকতময় এই হামলাগুলির ২টির জন্য আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম) কে দায়ী করছে। তাদের মতে, বিস্ফোরণের ঘটনাগুলি যেখানে ঘটেছে, সেখানে জেএনআইএম যোদ্ধারা সক্রিয়। তাছাড়া মালিতে জাতিসংঘের সামরিক কনভয়গুলিকে সবচাইতে বেশি টার্গেট করছে আল-কায়েদা যোদ্ধাদারাই।
Comment