সামরিক হোটেলে আশ-শাবাবের ১৫ ঘন্টার অভিযান: কমপক্ষে ৮০ গাদ্দার হতাহত
তাওয়াকাল হোটেলে আশ-শাবাবের হামলার বিবৃতি, সূত্র: শাহাদাহ এজেন্সি
পশ্চিমা সমর্থিত সোমালি গাদ্দার সরকারের মালিকানাধীন একটি সামরিক হোটেলে হামলা চালিয়েছেন হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন এর ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। দীর্ঘ ১৫ ঘন্টার তীব্র লড়াই সমাপ্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। এতে দেশটির উচ্চপর্যায়ের নীতিনির্ধারক সহ কমপক্ষে ৮০ কর্মকর্তা ও সেনা সদস্য হতাহত হয়েছে।
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, দীর্ঘ এই অভিযানটি দক্ষিণ সোমালিয়ার কিসমায়োতে সরকারি মালিকানাধীন তাওয়াকাল হোটেলে চালানো হয়েছে। ২৩ অক্টোবর রবিবার দুপুরের পর পর একটি শহিদী হামলার মাধ্যমে শুরু হয় এই অপারেশন। পরক্ষণেই বাহিরে অপেক্ষমান একদল মুজাহিদ হোটেলে ঢুকে পড়ে এবং এর দখল নেয়।
[হামলা চলাকালীন হোটেলের বাহিরের চিত্র]
আশ-শাবাবের ইস্তেশহাদী ও ইনগিমাসী মুজাহিদদের সমন্বয়ে হোটেলটি অবরোধ করা হয়। এরপর টার্গেটকৃত গাদ্দার সরকারি কর্মকর্তাদের হত্যা করা হয়। হোটেলটি অবরোধের পর থেকে শেষ রাত পর্যন্ত পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার বাহিনী ও কেনিয়ান সেনারা ১৪ বার অবরোধ ভাঙার চেষ্টা করে। কিন্তু মুজাহিদগণ সফলভাবে তাদের প্রতিহত করেন এবং নিজেদের মিশন বাস্তবায়ন করেন।
এদিন সোমালি প্রশাসনের নীতিনির্ধারকদের একটি দল মুজাহিদদের বিরুদ্ধে ব্যাপক আকারে যুদ্ধ শুরু করার পরিকল্পনা নিয়ে এই হোটেলে মিটিং করছিল। কিন্তু আশ-শাবাব তাদের নিজস্ব গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে এই মিটিংয়ের বিষয়ে আগেই জানতে পারেন। ফলে, গাদ্দার প্রশাসন মিটিং শুরু করার কিছুক্ষণের মাথায়ই আশ-শাবাবের বীর মুজাহিদগণ হোটেলের নিয়ন্ত্রণ নেন এবং চিহ্নিত শত্রুদের হত্যা করেন।
[ফাইল ছবি: আশ-শাবাবের সামরিক প্রশিক্ষক ও প্রাক্তন সোমালি ইন্টেলিজেন্স অফিসার]
প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, এই অভিযানে পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার প্রশাসনের উল্লেখযোগ্য আর্থিক ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াও অন্তত ২৭ কর্মকর্তা সহ অসংখ্য সৈন্য নিহত হয়েছে। এসময় হোটেলে আটকা পরা গাদ্দারদের উদ্ধার করতে এসে আরও কমপক্ষে ৫৩ সৈন্য হতাহত হয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে, উদ্ধার করতে আসা সেনাদের হতাহতের সংখ্যা আরও অনেক বেশি। কেননা আশ-শাবাবের হামলায় বাহিরে হতাহত সেনাদের ছবি ও ভিডিও ধারণ করতে দেয়নি গাদ্দার সরকার। ছবি তোলার কারণে দুই জন সংবাদিককেও গ্রেফতার করেছে গাদ্দার প্রশাসন।
[আশ-শাবাবের দুর্দান্ত হামলার শিকার হওয়ার পূর্বে সুস্থ তাওয়াকাল হোটেল]
সফল এই অভিযান শেষে আশ-শাবাব প্রশাসনের সামরিক মুখপাত্র শাইখ আবদুল আজিজ আবু মুস’আব হাফিজাহুল্লাহ্ একটি বিবৃততে বলেন, “যারা আল্লাহর শরিয়াহ্’র বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করবে এবং এর বিরুদ্ধে পরিকল্পনা তৈরি করছে, আমরা তাদেরকে আবারও সতর্ক করছি। তারা কখন কোথায় কতজন একত্রিত হচ্ছে, তারা কী কী সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, সবই আমাদের কাছে পৌঁছে।
“তাই, হে ইসলামের শত্রুরা! তোমাদের কাছে মুজাহিদগণ পৌঁছার আগেই এসব ঘৃণ্য পরিকল্পনা বন্ধ কর এবং আল্লাহর কাছে তাওবা কর।”
তাওয়াকাল হোটেলে আশ-শাবাবের হামলার বিবৃতি, সূত্র: শাহাদাহ এজেন্সি
পশ্চিমা সমর্থিত সোমালি গাদ্দার সরকারের মালিকানাধীন একটি সামরিক হোটেলে হামলা চালিয়েছেন হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন এর ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। দীর্ঘ ১৫ ঘন্টার তীব্র লড়াই সমাপ্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। এতে দেশটির উচ্চপর্যায়ের নীতিনির্ধারক সহ কমপক্ষে ৮০ কর্মকর্তা ও সেনা সদস্য হতাহত হয়েছে।
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, দীর্ঘ এই অভিযানটি দক্ষিণ সোমালিয়ার কিসমায়োতে সরকারি মালিকানাধীন তাওয়াকাল হোটেলে চালানো হয়েছে। ২৩ অক্টোবর রবিবার দুপুরের পর পর একটি শহিদী হামলার মাধ্যমে শুরু হয় এই অপারেশন। পরক্ষণেই বাহিরে অপেক্ষমান একদল মুজাহিদ হোটেলে ঢুকে পড়ে এবং এর দখল নেয়।
[হামলা চলাকালীন হোটেলের বাহিরের চিত্র]
আশ-শাবাবের ইস্তেশহাদী ও ইনগিমাসী মুজাহিদদের সমন্বয়ে হোটেলটি অবরোধ করা হয়। এরপর টার্গেটকৃত গাদ্দার সরকারি কর্মকর্তাদের হত্যা করা হয়। হোটেলটি অবরোধের পর থেকে শেষ রাত পর্যন্ত পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার বাহিনী ও কেনিয়ান সেনারা ১৪ বার অবরোধ ভাঙার চেষ্টা করে। কিন্তু মুজাহিদগণ সফলভাবে তাদের প্রতিহত করেন এবং নিজেদের মিশন বাস্তবায়ন করেন।
এদিন সোমালি প্রশাসনের নীতিনির্ধারকদের একটি দল মুজাহিদদের বিরুদ্ধে ব্যাপক আকারে যুদ্ধ শুরু করার পরিকল্পনা নিয়ে এই হোটেলে মিটিং করছিল। কিন্তু আশ-শাবাব তাদের নিজস্ব গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে এই মিটিংয়ের বিষয়ে আগেই জানতে পারেন। ফলে, গাদ্দার প্রশাসন মিটিং শুরু করার কিছুক্ষণের মাথায়ই আশ-শাবাবের বীর মুজাহিদগণ হোটেলের নিয়ন্ত্রণ নেন এবং চিহ্নিত শত্রুদের হত্যা করেন।
[ফাইল ছবি: আশ-শাবাবের সামরিক প্রশিক্ষক ও প্রাক্তন সোমালি ইন্টেলিজেন্স অফিসার]
প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, এই অভিযানে পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার প্রশাসনের উল্লেখযোগ্য আর্থিক ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াও অন্তত ২৭ কর্মকর্তা সহ অসংখ্য সৈন্য নিহত হয়েছে। এসময় হোটেলে আটকা পরা গাদ্দারদের উদ্ধার করতে এসে আরও কমপক্ষে ৫৩ সৈন্য হতাহত হয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে, উদ্ধার করতে আসা সেনাদের হতাহতের সংখ্যা আরও অনেক বেশি। কেননা আশ-শাবাবের হামলায় বাহিরে হতাহত সেনাদের ছবি ও ভিডিও ধারণ করতে দেয়নি গাদ্দার সরকার। ছবি তোলার কারণে দুই জন সংবাদিককেও গ্রেফতার করেছে গাদ্দার প্রশাসন।
[আশ-শাবাবের দুর্দান্ত হামলার শিকার হওয়ার পূর্বে সুস্থ তাওয়াকাল হোটেল]
সফল এই অভিযান শেষে আশ-শাবাব প্রশাসনের সামরিক মুখপাত্র শাইখ আবদুল আজিজ আবু মুস’আব হাফিজাহুল্লাহ্ একটি বিবৃততে বলেন, “যারা আল্লাহর শরিয়াহ্’র বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করবে এবং এর বিরুদ্ধে পরিকল্পনা তৈরি করছে, আমরা তাদেরকে আবারও সতর্ক করছি। তারা কখন কোথায় কতজন একত্রিত হচ্ছে, তারা কী কী সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, সবই আমাদের কাছে পৌঁছে।
“তাই, হে ইসলামের শত্রুরা! তোমাদের কাছে মুজাহিদগণ পৌঁছার আগেই এসব ঘৃণ্য পরিকল্পনা বন্ধ কর এবং আল্লাহর কাছে তাওবা কর।”
Comment