তালিবান গোয়েন্দা সংস্থা GDI: বিশ্বপটে নয়া ধামাকা!
একজন সফল শাসকের প্রতিটি পদক্ষেপ, প্রতিটি কাজ ও তৎপরতার পিছনে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে তার শক্তিশালী গোয়েন্দা নেটওয়ার্ক। গোয়েন্দা তথ্যের আলোকে একজন শাসক অনেক অসাধ্য কাজকেও খুব সহজে আঞ্জাম দিতে পারেন। স্বাভাবিক ভাবেই যে দেশের গোয়েন্দা সংস্থা যত শক্তিশালী তারা ততটাই সফল।
গোয়েন্দা তথ্য ও বুদ্ধিমত্তা অর্জন হচ্ছে যুদ্ধ বিজয়ের প্রথম ধাপ। সেনা কমান্ডাররা যদি শত্রুর সামর্থ্য, যোদ্ধাদের মনোবল এবং একাগ্রতার কেন্দ্রবিন্দু সম্পর্কে ওয়াকিবহাল না হন, তবে ঐ সেনবাহিনীর জন্য পরাজয় সুনিশ্চিত।
বলা হয়ে থাকে যে, সুলতান সালাহউদ্দিন আইয়ুবী (রহ.) এর সাফল্যের নিহিত ছিল তার গোয়েন্দা সংস্থার শক্তি ও তৎপরতায়। যারা শত্রুর পদক্ষেপ সম্পর্কে আগেই তথ্য সংগ্রহ করতেন এবং সে অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করতেন।
ইসলামের সোনালী যুগেও এই গোয়েন্দা নেটওয়ার্কের গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা লক্ষ্যণীয়। সেনা নায়ক হিসেবে মহানবী ﷺ এর সর্বোত্তম গুণগুলির মধ্যে একটি ছিল শত্রুর প্রস্তুতি ও অবস্থান সম্পর্কে আগে থেকেই ভালো করে জেনে নেওয়া এবং সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া।
এর উজ্জ্বল উদাহরণ হচ্ছে হিজরতের দ্বিতীয় বর্ষে ‘আবু সুফিয়ান’ এর নেতৃত্বে থাকা কুরাইশদের কাফেলার উপর রাসূল ﷺ এর নজরদারি। সিরাত থেকে জানা যায়, বদর যুদ্ধের পূর্বে রাসুলুল্লাহ ﷺ হযরত ত্বালহা ইবনে উবায়দুল্লাহ এবং হযরত সাঈদ ইবনে যায়েদ রাদিয়ল্লাহু আনহুমকে গোয়েন্দা কাজে প্রেরণ করেছিলেন। পরে তাঁরা ফিরে এসে মক্কার কাফেরদের বাণিজ্যিক কাফেলা সম্পর্কে সুবিন্যস্ত তথ্য রাসূল ﷺ এর সামনে উপস্থাপন করেছিলেন।
– তাঁরা রাসূল (সাঃ) কে জানিয়েছিলেন যে, এটি মক্কার কাফেরদের একটি মহান কাফেলা, যার সাথে মক্কার সমস্ত নেতারা যুক্ত আছে।
– এই কাফেলার প্রধান হলেন আবু সুফিয়ান, যার সাথে চল্লিশজন প্রহরী রয়েছে।
– প্রচুর পরিমাণে ব্যবসায়িক মালামাল ও রসদ উটের উপর বোঝাই করা হয়েছে। এই কাফেলার বাণিজ্য পণ্যের তৎকালীন মূল্য ছিল প্রায় পঞ্চাশ হাজার দিনার, ইত্যাদি।
গুরুত্বপূর্ণ এমন গোয়েন্দা তথ্যের ফলস্বরূপ, দ্বিতীয় হিজরীর ৮ই রমজান রাসুলুল্লাহ ﷺ কুরাইশদের বাণিজ্যিক কাফেলায় আঘাত করতে ৩১৩ জন সাহাবীকে নিয়ে মদীনা থেকে রউনা করেন। অবশেষে এই মহান কাফেলা নিয়েই বদর প্রান্তে ইসলামি সোনালী ইতিহাসের মহান যুদ্ধ সংঘটিত হয়। আর মুহাম্মাদী সেনাবাহিনী বদরের প্রান্তে গুরুত্বপূর্ণ বিজয় লাভ করেন।
সীরাতের অনুসরণে, ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান প্রশাসনও বিশ্ব রাজনীতি থেকে শিক্ষা নিয়ে গঠন করেছেন শক্তিশালী একটি গোয়েন্দা সংস্থা, যা GDI নামে পরিচিত। আর এই গোয়েন্দা অধিদপ্তরের অধীনে কাজ করছে ইমারাতে ইসলামিয়ার ৩টি র্যাপিড রেসপন্স ইউনিট। এই বাহিনীর রয়েছে সামরিক বুদ্ধিমত্তা, দূরদর্শী কৌশল এবং প্রতিকুল যুদ্ধক্ষেত্রের ২০ বছরের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা।
আফগানিস্তানে ইমারাতে ইসলামিয়া ফিরে আসার পর থেকে গত এক বছর ধরে, তাঁরা দেশ ও জনগণের পবিত্র সম্পদ রক্ষা, দুষ্কৃতিকারীদের প্রতিরোধ এবং বিদ্রোহীদের দমনে কাজ করে আসছেন।
এই বাহিনীকে আঞ্চলিক পর্যায়ে অন্যতম কার্যকর একটি গোয়েন্দা সংস্থা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এর শিকড় আফগানিস্তানের প্রতিটি অলিতে-গলিতে পৌঁছে গেছে। তারা দেশের প্রতিটি বন্ধু ও শত্রুকে কঠোর নজরদারিতে রাখছেন। সেই সাথে কোনো প্রকার বলপ্রয়োগ ছাড়াই জনগণের সেবা করে যাচ্ছেন। ফলশ্রুতিতে নতুন শাসন ব্যবস্থাকে খুব সহজেই আপন করে নিয়েছে আফগানিস্তানের সাধারণ জনগণ।
আফগান গোয়েন্দারা প্রমাণ করেছেন যে, তাঁরা যেকোন সময় এবং যেকোন আক্রমণ থেকে দেশকে রক্ষা করতে সামর্থ্য অনুযায়ী সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ করতে সক্ষম। তাঁরা উচ্চ মনোবলের অধিকারী এবং কূটনৈতিক চ্যানেলে অত্যন্ত কার্যকর।
আগ্রাসী আমেরিকার বিরুদ্ধে গত ২০ বছরের যুদ্ধে এই অকুতোভয় যোদ্ধারা তাদের গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে কুফ্ফার বাহিনীকে নাকানিচুবানি খাইয়েছেন। তাঁরা নবী ﷺ এর দেখানো পথ অনুসরণ করে শত্রুর সারিতে এমন প্রভাব বিস্তার করেছিলেন যে, অবশেষে আগ্রাসী বাহিনী দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়।
পাশাপাশি, দখলদাররা চলে যাওয়ার পর বড় ধরনের সঙ্কট এড়াতে, দুষ্কৃতিকারীদের হাত থেকে দেশকে বাঁচাতে, গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল প্রতিষ্ঠানগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করছেন এই মুজাহিদগণ।
সম্প্রতি ইমারাতে ইসলামিয়া প্রশাসন এই বীরদের নিয়ে ২৪ মিনিটের একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। এই বীরদের ৩টি ইউনিটকে নতুন ইউনিফর্মে, নতুন আঙ্গিকে সাজানোর ঘোষণা দেয়া হয়েছে।
জনগণকে আহ্বান জানিয়ে তাঁরা বলেছেন, “আসুন আমাদের স্বদেশকে নিরাপদ রাখতে এবং অশুভ উপাদান নির্মূল করতে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে গোয়েন্দা সংস্থা জিডিআই-কে সিদ্ধান্তমূলকভাবে সহযোগিতা করি। দেশের জাতীয় স্বার্থ, আঞ্চলিক অখণ্ডতা, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক বিশ্বাস এবং এর সম্পদ রক্ষার দায়িত্ব আপনাদের উপরেও বর্তায়। তাই আপনারা জিডিআই-কে সহায়তার করে এর সক্ষমতা বৃদ্ধি করুন। ইনশাআল্লাহ, ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের GDI হবে বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী গোয়েন্দা সংস্থা। যতক্ষণ আপনাদের সন্তানদের সমন্বয়ে গঠিত এই সংস্থা দৃঢ়ভাবে মাঠে দাঁড়িয়ে থাকবে, ততক্ষণ শত্রুরা তাদের কলুষিত পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সক্ষম হবে না, ইনশাআল্লাহ।”
নিঃসন্দেহে, মুজাহিদ বাহিনীর এমন গোয়েন্দা সংস্থার আবির্ভাবে ইসলামের শত্রুদের ঘুম হারাম হয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ।
একজন সফল শাসকের প্রতিটি পদক্ষেপ, প্রতিটি কাজ ও তৎপরতার পিছনে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে তার শক্তিশালী গোয়েন্দা নেটওয়ার্ক। গোয়েন্দা তথ্যের আলোকে একজন শাসক অনেক অসাধ্য কাজকেও খুব সহজে আঞ্জাম দিতে পারেন। স্বাভাবিক ভাবেই যে দেশের গোয়েন্দা সংস্থা যত শক্তিশালী তারা ততটাই সফল।
গোয়েন্দা তথ্য ও বুদ্ধিমত্তা অর্জন হচ্ছে যুদ্ধ বিজয়ের প্রথম ধাপ। সেনা কমান্ডাররা যদি শত্রুর সামর্থ্য, যোদ্ধাদের মনোবল এবং একাগ্রতার কেন্দ্রবিন্দু সম্পর্কে ওয়াকিবহাল না হন, তবে ঐ সেনবাহিনীর জন্য পরাজয় সুনিশ্চিত।
বলা হয়ে থাকে যে, সুলতান সালাহউদ্দিন আইয়ুবী (রহ.) এর সাফল্যের নিহিত ছিল তার গোয়েন্দা সংস্থার শক্তি ও তৎপরতায়। যারা শত্রুর পদক্ষেপ সম্পর্কে আগেই তথ্য সংগ্রহ করতেন এবং সে অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করতেন।
ইসলামের সোনালী যুগেও এই গোয়েন্দা নেটওয়ার্কের গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা লক্ষ্যণীয়। সেনা নায়ক হিসেবে মহানবী ﷺ এর সর্বোত্তম গুণগুলির মধ্যে একটি ছিল শত্রুর প্রস্তুতি ও অবস্থান সম্পর্কে আগে থেকেই ভালো করে জেনে নেওয়া এবং সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া।
এর উজ্জ্বল উদাহরণ হচ্ছে হিজরতের দ্বিতীয় বর্ষে ‘আবু সুফিয়ান’ এর নেতৃত্বে থাকা কুরাইশদের কাফেলার উপর রাসূল ﷺ এর নজরদারি। সিরাত থেকে জানা যায়, বদর যুদ্ধের পূর্বে রাসুলুল্লাহ ﷺ হযরত ত্বালহা ইবনে উবায়দুল্লাহ এবং হযরত সাঈদ ইবনে যায়েদ রাদিয়ল্লাহু আনহুমকে গোয়েন্দা কাজে প্রেরণ করেছিলেন। পরে তাঁরা ফিরে এসে মক্কার কাফেরদের বাণিজ্যিক কাফেলা সম্পর্কে সুবিন্যস্ত তথ্য রাসূল ﷺ এর সামনে উপস্থাপন করেছিলেন।
– তাঁরা রাসূল (সাঃ) কে জানিয়েছিলেন যে, এটি মক্কার কাফেরদের একটি মহান কাফেলা, যার সাথে মক্কার সমস্ত নেতারা যুক্ত আছে।
– এই কাফেলার প্রধান হলেন আবু সুফিয়ান, যার সাথে চল্লিশজন প্রহরী রয়েছে।
– প্রচুর পরিমাণে ব্যবসায়িক মালামাল ও রসদ উটের উপর বোঝাই করা হয়েছে। এই কাফেলার বাণিজ্য পণ্যের তৎকালীন মূল্য ছিল প্রায় পঞ্চাশ হাজার দিনার, ইত্যাদি।
গুরুত্বপূর্ণ এমন গোয়েন্দা তথ্যের ফলস্বরূপ, দ্বিতীয় হিজরীর ৮ই রমজান রাসুলুল্লাহ ﷺ কুরাইশদের বাণিজ্যিক কাফেলায় আঘাত করতে ৩১৩ জন সাহাবীকে নিয়ে মদীনা থেকে রউনা করেন। অবশেষে এই মহান কাফেলা নিয়েই বদর প্রান্তে ইসলামি সোনালী ইতিহাসের মহান যুদ্ধ সংঘটিত হয়। আর মুহাম্মাদী সেনাবাহিনী বদরের প্রান্তে গুরুত্বপূর্ণ বিজয় লাভ করেন।
সীরাতের অনুসরণে, ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান প্রশাসনও বিশ্ব রাজনীতি থেকে শিক্ষা নিয়ে গঠন করেছেন শক্তিশালী একটি গোয়েন্দা সংস্থা, যা GDI নামে পরিচিত। আর এই গোয়েন্দা অধিদপ্তরের অধীনে কাজ করছে ইমারাতে ইসলামিয়ার ৩টি র্যাপিড রেসপন্স ইউনিট। এই বাহিনীর রয়েছে সামরিক বুদ্ধিমত্তা, দূরদর্শী কৌশল এবং প্রতিকুল যুদ্ধক্ষেত্রের ২০ বছরের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা।
আফগানিস্তানে ইমারাতে ইসলামিয়া ফিরে আসার পর থেকে গত এক বছর ধরে, তাঁরা দেশ ও জনগণের পবিত্র সম্পদ রক্ষা, দুষ্কৃতিকারীদের প্রতিরোধ এবং বিদ্রোহীদের দমনে কাজ করে আসছেন।
এই বাহিনীকে আঞ্চলিক পর্যায়ে অন্যতম কার্যকর একটি গোয়েন্দা সংস্থা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এর শিকড় আফগানিস্তানের প্রতিটি অলিতে-গলিতে পৌঁছে গেছে। তারা দেশের প্রতিটি বন্ধু ও শত্রুকে কঠোর নজরদারিতে রাখছেন। সেই সাথে কোনো প্রকার বলপ্রয়োগ ছাড়াই জনগণের সেবা করে যাচ্ছেন। ফলশ্রুতিতে নতুন শাসন ব্যবস্থাকে খুব সহজেই আপন করে নিয়েছে আফগানিস্তানের সাধারণ জনগণ।
আফগান গোয়েন্দারা প্রমাণ করেছেন যে, তাঁরা যেকোন সময় এবং যেকোন আক্রমণ থেকে দেশকে রক্ষা করতে সামর্থ্য অনুযায়ী সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ করতে সক্ষম। তাঁরা উচ্চ মনোবলের অধিকারী এবং কূটনৈতিক চ্যানেলে অত্যন্ত কার্যকর।
আগ্রাসী আমেরিকার বিরুদ্ধে গত ২০ বছরের যুদ্ধে এই অকুতোভয় যোদ্ধারা তাদের গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে কুফ্ফার বাহিনীকে নাকানিচুবানি খাইয়েছেন। তাঁরা নবী ﷺ এর দেখানো পথ অনুসরণ করে শত্রুর সারিতে এমন প্রভাব বিস্তার করেছিলেন যে, অবশেষে আগ্রাসী বাহিনী দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়।
পাশাপাশি, দখলদাররা চলে যাওয়ার পর বড় ধরনের সঙ্কট এড়াতে, দুষ্কৃতিকারীদের হাত থেকে দেশকে বাঁচাতে, গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল প্রতিষ্ঠানগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করছেন এই মুজাহিদগণ।
সম্প্রতি ইমারাতে ইসলামিয়া প্রশাসন এই বীরদের নিয়ে ২৪ মিনিটের একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। এই বীরদের ৩টি ইউনিটকে নতুন ইউনিফর্মে, নতুন আঙ্গিকে সাজানোর ঘোষণা দেয়া হয়েছে।
জনগণকে আহ্বান জানিয়ে তাঁরা বলেছেন, “আসুন আমাদের স্বদেশকে নিরাপদ রাখতে এবং অশুভ উপাদান নির্মূল করতে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে গোয়েন্দা সংস্থা জিডিআই-কে সিদ্ধান্তমূলকভাবে সহযোগিতা করি। দেশের জাতীয় স্বার্থ, আঞ্চলিক অখণ্ডতা, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক বিশ্বাস এবং এর সম্পদ রক্ষার দায়িত্ব আপনাদের উপরেও বর্তায়। তাই আপনারা জিডিআই-কে সহায়তার করে এর সক্ষমতা বৃদ্ধি করুন। ইনশাআল্লাহ, ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের GDI হবে বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী গোয়েন্দা সংস্থা। যতক্ষণ আপনাদের সন্তানদের সমন্বয়ে গঠিত এই সংস্থা দৃঢ়ভাবে মাঠে দাঁড়িয়ে থাকবে, ততক্ষণ শত্রুরা তাদের কলুষিত পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সক্ষম হবে না, ইনশাআল্লাহ।”
নিঃসন্দেহে, মুজাহিদ বাহিনীর এমন গোয়েন্দা সংস্থার আবির্ভাবে ইসলামের শত্রুদের ঘুম হারাম হয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ।
Comment