আল-কায়েদার দুঃসাহসি হামলায় বুরকিনান বাহিনী পর্যুদস্ত: অগণিত গনিমত লাভ
জামা'আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিনের একদল বীর মুজাহিদ।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বুরকিনা ফাসোতে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে গাদ্দার সেনাবাহিনী ও ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের মাঝে তীব্র সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। এতে অসংখ্য গাদ্দার সৈন্য হতাহত হচ্ছে। সম্মুখ সমরে টিকতে না পেরে নিরপরাধ নারী ও শিশুদের উপর গণহত্যা চালিয়ে মুজাহিদদের ঠেকানোর কাপুরুষোচিত কৌশল বেছে নিয়েছে গাদ্দার বাহিনী।
ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জামায়াত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীন এর মিডিয়া বিভাগ আয-যাল্লাকা ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত ৫ নভেম্বর বুরকিনা ফাসোর সুদগোয়ে অঞ্চলে গাদ্দার বুরকিনা সেনাদের উপর প্রবল একটি হামলা চালিয়েছেন ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদিন। এতে গাদ্দার বুরকিনান সেনাবাহিনীর অন্তত ১৪ সেনা নিহত হয়।
তাছাড়া, এই অপারেশনে মুজাহিদগণ ১৭টি ক্লাশিনকোভ, ২টি এলএমজি, ২টি আর্টিলারি, ১১টি মোটরসাইকেল, এবং অস্ত্র ও গোলাবারুদ ভর্তি ৪৬টি বাক্স গনিমত পেয়েছেন। উক্ত অভিযানের ২ জন মুজাহিদও শাহাদাত বরণ করেছেন বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
এরপর গত ৯ নভেম্বর ‘জেএনআইএম’ এর বীর মুজাহিদগণ দেশটির সুলি অঞ্চলে গাদ্দার সেনাদের বিশাল একটি সামরিক কাফেলাকে টার্গেট আরও একটি দুঃসাহসী হামলা পরিচালনা করেন। দীর্ঘক্ষণ ধরে চলা এই অভিযানে গাদ্দার বাহিনীতে ব্যাপক হতাহতের ঘটনা ঘটে। শেষ পর্যন্ত ময়দানে টিকতে না পেরে কাপুরুষরা পালিয়ে যায়।
এ অভিযানেও মুজাহিদগণ গাদ্দার সামরিক বাহিনী থেকে ২টি গাড়ি, ২টি হেভি মেশিনগান, ৩৬টি অস্ত্র ভর্তি বাক্স, ৫টি মোটরবাইক এবং দুই হাজার রাউন্ডের বেশি গুলি সহ বিপুল পরিমাণ যুদ্ধ সরঞ্জাম গনিমত লাভ করেন। আলহামদুলিল্লাহ।
ময়দানে মুজাহিদদের ঠেকাতে না পেরে, গত ৭ নভেম্বর সোম রাজ্যের গিবো এলাকায় এক বর্বরোচিত গণহত্যা চালিয়েছে দেশটির গাদ্দার সেনাবাহিনী। ২০ নাবালিকা শিশু সহ ৪০ জন নারীকে হত্যা করেছে তারা।
পৈশাচিক এই গণহত্যার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়ে জেএনআইএম এক বিবৃতিতে জানিয়েছে যে, সর্বশক্তিমান আল্লাহ তা’আলার ইচ্ছায়, তাঁরা এই নৃশংস রক্তপাতের উপযুক্ত বদলা নেবেন।
জামা'আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিনের একদল বীর মুজাহিদ।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বুরকিনা ফাসোতে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে গাদ্দার সেনাবাহিনী ও ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের মাঝে তীব্র সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। এতে অসংখ্য গাদ্দার সৈন্য হতাহত হচ্ছে। সম্মুখ সমরে টিকতে না পেরে নিরপরাধ নারী ও শিশুদের উপর গণহত্যা চালিয়ে মুজাহিদদের ঠেকানোর কাপুরুষোচিত কৌশল বেছে নিয়েছে গাদ্দার বাহিনী।
ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জামায়াত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীন এর মিডিয়া বিভাগ আয-যাল্লাকা ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত ৫ নভেম্বর বুরকিনা ফাসোর সুদগোয়ে অঞ্চলে গাদ্দার বুরকিনা সেনাদের উপর প্রবল একটি হামলা চালিয়েছেন ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদিন। এতে গাদ্দার বুরকিনান সেনাবাহিনীর অন্তত ১৪ সেনা নিহত হয়।
তাছাড়া, এই অপারেশনে মুজাহিদগণ ১৭টি ক্লাশিনকোভ, ২টি এলএমজি, ২টি আর্টিলারি, ১১টি মোটরসাইকেল, এবং অস্ত্র ও গোলাবারুদ ভর্তি ৪৬টি বাক্স গনিমত পেয়েছেন। উক্ত অভিযানের ২ জন মুজাহিদও শাহাদাত বরণ করেছেন বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
এরপর গত ৯ নভেম্বর ‘জেএনআইএম’ এর বীর মুজাহিদগণ দেশটির সুলি অঞ্চলে গাদ্দার সেনাদের বিশাল একটি সামরিক কাফেলাকে টার্গেট আরও একটি দুঃসাহসী হামলা পরিচালনা করেন। দীর্ঘক্ষণ ধরে চলা এই অভিযানে গাদ্দার বাহিনীতে ব্যাপক হতাহতের ঘটনা ঘটে। শেষ পর্যন্ত ময়দানে টিকতে না পেরে কাপুরুষরা পালিয়ে যায়।
এ অভিযানেও মুজাহিদগণ গাদ্দার সামরিক বাহিনী থেকে ২টি গাড়ি, ২টি হেভি মেশিনগান, ৩৬টি অস্ত্র ভর্তি বাক্স, ৫টি মোটরবাইক এবং দুই হাজার রাউন্ডের বেশি গুলি সহ বিপুল পরিমাণ যুদ্ধ সরঞ্জাম গনিমত লাভ করেন। আলহামদুলিল্লাহ।
ময়দানে মুজাহিদদের ঠেকাতে না পেরে, গত ৭ নভেম্বর সোম রাজ্যের গিবো এলাকায় এক বর্বরোচিত গণহত্যা চালিয়েছে দেশটির গাদ্দার সেনাবাহিনী। ২০ নাবালিকা শিশু সহ ৪০ জন নারীকে হত্যা করেছে তারা।
পৈশাচিক এই গণহত্যার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়ে জেএনআইএম এক বিবৃতিতে জানিয়েছে যে, সর্বশক্তিমান আল্লাহ তা’আলার ইচ্ছায়, তাঁরা এই নৃশংস রক্তপাতের উপযুক্ত বদলা নেবেন।
Comment