নতুন শহর বিজয় আশ-শাবাবেরঃ শত্রুঘাঁটিতে দুর্দান্ত হামলায় হতাহত ৫৮
সম্প্রতি সোমালিয়ার ‘বে’ রাজ্যে হামলার তীব্রতা বাড়িয়েছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। গত বুধবার থেকে রাজ্যটিতে সোমালি গাদ্দার বাহিনীর একাধিক সামরিক ঘাঁটি অবরোধ করে হামলা চালানো শুরু করেছেন মুজাহিদগণ।
স্থানীয় সূত্র জানায়, গতকাল ১ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার রাজ্যটির দিনুনাই শহরে সোমালি বাহিনীর একটি সামরিক ঘাঁটি ঘিরে অভিযান শুরু করেন মুজাহিদগণ, যা আজ শুক্রবারও চলমান রয়েছে বলে জানা গেছে।
সূত্রমতে সামরিক ঘাঁটিটিতে মুজাহিদদের বৃহস্পতিবারের হামলায় অন্তত ৩১ সেনা সদস্য হতাহত হয়। এরপর আজ শুক্রবারের হামলায় এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পায়।
সূত্রটি জানায়, ঘাঁটিটিতে আটকা পরা সেনাদের উদ্ধার ও সহায়তা করতে রাতে এখানে আরও একটি শত্রু-কাফেলা জড়ো হয়। ফলে মুজাহিদগণ আজ দ্বিতীয় দিনের মতো ঘাঁটিতে হামলা চালান। এতে এখন পর্যন্ত ২৫ সেনা নিহত এবং আরও ৩৩ এর বেশি শত্রুসেনা আহত হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে।
এদিন হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন একই রাজ্যের “জোভজাদুদ-বুরি” শহরটি বিনা লড়াইয়ে নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন।
শাহাদাহ এজেন্সির তথ্যমতে, হারাকাতুশ শাবাব প্রশানের সামরিক বাহিনীর একটি সশস্ত্র দল আজ সকালে বিদাউ শহরের উপকণ্ঠে “জোভজাদুদ-বুরি” শহরের দিকে অগ্রসর হওয়া শুরু করেন। এই সংবাদ তখন পৌঁছে যায় শহরটির নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সোমালি গাদ্দার সেনাদের কাছে। তারা এটা বুঝে গিয়েছিলো যে, হারাকাতুশ শাবাব শহরে আসলে তাদের পরাজয় ও মৃত্যু নিশ্চিত। তাই গাদ্দার বাহিনী যত তাড়াতাড়ি সম্ভব, হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা আসার আগেই শহর ছেড়ে পালিয়ে যায়।
পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার সামরিক বাহিনীর এই পলায়নের ফলে কোন রক্তপাত আর যুদ্ধ ছাড়াই শহরটির নিয়ন্ত্রণ নেন মুজাহিদগণ- আলহামদুলিল্লাহ্।
সম্প্রতি সোমালিয়ার ‘বে’ রাজ্যে হামলার তীব্রতা বাড়িয়েছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। গত বুধবার থেকে রাজ্যটিতে সোমালি গাদ্দার বাহিনীর একাধিক সামরিক ঘাঁটি অবরোধ করে হামলা চালানো শুরু করেছেন মুজাহিদগণ।
স্থানীয় সূত্র জানায়, গতকাল ১ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার রাজ্যটির দিনুনাই শহরে সোমালি বাহিনীর একটি সামরিক ঘাঁটি ঘিরে অভিযান শুরু করেন মুজাহিদগণ, যা আজ শুক্রবারও চলমান রয়েছে বলে জানা গেছে।
সূত্রমতে সামরিক ঘাঁটিটিতে মুজাহিদদের বৃহস্পতিবারের হামলায় অন্তত ৩১ সেনা সদস্য হতাহত হয়। এরপর আজ শুক্রবারের হামলায় এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পায়।
সূত্রটি জানায়, ঘাঁটিটিতে আটকা পরা সেনাদের উদ্ধার ও সহায়তা করতে রাতে এখানে আরও একটি শত্রু-কাফেলা জড়ো হয়। ফলে মুজাহিদগণ আজ দ্বিতীয় দিনের মতো ঘাঁটিতে হামলা চালান। এতে এখন পর্যন্ত ২৫ সেনা নিহত এবং আরও ৩৩ এর বেশি শত্রুসেনা আহত হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে।
এদিন হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন একই রাজ্যের “জোভজাদুদ-বুরি” শহরটি বিনা লড়াইয়ে নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন।
শাহাদাহ এজেন্সির তথ্যমতে, হারাকাতুশ শাবাব প্রশানের সামরিক বাহিনীর একটি সশস্ত্র দল আজ সকালে বিদাউ শহরের উপকণ্ঠে “জোভজাদুদ-বুরি” শহরের দিকে অগ্রসর হওয়া শুরু করেন। এই সংবাদ তখন পৌঁছে যায় শহরটির নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সোমালি গাদ্দার সেনাদের কাছে। তারা এটা বুঝে গিয়েছিলো যে, হারাকাতুশ শাবাব শহরে আসলে তাদের পরাজয় ও মৃত্যু নিশ্চিত। তাই গাদ্দার বাহিনী যত তাড়াতাড়ি সম্ভব, হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা আসার আগেই শহর ছেড়ে পালিয়ে যায়।
পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার সামরিক বাহিনীর এই পলায়নের ফলে কোন রক্তপাত আর যুদ্ধ ছাড়াই শহরটির নিয়ন্ত্রণ নেন মুজাহিদগণ- আলহামদুলিল্লাহ্।
Comment