খোরাসান | কারাবন্দী ৫০০০ তালেবানের মুক্তিকে তালেবানের বড় ধরণের বিজয় মনে করছেন বিশ্লেষকরা
অনেক নাটকীয়তার পর অবশেষে কারাবন্দী তালেবান মুজাহিদদের বাকি ৪০০ বন্দীকেও মুক্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে ক্রুসেডার আমেরিকার মদদপুষ্ট মুরতাদ কাবুল সরকার।
তালেবানদের অফিসিয়াল আল-ইমারাহ সাইটে ৩ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাবুল সরকারের নিয়ন্ত্রিত পুল-এ-চরখি, বাগরাম, কান্দাহার এবং কয়েকটি কারাগার থেকে বাকি 400 বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া আবার শুরু করেছে কাবুল সরকার, ইতোমধ্যে তারা বিপুল সংখ্যক কারাবন্দী তালেবান মুজাহিদকে মুক্তি দিয়েছে। আশা করা হচ্ছে যে আগামী দুই দিনের মধ্যে এই প্রক্রিয়া শেষ হবে। তবে প্রতিবেদনে মুক্ত হওয়া এবং আর কতজন তালেবান সদস্য এখনো মুক্তি পাননি তা বলা হয়নি।
এদিকে আফগান ভিত্তিক সংবাদ মাধ্যমগুলো দাবি করছে যে, কাবুল সরকারের কারাগার থেকে এখন পর্যন্ত ৪৯৯৩ জন তালেবান মুজাহিদ মুক্তি পেয়েছেন। বাকি ৭ জন তালেবান কামান্ডারকে কাতারে নিয়ে যাওয়া হবে এবং তালেবানদের রাজনৈতিক কার্যালয়ে হস্তান্তর করা হবে। তিন দেশের ব্ল্যাক লিস্টে থাকায় বিশেষ করে ক্রুসেডার ফ্রান্স ও অস্ট্রেলিয়ার আপত্তির কারণে তালেবানদের এই ৭ সদস্যদেরকে মুক্তি দিতে বিলম্ব করছে কাবুল সরকার। জানা যায় যে, এই ৭ জন তালেবান যোদ্ধাকে ক্রুসেডার সৈন্যদের জাহান্নামে পাঠানোয় তাদেরকে মুক্তি দিতে আপত্তি জানাচ্ছে ক্রুসেডার রাষ্ট্রগুলো।
কাবুলের পুতুল সরকারের বিভিন্ন নাটকীয় অধ্যায়ের দীর্ঘ ৬ মাস বিলম্বের পর তালেবান সদস্যদের এই মুক্তিকে ইমারতে ইসলামিয়ার জন্য বড়ধরণের বিজয় মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
এদিকে সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত ৪০০ তালেবান মুজাহিদদের মধ্যে প্রায় ৯৮ জনের বিরুদ্ধে কাবুল সরকার মৃত্যুদন্ডের রায় দিয়েছিলো। এখন তারাও মুক্তি পেয়েছেন, আলহামদুলিল্লাহ।
তালেবান সদস্যদের এই মুক্তির মধ্যদিয়ে দীর্ঘ ১৯ বছরের তীব্র লড়াইয়ের পর ক্রুসেডার আমেরিকার মদদপুষ্ট কাবুল সরকার ও অন্যান্য আফগান নেতাদের সাথে অন্তঃআফগান আলোচনায় বসতে যাচ্ছে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের নিযুক্ত তালেবান প্রতিনিধিদল। তবে তালেবান কাবুল সরকারকে আফগান সরকার হিসাবে এই আলোচনা সভায় আমন্ত্রণ জানাবেনা, বরং অন্যান্য আফগান নেতাদের মতই কাবুল সরকার এই আলোচনা সভায় অংশ নিবে।
উল্লেখ্য যে, ২০০১ সালে ক্রুসেডার আমেরিকা আগ্রাসনের মাধ্যমে ক্ষমতাসীন বৈধ তালেবান সরকারকে আফগানিস্তানের ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিয়ে ইমারতে ইসলামিয়াকে ধ্বংস করেছিলো। এরপর তালেবানরা ক্রুসেডার মার্কিন জোট বাহিনীর সাথে দীর্ঘ ১৯ বছর মহান রবের সাহায্যে যুদ্ধে বিজয় হয়ে, পূর্বের চেয়েও আরো অধিক শক্তি সঞ্চয় মাধ্যমে পূণরায় আফগানিস্তানের সিংহভাগ অঞ্চলের উপর নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেছে, এবং অহংকারী ও দাম্ভিক আমেরিকা আফগান ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে।
অনেক নাটকীয়তার পর অবশেষে কারাবন্দী তালেবান মুজাহিদদের বাকি ৪০০ বন্দীকেও মুক্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে ক্রুসেডার আমেরিকার মদদপুষ্ট মুরতাদ কাবুল সরকার।
তালেবানদের অফিসিয়াল আল-ইমারাহ সাইটে ৩ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাবুল সরকারের নিয়ন্ত্রিত পুল-এ-চরখি, বাগরাম, কান্দাহার এবং কয়েকটি কারাগার থেকে বাকি 400 বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া আবার শুরু করেছে কাবুল সরকার, ইতোমধ্যে তারা বিপুল সংখ্যক কারাবন্দী তালেবান মুজাহিদকে মুক্তি দিয়েছে। আশা করা হচ্ছে যে আগামী দুই দিনের মধ্যে এই প্রক্রিয়া শেষ হবে। তবে প্রতিবেদনে মুক্ত হওয়া এবং আর কতজন তালেবান সদস্য এখনো মুক্তি পাননি তা বলা হয়নি।
এদিকে আফগান ভিত্তিক সংবাদ মাধ্যমগুলো দাবি করছে যে, কাবুল সরকারের কারাগার থেকে এখন পর্যন্ত ৪৯৯৩ জন তালেবান মুজাহিদ মুক্তি পেয়েছেন। বাকি ৭ জন তালেবান কামান্ডারকে কাতারে নিয়ে যাওয়া হবে এবং তালেবানদের রাজনৈতিক কার্যালয়ে হস্তান্তর করা হবে। তিন দেশের ব্ল্যাক লিস্টে থাকায় বিশেষ করে ক্রুসেডার ফ্রান্স ও অস্ট্রেলিয়ার আপত্তির কারণে তালেবানদের এই ৭ সদস্যদেরকে মুক্তি দিতে বিলম্ব করছে কাবুল সরকার। জানা যায় যে, এই ৭ জন তালেবান যোদ্ধাকে ক্রুসেডার সৈন্যদের জাহান্নামে পাঠানোয় তাদেরকে মুক্তি দিতে আপত্তি জানাচ্ছে ক্রুসেডার রাষ্ট্রগুলো।
কাবুলের পুতুল সরকারের বিভিন্ন নাটকীয় অধ্যায়ের দীর্ঘ ৬ মাস বিলম্বের পর তালেবান সদস্যদের এই মুক্তিকে ইমারতে ইসলামিয়ার জন্য বড়ধরণের বিজয় মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
এদিকে সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত ৪০০ তালেবান মুজাহিদদের মধ্যে প্রায় ৯৮ জনের বিরুদ্ধে কাবুল সরকার মৃত্যুদন্ডের রায় দিয়েছিলো। এখন তারাও মুক্তি পেয়েছেন, আলহামদুলিল্লাহ।
তালেবান সদস্যদের এই মুক্তির মধ্যদিয়ে দীর্ঘ ১৯ বছরের তীব্র লড়াইয়ের পর ক্রুসেডার আমেরিকার মদদপুষ্ট কাবুল সরকার ও অন্যান্য আফগান নেতাদের সাথে অন্তঃআফগান আলোচনায় বসতে যাচ্ছে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের নিযুক্ত তালেবান প্রতিনিধিদল। তবে তালেবান কাবুল সরকারকে আফগান সরকার হিসাবে এই আলোচনা সভায় আমন্ত্রণ জানাবেনা, বরং অন্যান্য আফগান নেতাদের মতই কাবুল সরকার এই আলোচনা সভায় অংশ নিবে।
উল্লেখ্য যে, ২০০১ সালে ক্রুসেডার আমেরিকা আগ্রাসনের মাধ্যমে ক্ষমতাসীন বৈধ তালেবান সরকারকে আফগানিস্তানের ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিয়ে ইমারতে ইসলামিয়াকে ধ্বংস করেছিলো। এরপর তালেবানরা ক্রুসেডার মার্কিন জোট বাহিনীর সাথে দীর্ঘ ১৯ বছর মহান রবের সাহায্যে যুদ্ধে বিজয় হয়ে, পূর্বের চেয়েও আরো অধিক শক্তি সঞ্চয় মাধ্যমে পূণরায় আফগানিস্তানের সিংহভাগ অঞ্চলের উপর নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেছে, এবং অহংকারী ও দাম্ভিক আমেরিকা আফগান ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে।
Comment