খোরাসান | টিটিপি ও আফগান তালেবান নেতাদের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলো পাকিস্তান
সম্প্রতি টিটিপি ও আফগান তালেবান নেতাদের উপর রাষ্ট্রীয় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে পাকিস্তানের মুরতাদ সরকার।
পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র জাহিদ চৌধুরির জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পাকিস্তান সরকার বেশ কয়েকটি ‘সন্ত্রাসী’ গ্রুপের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।
বিবৃতি অনুসারে, তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের আমির মুফতি নুর ওয়াল মেহসুদ হাফিজাহুল্লাহ্ এবং জামায়াতুত-দাওয়ার প্রধান হাফেজ সাইদসহ আরো কয়েকজন পাকিস্তানির উপর এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তান এখনও গণমাধ্যমে এ বিষয়ে কোনও বক্তব্য দেয়নি।
এছাড়াও পাকিস্তানের তাগুত সরকার ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান উপপ্রধান শাইখ আনাস হাক্কানি এবং তালেবানের রাজনৈতিক দলের প্রধান মোল্লা আবদুল গনি ব্রাদার হাফিজাহুমুল্লাহ্ এর উপরেও এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
এছাড়াও তালেবান মুজাহিদদের অস্ত্র ক্রয়-বিক্রয়ের উপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে মুরতাদ পাক সরকার। ঘোষণা দিয়েছে তাদের আর্থিক সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার।
এ বিষয়ে কাতারে আফগান তালেবানের রাজনৈতিক মুখপাত্র সোহেল শাহিন গণমাধ্যমকে বলেন, এমন সময়ে পাকিস্তান এসকল নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলো, যখন বহির্বিশ্বের সাথে মুজাহিদিনের সমঝোতার জন্য আলোচনা চলছে। এই নিষেধাজ্ঞার মাধ্যমে পাকিস্তান মূলত সমঝোতায় বিঘ্ন ঘটানোর পাঁয়তারা করছে।
উল্লেখ্য, পাকিস্তান হচ্ছে ক্রুসেডারদের এমন এক গোলাম রাষ্ট্র, যারা ২০০১ সালে ইমারতে ইসলামিয়াকে ধ্বংস করতে অ্যামেরিকাকে সর্বাত্মকভাবে সহায়তা করেছে। তারা বিশ্বাসঘাতকতার মাধ্যমে হাজার হাজার মুজাহিদকে শহিদ করেছে; অনেককে আমেরিকার হাতে তুলে দিয়েছে। শহিদ করেছে শাইখুল জিহাদ ওসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ্কে। শহিদ করেছে ইমারতে ইসলামিয়ার প্রাক্তন আমিরুল মু'মিনিন মোল্লা আখতার মুহাম্মদ মানসুর রহ. সহ অসংখ্য মুজাহিদকে। সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তান ভিত্তিক জিহাদি দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ হওয়া এই তাগুত সরকারের জন্য আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সম্প্রতি টিটিপি ও আফগান তালেবান নেতাদের উপর রাষ্ট্রীয় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে পাকিস্তানের মুরতাদ সরকার।
পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র জাহিদ চৌধুরির জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পাকিস্তান সরকার বেশ কয়েকটি ‘সন্ত্রাসী’ গ্রুপের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।
বিবৃতি অনুসারে, তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের আমির মুফতি নুর ওয়াল মেহসুদ হাফিজাহুল্লাহ্ এবং জামায়াতুত-দাওয়ার প্রধান হাফেজ সাইদসহ আরো কয়েকজন পাকিস্তানির উপর এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তান এখনও গণমাধ্যমে এ বিষয়ে কোনও বক্তব্য দেয়নি।
এছাড়াও পাকিস্তানের তাগুত সরকার ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান উপপ্রধান শাইখ আনাস হাক্কানি এবং তালেবানের রাজনৈতিক দলের প্রধান মোল্লা আবদুল গনি ব্রাদার হাফিজাহুমুল্লাহ্ এর উপরেও এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
এছাড়াও তালেবান মুজাহিদদের অস্ত্র ক্রয়-বিক্রয়ের উপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে মুরতাদ পাক সরকার। ঘোষণা দিয়েছে তাদের আর্থিক সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার।
এ বিষয়ে কাতারে আফগান তালেবানের রাজনৈতিক মুখপাত্র সোহেল শাহিন গণমাধ্যমকে বলেন, এমন সময়ে পাকিস্তান এসকল নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলো, যখন বহির্বিশ্বের সাথে মুজাহিদিনের সমঝোতার জন্য আলোচনা চলছে। এই নিষেধাজ্ঞার মাধ্যমে পাকিস্তান মূলত সমঝোতায় বিঘ্ন ঘটানোর পাঁয়তারা করছে।
উল্লেখ্য, পাকিস্তান হচ্ছে ক্রুসেডারদের এমন এক গোলাম রাষ্ট্র, যারা ২০০১ সালে ইমারতে ইসলামিয়াকে ধ্বংস করতে অ্যামেরিকাকে সর্বাত্মকভাবে সহায়তা করেছে। তারা বিশ্বাসঘাতকতার মাধ্যমে হাজার হাজার মুজাহিদকে শহিদ করেছে; অনেককে আমেরিকার হাতে তুলে দিয়েছে। শহিদ করেছে শাইখুল জিহাদ ওসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ্কে। শহিদ করেছে ইমারতে ইসলামিয়ার প্রাক্তন আমিরুল মু'মিনিন মোল্লা আখতার মুহাম্মদ মানসুর রহ. সহ অসংখ্য মুজাহিদকে। সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তান ভিত্তিক জিহাদি দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ হওয়া এই তাগুত সরকারের জন্য আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
Comment