সোমালিয়া | সেক্যুলার তুর্কিয়ের (তুরস্ক) বিমান হামলায় ধ্বংস শহরের একমাত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার মোগাদিশু প্রশাসন বেশ কিছুদিন ধরেই তার মিত্রদের প্রকাশ্যে আহ্বান করছে, তারা যেনো ইসলামি শরিয়াহ্ নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলের নিরপরাধ লোকদেরকে টার্গেট করেও হামলা চালায়। আর সেই আহ্বানেই সাড়া দিয়ে এবার দেশটির “মসজিদ-আলি” শহরের একমাত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে সেক্যূলার তুরস্কের দখলদার বাহিনী।
স্থানীয় সূত্রমতে, মোগাদিশু প্রশাসন ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব প্রশাসনের বিরুদ্ধে নতুন যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। যার লক্ষ্য শুধু প্রতোরিধ যোদ্ধারাই নয়, সরকার রীতিমতো ঘোষণা দিয়ে বলছে যে, তাদের এসব হামলার লক্ষবস্তুতে পরিণত হবেন ঐসব নিরপরাধ নারী-পুরুষ, ব্যাবসায়ী সহ বিভিন্ন পেশার মানুষ, যারা ইসলামি শরিয়াহ্ নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে বসবাস করছেন।
আর সেই লক্ষ্য বাস্তবায়নে গাদ্দার সরকার তার অংশীদার দেশগুলোকে অনুরোধ করেছে, তারা যেনো ইসলামি শরিয়াহ্ দ্বারা শাসিত অঞ্চলে বিমান হামলা জোরদার করে। গাদ্দার প্রশাসনের এই অনুরোধের পর ক্রুসেডার আমেরিকা ও সেক্যূলার তুরস্কের (Bayraktar TB2) ড্রোনগুলি ব্যাপক হামলা চালাতে শুরু করেছে। এতে সবচাইতে বেশি হতাহতের শিকার হচ্ছেন বেসামরিক নাগরিকরা। যাদের অধিকাংশ নিরপরাধ নারী ও শিশু।
সম্প্রতি রাজধানী মোগাদিশুর নিকটবর্তী মধ্য শাবেলি রাজ্যের “মসজিদে-আলি” শহরের একটি কমিউনিটি-নির্মিত স্কুলে বোমা হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি পুরোপুরিভাবে ধ্বংস হয়ে যায়। আর ধ্বংস করে দেওয়া এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিই ছিলো উক্ত শহর ও আশপাশের এলাকাগুলোর একমাত্র উচ্চ-শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যাতে হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী বিভিন্ন বিষয়ের উপর পড়াশোনা করতো। এখন বর্বরোচিত এই হামলার ফলে শহরটির হাজারো শিক্ষার্থী শিক্ষার মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ নাগরিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
ধ্বংস করে দেওয়া প্রতিষ্ঠানের দৃশ্য
সূত্রটি জানায়, গত সপ্তাহে রাজধানী মোগাদিশু থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার উত্তরে এই বিমান হামলাটি চালানো হয়েছে। যা সেক্যূলার তুরস্কের সামরিক ঘাঁটি থেকে উড়ে আসা “Bayraktar TB2” ড্রোন থেকে চালানো হয়েছে।
আশ-শাবাবের ইসলামি প্রশাসনের প্রতিরোধ যোদ্ধারা দীর্ঘদিন ধরে শহরটি নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখে এর সংস্কার করে আসছেন। আর এই সংস্কার কর্মকাণ্ডের অধীনেই শহরটিতে গড়ে উঠেছিলো বিশাল এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। কিন্তু তাও গুড়িয়ে দিয়েছে মুসলিম নামধারী তুর্কিয়ের গাদ্দার সামরিক বাহিনী।
ধ্বংস করে দেওয়া প্রতিষ্ঠানটির আরও কিছু দৃশ্য
আশ-শাবাব প্রশাসনের সাথে সম্পৃক্ত মিডিয়ায় প্রচারিত চিত্রগুলি তুরস্কের বিমান হামলার পরে স্কুল ভবনে ধ্বংসের বেশ কিছু চিত্র দেখায়।
পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার মোগাদিশু প্রশাসন বেশ কিছুদিন ধরেই তার মিত্রদের প্রকাশ্যে আহ্বান করছে, তারা যেনো ইসলামি শরিয়াহ্ নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলের নিরপরাধ লোকদেরকে টার্গেট করেও হামলা চালায়। আর সেই আহ্বানেই সাড়া দিয়ে এবার দেশটির “মসজিদ-আলি” শহরের একমাত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে সেক্যূলার তুরস্কের দখলদার বাহিনী।
স্থানীয় সূত্রমতে, মোগাদিশু প্রশাসন ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব প্রশাসনের বিরুদ্ধে নতুন যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। যার লক্ষ্য শুধু প্রতোরিধ যোদ্ধারাই নয়, সরকার রীতিমতো ঘোষণা দিয়ে বলছে যে, তাদের এসব হামলার লক্ষবস্তুতে পরিণত হবেন ঐসব নিরপরাধ নারী-পুরুষ, ব্যাবসায়ী সহ বিভিন্ন পেশার মানুষ, যারা ইসলামি শরিয়াহ্ নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে বসবাস করছেন।
আর সেই লক্ষ্য বাস্তবায়নে গাদ্দার সরকার তার অংশীদার দেশগুলোকে অনুরোধ করেছে, তারা যেনো ইসলামি শরিয়াহ্ দ্বারা শাসিত অঞ্চলে বিমান হামলা জোরদার করে। গাদ্দার প্রশাসনের এই অনুরোধের পর ক্রুসেডার আমেরিকা ও সেক্যূলার তুরস্কের (Bayraktar TB2) ড্রোনগুলি ব্যাপক হামলা চালাতে শুরু করেছে। এতে সবচাইতে বেশি হতাহতের শিকার হচ্ছেন বেসামরিক নাগরিকরা। যাদের অধিকাংশ নিরপরাধ নারী ও শিশু।
সম্প্রতি রাজধানী মোগাদিশুর নিকটবর্তী মধ্য শাবেলি রাজ্যের “মসজিদে-আলি” শহরের একটি কমিউনিটি-নির্মিত স্কুলে বোমা হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি পুরোপুরিভাবে ধ্বংস হয়ে যায়। আর ধ্বংস করে দেওয়া এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিই ছিলো উক্ত শহর ও আশপাশের এলাকাগুলোর একমাত্র উচ্চ-শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যাতে হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী বিভিন্ন বিষয়ের উপর পড়াশোনা করতো। এখন বর্বরোচিত এই হামলার ফলে শহরটির হাজারো শিক্ষার্থী শিক্ষার মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ নাগরিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
ধ্বংস করে দেওয়া প্রতিষ্ঠানের দৃশ্য
সূত্রটি জানায়, গত সপ্তাহে রাজধানী মোগাদিশু থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার উত্তরে এই বিমান হামলাটি চালানো হয়েছে। যা সেক্যূলার তুরস্কের সামরিক ঘাঁটি থেকে উড়ে আসা “Bayraktar TB2” ড্রোন থেকে চালানো হয়েছে।
আশ-শাবাবের ইসলামি প্রশাসনের প্রতিরোধ যোদ্ধারা দীর্ঘদিন ধরে শহরটি নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখে এর সংস্কার করে আসছেন। আর এই সংস্কার কর্মকাণ্ডের অধীনেই শহরটিতে গড়ে উঠেছিলো বিশাল এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। কিন্তু তাও গুড়িয়ে দিয়েছে মুসলিম নামধারী তুর্কিয়ের গাদ্দার সামরিক বাহিনী।
ধ্বংস করে দেওয়া প্রতিষ্ঠানটির আরও কিছু দৃশ্য
আশ-শাবাব প্রশাসনের সাথে সম্পৃক্ত মিডিয়ায় প্রচারিত চিত্রগুলি তুরস্কের বিমান হামলার পরে স্কুল ভবনে ধ্বংসের বেশ কিছু চিত্র দেখায়।