ইয়েমেনে আল-কায়েদা নেতাকে ধরতে ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পুরস্কার ঘোষণা সন্ত্রাসী আমেরিকার
আফগানিস্তানের পর দখলদার পশ্চিমা শক্তির জন্য সবচাইতে বড় আতংকের নাম ছিলো ইয়েমেন। আফগানিস্তানের পর এই দেশটিতেই সাংগঠনিকভাবে সবচাইতে শক্তিশালী ছিলো আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী “আনসারুশ শরিয়াহ্”। ইয়েমেন থেকেই ইসলাম-বিরোধী শক্তিগুলোর এক একটি হৃৎপিণ্ডে অসংখ্য হামলার নেতৃত্ব দিয়েছে আল-কায়েদা। ফলে সব সময়ই আল-কায়েদার এই শাখাটি ছিলো মার্কিন প্রশাসনের জন্য সবচাইতে বড় আতংকের নাম।
সম্প্রতি ইয়েমেনে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাসের টুইট বার্তা আবারও তারাই ইঙ্গিত দিয়েছে। টুইট বার্তায় বলা হয়েছে, আল-কায়েদা আরব উপদ্বীপ শাখা আনসারুশ শরিয়াহ্’র সিনিয়র আমীর শাইখ আবু আইমান আল-মিসরির (হাফি.) বিষয়ে গোয়েন্দা তথ্য প্রদানের জন্য ৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেওয়া হবে।
বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে যে, শাইখ আবু আইমান আল-মিসরি আল-কায়েদা আরব উপদ্বীপের নেতৃস্থানীয় প্রশাসকদের মধ্যে অন্যতম একজন। আর এজন্যই এই মুজাহিদ নেতাকে নিয়ে এতো ভয় সন্ত্রাসী অ্যামেরিকার।
উল্লেখ্য যে, ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২০২২ সালের নভেম্বর থেকে ইয়েমেনে নতুন করে আল-কায়েদার অবস্থান লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালানো শুরু করেছে। তাদের হামলা এমন সময় শুরু হয়েছে, যখন মুজাহিদগণ ইয়েমেনের আবয়ান ও শাবওয়াহ রাজ্যে আরব আমিরাতের ভাড়াটে মিলিশিয়াদের নাকানিচুবানি খাওয়াচ্ছেন।
ইয়েমেনে এখন তাই সর্বাত্মক যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়েছে। আর তাই নিজেদের ‘বন্ধু’ গাদ্দার আরব আমিরাতের বাহিনী ও তাদের সহযোগী মিলিশিয়াদের সাহায্যার্থেই নতুন করে অ্যামেরিকা এই হামলা শুরু করেছে। আর অবধারিতভাবেই মার্কিনীদের এই হামলার ফলে কিছুটা সুবিধা পাবে শিয়া ইরান সমর্থিত হুথিরা। যদিও ইরান ও অ্যামেরিকা মুখে একে অপরের প্রতি শত্রুতার ঘোষণা দেয়, কিন্তু ইরাক-আফগান-ইয়েমেন সব জায়গাতেই দেখা গেছে যে, মার্কিনী হামলার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সুবিধাভোগী হয়েছে ইরান নেতৃত্বাধিন শিয়া রাফেজি গোষ্ঠী।
লিখেছেন : ত্বহা আলী আদনান
আফগানিস্তানের পর দখলদার পশ্চিমা শক্তির জন্য সবচাইতে বড় আতংকের নাম ছিলো ইয়েমেন। আফগানিস্তানের পর এই দেশটিতেই সাংগঠনিকভাবে সবচাইতে শক্তিশালী ছিলো আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী “আনসারুশ শরিয়াহ্”। ইয়েমেন থেকেই ইসলাম-বিরোধী শক্তিগুলোর এক একটি হৃৎপিণ্ডে অসংখ্য হামলার নেতৃত্ব দিয়েছে আল-কায়েদা। ফলে সব সময়ই আল-কায়েদার এই শাখাটি ছিলো মার্কিন প্রশাসনের জন্য সবচাইতে বড় আতংকের নাম।
সম্প্রতি ইয়েমেনে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাসের টুইট বার্তা আবারও তারাই ইঙ্গিত দিয়েছে। টুইট বার্তায় বলা হয়েছে, আল-কায়েদা আরব উপদ্বীপ শাখা আনসারুশ শরিয়াহ্’র সিনিয়র আমীর শাইখ আবু আইমান আল-মিসরির (হাফি.) বিষয়ে গোয়েন্দা তথ্য প্রদানের জন্য ৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেওয়া হবে।
বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে যে, শাইখ আবু আইমান আল-মিসরি আল-কায়েদা আরব উপদ্বীপের নেতৃস্থানীয় প্রশাসকদের মধ্যে অন্যতম একজন। আর এজন্যই এই মুজাহিদ নেতাকে নিয়ে এতো ভয় সন্ত্রাসী অ্যামেরিকার।
উল্লেখ্য যে, ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২০২২ সালের নভেম্বর থেকে ইয়েমেনে নতুন করে আল-কায়েদার অবস্থান লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালানো শুরু করেছে। তাদের হামলা এমন সময় শুরু হয়েছে, যখন মুজাহিদগণ ইয়েমেনের আবয়ান ও শাবওয়াহ রাজ্যে আরব আমিরাতের ভাড়াটে মিলিশিয়াদের নাকানিচুবানি খাওয়াচ্ছেন।
ইয়েমেনে এখন তাই সর্বাত্মক যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়েছে। আর তাই নিজেদের ‘বন্ধু’ গাদ্দার আরব আমিরাতের বাহিনী ও তাদের সহযোগী মিলিশিয়াদের সাহায্যার্থেই নতুন করে অ্যামেরিকা এই হামলা শুরু করেছে। আর অবধারিতভাবেই মার্কিনীদের এই হামলার ফলে কিছুটা সুবিধা পাবে শিয়া ইরান সমর্থিত হুথিরা। যদিও ইরান ও অ্যামেরিকা মুখে একে অপরের প্রতি শত্রুতার ঘোষণা দেয়, কিন্তু ইরাক-আফগান-ইয়েমেন সব জায়গাতেই দেখা গেছে যে, মার্কিনী হামলার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সুবিধাভোগী হয়েছে ইরান নেতৃত্বাধিন শিয়া রাফেজি গোষ্ঠী।
লিখেছেন : ত্বহা আলী আদনান