পশ্চিম আফ্রিকা | তৃদেশীয় সীমান্তের ৫টি গ্রামসহ বিস্তীর্ণ এলাকা নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে আল-কায়েদা
আল-কায়েদা পশ্চিম আফ্রিকা ভিত্তিক শাখা 'জামা'আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন' এর জানবায মুজাহিদিন মালি, বুর্কিনা-ফাসো ও নাইজারের মধ্যবর্তী ত্রিভুজ সীমান্তের বিস্তীর্ণ অঞ্চল দখলে নিয়েছেন।
বিস্তারিত রিপোর্ট থেকে জানা গেছে, গত ২৪ আগস্ট এই ৩টি দেশের লাগোয়া সীমান্তে অভিযান চালাতে শুরু করেন আল-কায়েদা মুজাহিদিন, প্রায় দীর্ঘ ৪ দিন যাবৎ এই ত্রিভুজ সীমান্ত অঞ্চলে অভিযান চালাতে থাকেন মুজাহিদগণ। যার সমাপ্তি হয়েছিল গত ২৭ আগস্ট।
এই অভিযানের মাধ্যমে মুজাহিদগণ মালি, বুর্কিনা-ফাসো ও নাইজার সীমান্তের বেশ কিছু এলাকা বিজয় করে নিয়েছেন। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- আন্দাকি, তাইসেট, অ্যানটিলেট, গোরমা_রারৌস, ও হামবুরি। এই এলাকাগুলোর মধ্যে 'তাইসেট' এর অনেকাংশ নিয়ন্ত্রণ করত আইএস সন্ত্রাসীরা।
আলহামদুলিল্লাহ্, মুজাহিদগণ এই অভিযানে ৩টি দেশের মুরতাদ বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের পাশাপাশি আইএস সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধেও বীরত্বপূর্ণ অভিযান পরিচালনা করেছেন। যার ফলে মুজাহিদদের হাতে নিহত ও আহত হয়েছিল কয়েক ডজন মুরতাদ সৈন্য ও খারেজী আইএস সদস্যরা। যারা বেঁচে গিয়েছিল তারা এলাকা ছেড়ে পলায়ন করেছে।
মুজাহিদদের হামলায় নিহত সৈন্যদের দেহগুলো এবং তাদের ধ্বংস হওয়া সামরিকযান ও গাড়িগুলি এখনও গ্রামগুলিতে বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।
আল-কায়েদা পশ্চিম আফ্রিকা ভিত্তিক শাখা 'জামা'আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন' এর জানবায মুজাহিদিন মালি, বুর্কিনা-ফাসো ও নাইজারের মধ্যবর্তী ত্রিভুজ সীমান্তের বিস্তীর্ণ অঞ্চল দখলে নিয়েছেন।
বিস্তারিত রিপোর্ট থেকে জানা গেছে, গত ২৪ আগস্ট এই ৩টি দেশের লাগোয়া সীমান্তে অভিযান চালাতে শুরু করেন আল-কায়েদা মুজাহিদিন, প্রায় দীর্ঘ ৪ দিন যাবৎ এই ত্রিভুজ সীমান্ত অঞ্চলে অভিযান চালাতে থাকেন মুজাহিদগণ। যার সমাপ্তি হয়েছিল গত ২৭ আগস্ট।
এই অভিযানের মাধ্যমে মুজাহিদগণ মালি, বুর্কিনা-ফাসো ও নাইজার সীমান্তের বেশ কিছু এলাকা বিজয় করে নিয়েছেন। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- আন্দাকি, তাইসেট, অ্যানটিলেট, গোরমা_রারৌস, ও হামবুরি। এই এলাকাগুলোর মধ্যে 'তাইসেট' এর অনেকাংশ নিয়ন্ত্রণ করত আইএস সন্ত্রাসীরা।
আলহামদুলিল্লাহ্, মুজাহিদগণ এই অভিযানে ৩টি দেশের মুরতাদ বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের পাশাপাশি আইএস সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধেও বীরত্বপূর্ণ অভিযান পরিচালনা করেছেন। যার ফলে মুজাহিদদের হাতে নিহত ও আহত হয়েছিল কয়েক ডজন মুরতাদ সৈন্য ও খারেজী আইএস সদস্যরা। যারা বেঁচে গিয়েছিল তারা এলাকা ছেড়ে পলায়ন করেছে।
মুজাহিদদের হামলায় নিহত সৈন্যদের দেহগুলো এবং তাদের ধ্বংস হওয়া সামরিকযান ও গাড়িগুলি এখনও গ্রামগুলিতে বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।
Comment