[ভিডিও] আল-কায়েদার হামলায় বুরকিনান বাহিনীর ফের ৫০টিরও বেশি যান ধ্বংস
ফাইল ছবি: আল-কায়েদা ইসলামিক মাগরিবের মুজাহিদিন।
সম্প্রতি পশ্চিম আফ্রিকার একাধিক দেশে সামরিক কার্যক্রম বাড়িয়েছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম)। এর মধ্যে বুরকিনা ফাসো অন্যতম। দেশটিতে আল-কায়েদার ক্রমাগত হামলায় দিন দিন দূর্বল হয়ে পড়ছে গাদ্দার পুতুল প্রশাসন। সেই সাথে বিভিন্ন শহরের নিয়ন্ত্রণও হারাচ্ছে পশ্চিমা সমর্থিত সরকার।
এই ধারাবাহিকতায় ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদিন গত ৯ ডিসেম্বর দেশটিতে দুঃসাহসী একটি অপারেশন পরিচালনা করছেন। কেয়া-ডোরি অঞ্চলে বুরকিনান সেনাবাহিনীর জন্য সরবরাহকারী একটি কনভয় লক্ষ্য করে হামলাটি চালানো হয়েছে। এতে কনভয়ের ৫০টিরও বেশি ট্যাংঙ্কার ধ্বংস হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, এর আগেও গত সেপ্টেম্বরে সামরিক বাহিনীর জন্য সরবরাহকারী একটি কনভয়ে অতর্কিত হামলা চালান ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদিন। তাতে সামরিক বাহিনীর ৯০টিরও বেশি সাঁজোয়া যান ধ্বংস হয়। সেই সাথে ৬৫ জন্য সৈন্যকে মুজাহিদগণ হত্যা করেন। এই হামলার ঘটনায় বুরকিনান প্রশাসন এবং সামরিক বাহিনী চরম সামরিক এবং অর্থনৈতিক সঙ্কটে পড়ে। ফলশ্রুতিতে দেশটিতে সামরিক অভ্যূত্থানের মতো ঘটনা ঘটেছে।
বিশ্লেষকরা মনে করেন, আল-কায়েদার এ ধরনের হামলার মাধ্যমে বুরকিনান সেনাবাহিনীর মেরুদণ্ড ভেঙে যাচ্ছে। এতে মুজাহিদদের জন্য রাজধানী বিজয়ের দ্বার উন্মুক্ত হচ্ছে।
বিস্তারিত রিপোর্টের জন্য সাথেই থাকুন ইনশাআল্লাহ…
ফাইল ছবি: আল-কায়েদা ইসলামিক মাগরিবের মুজাহিদিন।
সম্প্রতি পশ্চিম আফ্রিকার একাধিক দেশে সামরিক কার্যক্রম বাড়িয়েছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম)। এর মধ্যে বুরকিনা ফাসো অন্যতম। দেশটিতে আল-কায়েদার ক্রমাগত হামলায় দিন দিন দূর্বল হয়ে পড়ছে গাদ্দার পুতুল প্রশাসন। সেই সাথে বিভিন্ন শহরের নিয়ন্ত্রণও হারাচ্ছে পশ্চিমা সমর্থিত সরকার।
এই ধারাবাহিকতায় ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদিন গত ৯ ডিসেম্বর দেশটিতে দুঃসাহসী একটি অপারেশন পরিচালনা করছেন। কেয়া-ডোরি অঞ্চলে বুরকিনান সেনাবাহিনীর জন্য সরবরাহকারী একটি কনভয় লক্ষ্য করে হামলাটি চালানো হয়েছে। এতে কনভয়ের ৫০টিরও বেশি ট্যাংঙ্কার ধ্বংস হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, এর আগেও গত সেপ্টেম্বরে সামরিক বাহিনীর জন্য সরবরাহকারী একটি কনভয়ে অতর্কিত হামলা চালান ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদিন। তাতে সামরিক বাহিনীর ৯০টিরও বেশি সাঁজোয়া যান ধ্বংস হয়। সেই সাথে ৬৫ জন্য সৈন্যকে মুজাহিদগণ হত্যা করেন। এই হামলার ঘটনায় বুরকিনান প্রশাসন এবং সামরিক বাহিনী চরম সামরিক এবং অর্থনৈতিক সঙ্কটে পড়ে। ফলশ্রুতিতে দেশটিতে সামরিক অভ্যূত্থানের মতো ঘটনা ঘটেছে।
বিশ্লেষকরা মনে করেন, আল-কায়েদার এ ধরনের হামলার মাধ্যমে বুরকিনান সেনাবাহিনীর মেরুদণ্ড ভেঙে যাচ্ছে। এতে মুজাহিদদের জন্য রাজধানী বিজয়ের দ্বার উন্মুক্ত হচ্ছে।
বিস্তারিত রিপোর্টের জন্য সাথেই থাকুন ইনশাআল্লাহ…
Comment