Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদিন নিউজ#| ২১ রবিউস সানী ১৪৪৪ হিজরী।। ১৭ নভেম্বর, ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদিন নিউজ#| ২১ রবিউস সানী ১৪৪৪ হিজরী।। ১৭ নভেম্বর, ২০২২ ঈসায়ী।

    খাইবারে এবার পাক-তালিবানের হামলায় ৯ পাকি-সেনা নিহত



    পাকিস্তান ভিত্তিক জনপ্রিয় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী “টিটিপি” সম্প্রতি দেশের গুরুত্বপূর্ণ সীমান্ত অঞ্চলগুলোতে হামলা পরিধি বাড়িয়েছে। ফলে প্রতিনিয়ত গাদ্দার পাকি-সামরিক বাহিনীর অনেক সদস্য নিহত এবং আহত হচ্ছে টিটিপির এসকল বিরতত্বপূর্ণ অপারেশনে।এর ধারাবাহিকতায় গতকাল ১৬ নভেম্বর সকালেও পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিম খাইবার পাখতুনখোয়াতে দেশটির গাদ্দার পুলিশ বাহিনীকে লক্ষ্য করে একটি সফল হামলা চালিয়েছে মুজাহিদগণ।

    দেশটির জাতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, বুধবার সকালে লক্কি মারওতের শাহাবিল এলাকায় টহলরত পাকিস্তানের গাদ্দার পুলিশ সদস্যদের একটি গাড়ি লক্ষ্য করে উক্ত সশস্ত্র হামলাটি চালানো হয়। পাকি-সামরিক সূত্র দাবি করেছে যে, তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের (টিটিপি) জানবায মুজাহিদের উক্ত সশস্ত্র হামলায় ফলে ৬ পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছে।

    সামরিক বাহিনীর দাবি অনুযায়ী নিহতের সংখ্যাটি প্রকাশ করে টিটিপিও। তবে টিটিপি মুখপাত্র মুহাম্মদ খোরাসানী (হাফি.) আরও যুক্ত করেন যে, সফল এই হামলা শেষে মুজাহিদগণ গাদ্দার বাহিনী থেকে ৫টি মেশিনগান সহ অনেক গুলি ও অন্যান্য অনেক মালামাল গনিমত হিসেবে পেয়েছেন।একইদিন দুপুর ১১টার দিকে উত্তর ওয়াজিরিস্তানের গুদিয়াম সীমান্তে তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান এবং দেশটির গাদ্দার সেনাবাহিনীর মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ হয়।

    যাতে নাপাক বাহিনীর ১ সৈন্য নিহত এবং অন্য অনেকে আহত হয়। আর সেসময় মুজাহিদগণ গুদিয়াম সীমান্ত গাদ্দার সামরিক বাহিনী কর্তৃক গুপ্তচরবৃত্তির জন্য লাগানো বড় ক্যামেরা ধ্বংস করেন- আলহামদুলিল্লাহ।গাদ্দার পাকি সেনা-প্রশাসন মুজাহিদদের সাথে লাগাতার গাদ্দারি ও চুক্তিভঙ্গের মাধ্যমে যুদ্ধপরিস্থিতি দিন দিন উত্তপ্ত করছে; আর তাদেরকে এখন পেছন থেকে ইন্ধন যোগাচ্ছে সন্ত্রাসী অ্যামেরিকা। আফগান সীমান্তেও তালিবান সীমান্তরক্ষী মুজাহিদদের কাছে নিয়মিতই মার খাচ্ছে কাপুরুষ পাকি-সেনারা। ফলে বিদেশিদের তাবেদারিতে ‘অভ্যস্ত’ পাকি সেনা-প্রসাশন ক্রমশ চূড়ান্ত পরিণতির দিকেই এগোচ্ছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।












    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    মালিতে আল-কায়েদার হামলায় দিশেহারা ভাড়াটে ওয়াগনার ও গাদ্দার সেনারা: হতাহত দুই ডজন


    যুদ্ধরত জেএনআইএম মুজাহিদিন


    পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির মোপ্তি প্রদেশে কয়েকদিনের ব্যবধানে রাশিয়ান ওয়াগনার ও দেশটির গাদ্দার সরকারি বাহিনীর উপর পরপর ৩টি সফল হামলা পরিচালনা করেছেন আল-কায়েদা শাখা “জেএনআইএম” এর বীর মুজাহিদগণ। এতে বহু সংখ্যক কুফ্ফার ও গাদ্দার সৈন্য হতাহত হয়েছে।

    জেএনআইএম এর মিডিয়া আউটলেট “আয-যাল্লাকা ফাউন্ডেশন”এর হামলাগুলোর ব্যাপারে প্রকাশিত রিপোর্ট থেকে জানা যায়, মুজাহিদগণ তাদের বীরত্বপূর্ণ অপারেশনগুলির একটি গত ১৫ নভেম্বর মোপ্তি প্রদেশের বোনি এবং দোনযা অঞ্চলের কাছে চালিয়েছেন। যা গাদ্দার মালিয়ান ও ওয়াগনার ভাড়াটে সেনাদের গাড়িবহর বা কনভয়কে লক্ষ্য করে নির্ভুলভাবে ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি) দিয়ে চালানো হয়েছে। হামলায় সেনাভর্তি একটি গাড়ি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায় এবং এতে থাকা ইসলাম বিরুধী শক্তির সকল সৈন্য মারা যায়।

    একই দিনে উক্ত অঞ্চলে আরও একটি হামলা চালান মুজাহিদগণ। যেখানে গাদ্দার মালিয়ান ও ওয়াগনার সেনাবাহীর গাড়ি যাবার রাস্তায় ল্যান্ডমাইন স্থাপন করে রাখেন মুজাহিদগণ। গাড়ি ল্যান্ডমাইনের রেঞ্জে আসতেই তা বিস্ফোরিত হয় এবং গাড়িটি ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। যার ফলশ্রুতিতে গাড়িতে থাকা সকল শত্রু সেনা আরোহীর নিহত হয় বলে নিশ্চিত করেছেন মুজাহিদগণ।

    এর আগে গত ৮ নভেম্বর, মোপ্তি রাজ্যের দোয়েন্তযা অঞ্চলের কাছে গাদ্দার মালিয়ান সেনা ও দখলদার ভাড়াটে ওয়াগনার যোদ্ধাদের গাড়িতে একই পদ্ধতিতে মাইন হামলা চালান জেএনআইএম এর মাইন মাস্টার মুজাহিদগণ। এতে গাড়িটি বিস্ফোরিত হয় এবং আরোহী সকল শত্রুর মৃত্যু নিশ্চিত হয়, আলহামদুলিল্লাহ।

    উল্লেখ্য যে, হামলাগুলোতে কি পরিমান সেনা সদস্য নিহত এবং আহত হয়েছে, সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোন পরিসংখ্যান প্রকাশ করেনি “আয-যাল্লাকা” মিডিয়া। তবে মিডিয়াটির প্রচারিত তথ্য হচ্ছে, ৩টি হামলাতেই টার্গেটের শিকার সমস্ত সৈন্য নিহত হয়েছে। তবে স্থানীয় সূত্র মতে, হতাহতের এই সংখ্যা ১৯ এর বেশি।

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      আশ-শাবাবের ৩ জন উমারাকে ধরতে ‘বেপরোয়া’ আমেরিকার ৩০ মিলিয়ন ডলার পুরষ্কার ঘোষণা!



      পূর্ব আফ্রিকার জনপ্রিয় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী এবং আল-কায়েদার অন্যতম শক্তিশালী শাখা হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদীন এর নেতৃত্বস্থানীয় ৩ জন আমীর সম্পর্কে তথ্য দিতে ৩০ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা করেছে সন্ত্রাসী আমেরিকা।

      গত ১৪ নভেম্বর ক্রুসেডার আমেরিকার রিওয়ার্ডস ফর জাস্টিস এর টুইটার একাউন্ট থেকে প্রাথমিকভাবে ১৬ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা করা হয়, এবং আশ-শাবাবের ৩ জন নেতার ব্যাপারে তথ্য প্রদানের আহবান জানানো হয়। এই ৩ নেতা হলেন: আশ-শাবাবের আমীর শায়েখ আবু উবাইদাহ (যিনি আহমাদ দিরিয়ে নামেও পরিচিত), গোয়েন্দা ডিভিশন ‘আমনিয়াত’ এর প্রধান মাহাদ কারাতে এবং আরেক গুরুত্বপূর্ণ নেতা জিহাদ মোস্তফা।

      প্রাথমিকভাবে শায়েখ আবু উবাইদাহ-এর তথ্য প্রদানের জন্য ৬ মিলিয়ন এবং বাকি দুই নেতার জন্য ৫ মিলিয়ন ডলার করে পুরস্কার ঘোষণা করে আমেরিকা।

      কিন্তু পরবর্তীতে কেনিয়ায় অবস্থিত সন্ত্রাসী আমেরিকার রাষ্ট্রদূত এক সংবাদ সম্মেলনে জানায়, “আমরা আশ-শাবাব নেতাদের তথ্য প্রদানের জন্য দ্বিগুণ পুরষ্কার ঘোষণা করছি। যে কেউ আল-শাবাবের জ্যেষ্ঠ নেতা কিংবা তাদের অর্থনৈতিক নেটওয়ার্কের ব্যাপারে আমাদের কাছে তথ্য উপস্থাপন করতে পারবে – সে তথ্য যতই তুচ্ছ বা সাধারণ হোক না কেন, আমরা তাকে পুরস্কৃত করবো!”

      এরপর তারা টুইটারে পুনরায় বার্তা প্রদান করে এবং ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ-শাবাবের উক্ত তিন নেতার প্রত্যেকের ব্যাপারে তথ্য প্রদানের জন্য ১০ মিলিয়ন ডলার করে মোট ৩০ মিলিয়ন ডলারের পুরস্কার ঘোষণা করে।

      উল্লেখ্য যে, দীর্ঘ ১৫ বছরের বেশি সময় ধরে আশ-শাবাবের সাথে লড়াই করে সন্ত্রাসী আমেরিকার বুঝতে পেরেছে যে, অস্ত্র দিয়ে তাঁদেরকে ঘায়েল করা সম্ভব না। তাই নিরুপায় হয়ে আমেরিকা এবার শাবাবের অর্থনৈতিক নেটওয়ার্ককে টার্গেট করার চেষ্টা করছে। যাতে শাবাবের যুদ্ধ চালনার সামর্থ্য কমে আসে।

      তাছাড়া আমেরিকা খুঁজছে মুসলিমদের ভিতরের কোনো গাদ্দার, যারা ডলারের লোভে ঈমান বিক্রি করে আমেরিকাকে সাহায্য করবে। তবে তাদের এই কৌশল প্রতিবারেরমতো এবারো ব্যর্থ হবে, ইনশাআল্লাহ। কেননা আশ-শাবাব এখন পূর্বের যেকোনো সময়ের চাইতে যথেষ্ট স্বয়ংসম্পূর্ণ এবং কৌশলী, আলহামদুলিল্লাহ।

      ফলশ্রুতিতে পশ্চিমাদের গোলাম সরকারের কর্মকর্তারা আফসোস করে বলতে বাধ্য হচ্ছে যে, “আমরা (আশ-শাবাব থেকে) দখল করা প্রতিটি জমিই কয়েকদিনের ব্যবধানে হারিয়ে ফেলছি এবং এটি মেনে নেওয়া খুবই কঠিন।”

      অর্থাৎ সোমালি গাদ্দার সৈন্যরা যখন কোনো এলাকায় ভারী অস্ত্র শস্ত্র নিয়ে হামলা করতে আসে, তখন আশ-শাবাব মুজাহিদিন কৌশলগত কারণে সাময়িক সময়ের জন্য সেখান থেকে পিছু হটেন। আর গাদ্দার বাহিনী যখনই ভাবতে শুরু করে যে তারা বিজয়ী হয়ে এবং এই আনন্দ উক্ত এলাকায় আরও সরঞ্জাম জমা করে, তখনই শাবাব মুজাহিদিন আরও শক্তি নিয়ে হামলা করে বসেন। এর মধ্য দিয়ে মুজাহিদগণ উক্ত এলাকায় শত্রুর আনা অস্ত্র ও সরঞ্জাম পেয়ে আরও শক্তিশালী হয়ে উঠেন- আলহামদুলিল্লাহ।

      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ফটো রিপোর্ট || সিরিয়ায় ইসলাম বিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে আবারো আনসার আল-ইসলামের দুর্দান্ত হামলা




        পৃথিবীর মাথা খ্যাত ভূমি শাম তথা সিরিয়ায় আজ এক দশকেরও বেশি সময় ধরে হক ও বাতিলের মধ্যে চলছে তীব্র লড়াই। সেখানে নানামুখী ফেতনা ও সংকটের মধ্যেও ইসলাম-বিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে হামলা অব্যাহত রেখেছেন হকপন্থি মুজাহিদ গ্রুপগুলো; প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও ইসলাম ও মুসলিমের শত্রুদের উপর হামলা-পাল্টাহামলা অব্যাহত রেখেছেন তাঁরা।সেই ধারাবাহিকতায় চলতি সপ্তাহেও সিরিয়ার হামা ও লাতাকিয়ার বিভিন্ন এলাকায় আসাদের শিয়া নুসাইরি বাহিনী ও দখলদার রাশানদের উপর অর্ধডজনেরও বেশি হামলা চালিয়েছেন আল-কায়েদা সমর্থিত ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আনসার আল-ইসলাম এবং আনসারুত তাওহিদের মুজাহিদগণ।এসবের মধ্যে আনসার আল-ইসলামের আর্টিলারি ব্যাটালিয়নের মুজাহিদগণ তাদের হামলাগুলো চালিয়েছেন, সিরিয়ার জাবালাল-আকরাদ, সাহলুল-ঘাব, আল-বারাকা ও আল-বুরকান এলাকায়। সেখানে মুজাহিদগণ ক্ষেপণাস্ত্র থেকে শুরু করে ভারী কামান ও মর্টার শেল দ্বারা হামলা চালিয়েছেন। যাতে দখলদার রাশিয়ান বাহিনী ও কুখ্যাত নুসাইরি শিয়া বাহিনীর একাধিক সামরিক স্থাপনা ধ্বংস এবং অসংখ্য সৈন্য হতাহত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ।

        মুজাহিদদের দুর্দান্ত-সফল হামলার কিছু হৃদয়-শীতলকারী দৃশ্য দেখে নিন ইনশাআল্লাহ্‌…







        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment

        Working...
        X