পাক-তালিবানে আরও ৩ প্রতিরোধ বাহিনীর যোগদান: দেশজুড়ে বাড়ছে হামলার তীব্রতা
ভারত ভাগের সময় পাকিস্তানের (বাংলাদেশ ও পাকিস্তান) জন্মের লক্ষ্যই ছিলো তাওহীদের কালিমাকে এই ভূখন্ডে বুলন্দ করা। কিন্তু দূর্ভাগ্যবশত এই ভূখন্ডের ক্ষমতালোভী শেখ মুজিব আর জিন্নাহ-ভুট্টোরা সেই লক্ষ্য থেকে অনেক দূরে সরে যায়। তাঁরা তাওহীদের নামে প্রতিষ্ঠা হওয়া এই ভূখন্ডের জনগণের উপর চাপিয়ে দেয় বৃটিশদের রেখা যাওয়া কুফরি শাসনব্যবস্থা। এরমধ্যমে এই ভূখন্ডের জনগণ বৃটিশদের গোলামি থেকে বের হয়ে বৃটিশদের গোলামদের গোলামে পরিণত হয়।
আর গোলামির এই জিঞ্জির থেকে এই ভূখন্ডের তাওহিদবাদী জনগণকে বের করে আনতে সময়ে সময়ে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেন উলামায়ে কেরাম। সেই ধারাবাহিকতায় পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠিত হয় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান নামক ইসলামি একটি সশস্ত্র প্রতিরোধ বাহিনী। যারা বর্তমান পাকিস্তান প্রশাসনের সাথে একাধিকবার এনিয়ে বৈঠকেও বসেন। কিন্তু পাকিস্তান প্রশাসন প্রতিবারই বৈঠক চলাকালে চুক্তি লঙ্ঘন ও বিশ্বাসঘাতকতা করে।
সম্প্রতিও এমনই একটি আলোচনা চলছিলো গত কয়েক মাস ধরে। কিন্তু তা পাকিস্তান সেনা-প্রশাসনের লাগাতার বিশ্বাসঘাতকতার কারণে ভেস্তে যায়। ফলে প্রতিরোধ বাহিনী তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) নতুন করে দেশ জুড়ে সামরিক অভিযান পরিচালনার ঘোষণা দেয়। তার পর থেকে চলতি মাসের প্রথম ১৫ দিনে পাকিস্তান জুড়ে প্রায় ৩১টি সফল সামরিক অপারেশন পরিচালনা করছেন মুজাহিদগণ। এতে অসংখ্য নাপাক সৈন্য নিহত এবং আহত হয়েছে।
আর এই হামলার মধ্য দিয়েই গাদ্দার ইসলামাবাদ প্রশাসনের বিরুদ্ধে লড়াইরত ৩টি ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী টিটিপিতে নতুন করে যোগ দিয়েছে। যেখানে গত কয়েক বছর ধরেই এই অঞ্চলের বিভিন্ন ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনীর টিটিপিতে অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্থানীয় সূত্রমতে, গত জুলাই থেকে এখন পর্যন্ত টিটিপিতে একীভূত হওয়া প্রতিরোধ বাহিনীর সংখ্যা ২১-টিতে পৌঁছেছে। এর আগের মাসগুলোতেও আরও অর্ধডজন গ্রুপ টিটিপিতে একীভূত হয়েছে। আর টিটিপিতে এই যোগদান প্রক্রিয়া এখনো অব্যাহত রয়েছে।
অন্যদিকে ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান সীমান্তের অন্যতম উপজাতীয় অঞ্চল কুররাম এজেন্সি থেকে আহমাদ, খাইবার অঞ্চলের সাইদুল্লাহ এবং উত্তর ওয়াজিরিস্তান থেকে সিরাজুদ্দিন মাদাখেলের নেতৃত্বাধীন মুজাহিদিনরাল, সম্প্রতি টিটিপির আমীর মুফতি নূর ওয়ালী মেহসুদ (হাফি.) এর প্রতি আনুগত্যের ঘোষণা করেছেন।
এই ঘসনার ফলে পাকিস্তানে টিটিপির শক্তিমত্তা আরও বৃদ্ধি পাবে বলেই মনে করা হচ্ছে। কেননা সবগুলো দল এক ও অভিন্ন লক্ষ্য ও কর্মপন্থায় কাজ করলে দ্বীনের গাদ্দার পাকি সেনা-প্রশাসন আরও কোণঠাসা হবে; আর পাকিস্তান-কাশ্মীর সহ গোটা উপমহাদেশে দ্বীন কায়েমের কাজ ত্বরান্বিত হবে ইনশাআল্লাহ্।
ভারত ভাগের সময় পাকিস্তানের (বাংলাদেশ ও পাকিস্তান) জন্মের লক্ষ্যই ছিলো তাওহীদের কালিমাকে এই ভূখন্ডে বুলন্দ করা। কিন্তু দূর্ভাগ্যবশত এই ভূখন্ডের ক্ষমতালোভী শেখ মুজিব আর জিন্নাহ-ভুট্টোরা সেই লক্ষ্য থেকে অনেক দূরে সরে যায়। তাঁরা তাওহীদের নামে প্রতিষ্ঠা হওয়া এই ভূখন্ডের জনগণের উপর চাপিয়ে দেয় বৃটিশদের রেখা যাওয়া কুফরি শাসনব্যবস্থা। এরমধ্যমে এই ভূখন্ডের জনগণ বৃটিশদের গোলামি থেকে বের হয়ে বৃটিশদের গোলামদের গোলামে পরিণত হয়।
আর গোলামির এই জিঞ্জির থেকে এই ভূখন্ডের তাওহিদবাদী জনগণকে বের করে আনতে সময়ে সময়ে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেন উলামায়ে কেরাম। সেই ধারাবাহিকতায় পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠিত হয় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান নামক ইসলামি একটি সশস্ত্র প্রতিরোধ বাহিনী। যারা বর্তমান পাকিস্তান প্রশাসনের সাথে একাধিকবার এনিয়ে বৈঠকেও বসেন। কিন্তু পাকিস্তান প্রশাসন প্রতিবারই বৈঠক চলাকালে চুক্তি লঙ্ঘন ও বিশ্বাসঘাতকতা করে।
সম্প্রতিও এমনই একটি আলোচনা চলছিলো গত কয়েক মাস ধরে। কিন্তু তা পাকিস্তান সেনা-প্রশাসনের লাগাতার বিশ্বাসঘাতকতার কারণে ভেস্তে যায়। ফলে প্রতিরোধ বাহিনী তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) নতুন করে দেশ জুড়ে সামরিক অভিযান পরিচালনার ঘোষণা দেয়। তার পর থেকে চলতি মাসের প্রথম ১৫ দিনে পাকিস্তান জুড়ে প্রায় ৩১টি সফল সামরিক অপারেশন পরিচালনা করছেন মুজাহিদগণ। এতে অসংখ্য নাপাক সৈন্য নিহত এবং আহত হয়েছে।
আর এই হামলার মধ্য দিয়েই গাদ্দার ইসলামাবাদ প্রশাসনের বিরুদ্ধে লড়াইরত ৩টি ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী টিটিপিতে নতুন করে যোগ দিয়েছে। যেখানে গত কয়েক বছর ধরেই এই অঞ্চলের বিভিন্ন ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনীর টিটিপিতে অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্থানীয় সূত্রমতে, গত জুলাই থেকে এখন পর্যন্ত টিটিপিতে একীভূত হওয়া প্রতিরোধ বাহিনীর সংখ্যা ২১-টিতে পৌঁছেছে। এর আগের মাসগুলোতেও আরও অর্ধডজন গ্রুপ টিটিপিতে একীভূত হয়েছে। আর টিটিপিতে এই যোগদান প্রক্রিয়া এখনো অব্যাহত রয়েছে।
অন্যদিকে ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান সীমান্তের অন্যতম উপজাতীয় অঞ্চল কুররাম এজেন্সি থেকে আহমাদ, খাইবার অঞ্চলের সাইদুল্লাহ এবং উত্তর ওয়াজিরিস্তান থেকে সিরাজুদ্দিন মাদাখেলের নেতৃত্বাধীন মুজাহিদিনরাল, সম্প্রতি টিটিপির আমীর মুফতি নূর ওয়ালী মেহসুদ (হাফি.) এর প্রতি আনুগত্যের ঘোষণা করেছেন।
এই ঘসনার ফলে পাকিস্তানে টিটিপির শক্তিমত্তা আরও বৃদ্ধি পাবে বলেই মনে করা হচ্ছে। কেননা সবগুলো দল এক ও অভিন্ন লক্ষ্য ও কর্মপন্থায় কাজ করলে দ্বীনের গাদ্দার পাকি সেনা-প্রশাসন আরও কোণঠাসা হবে; আর পাকিস্তান-কাশ্মীর সহ গোটা উপমহাদেশে দ্বীন কায়েমের কাজ ত্বরান্বিত হবে ইনশাআল্লাহ্।
Comment