ইয়েমেনে একিউএপি-র হামলায় কর্নেলসহ হতাহত ২ ডজন গাদ্দার
জাজিরাতুল আরবের বরকতময় ভূমি ইয়েমেনে কুফুরি শক্তির বিরুদ্ধে বছরের পর বছর ধরে বীরত্বের সাথে লড়াই করে চলছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে প্রতিনিয়ত কুফফার বাহিনীর অসংখ্য সৈন্য হতাহত হচ্ছে।
চলতি ডিসেম্বর মাসেও ইয়েমেনে এধরনের কয়েক ডজন সফল হামলা চালিয়েছেন আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জামা’আত আনসারুশ শরিয়াহ্-র বীর মুজাহিদগণ। এসবের মধ্যে সর্বশেষ দুটি সফল হামলা চালানো হয়েছে আবয়ান রাজ্যের মুদিয়া অঞ্চলে।
প্রথম অভিযানে মুজাহিদগণ গত ২৫ ডিসেম্বর মুদিয়া জেলায় গাদ্দার আরব আমিরাতের ভাড়াটে সেনাদের একটি পদাতিক ইউনিটকে টার্গেট করেন। সেখানে মুজাহিদগণ গাদ্দার বাহিনীকে প্রথমে সফলতার টোপ গিলিয়ে বিস্ফোরকস্থলের দিকে টেনে নিয়ে আসেন। আর বিস্ফোরকস্থলে গাদ্দার সেনারা পৌঁছা মাত্রই একের পর এক মুজাহিদদের রাখা মাইনগুলো বিস্ফোরিত হতে থাকে। পাশাপাশি মুজাহিদগণও শত্রুদের টার্গেট করে গুলি ছুড়তে থাকেন। ফলশ্রুতিতে বহু সংখ্যক গাদ্দার সৈন্য ঘটনাস্থলেই নিহত হয়ে যায় এবং বাকিরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।
এখানে লক্ষণীয় যে, শত্রুবাহিনীকে এমন জায়গায় মুজাহিদগণ নিজেদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছেন, যে এলাকাটি গাদ্দার বাহিনীর কঠোর নিরাপত্তা লাইনের মধ্যে অবস্থিত। এ ধরনের জায়গায় ভারী অস্ত্র নিয়ে পৌঁছানো এবং যুদ্ধক্ষেত্র নির্ধারণ করা সত্যিই মুজাহিদদের সামরিক কৌশল ও সক্ষমতার প্রমাণ বহন করে।
বরকতময় এই অভিযানের একদিন পরেই আরও একটি সফল সামরিক অপারেশন পরিচালনা করেন একিউএপি মুজাহিদগণ। গাদ্দার আরব আমিরাত সেনাবাহিনীর কুইক রেসপন্স ফোর্সের কর্নেল ফাহাদ এবং জালাল আল-জাবেরের নেতৃত্বাধীন স্কোয়াডকে এই অভিযানে টার্গেট করা হয়। মাহফাদ জেলার আল-খিয়ালা উপত্যকায় মুজাহিদগণ এই অভিযানটি পরিচালনা করেন।
মুজাহিদগণ পূর্বেই উপত্যকায় তাদের পজিশন ঠিক করে গাদ্দার সেনাদের আসার অপেক্ষা করতে থাকেন। শত্রু বাহিনী উপত্যকায় আসা মাত্রই মুজাহিদগণ চতুর্দিক থেকে ভারী গুলি বর্ষণ করতে শুরু করেন।
এতে রেসপন্স ফোর্সের কর্নেল ফাহাদ প্রথমে গুরুতর আহত হয় এবং তার সাথে থাকা কমান্ডার জালাল আল-জাবেরি এবং কমান্ডার আব্দুল্লাহ আল-নাখি সহ একডজনেরও বেশি সৈন্য ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। এরপর মুজাহিদগণ ঘটনাস্থলে একাধিক মাইন বসিয়ে দেন।
পরবর্তিতে, হতাহত সেনাদের উদ্ধার করতে অন্য একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছালে মুজাহিদগণ মাইন বিস্ফোরণের পাশাপাশি দ্বিতীয় দফায় গাদ্দার সেনাদের টার্গেট করেন। এবারে আহত কর্নেল ফাহাদ সহ আরও অসংখ্য সৈন্য হতাহত হয় আলহামদুলিল্লাহ।
জাজিরাতুল আরবের বরকতময় ভূমি ইয়েমেনে কুফুরি শক্তির বিরুদ্ধে বছরের পর বছর ধরে বীরত্বের সাথে লড়াই করে চলছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে প্রতিনিয়ত কুফফার বাহিনীর অসংখ্য সৈন্য হতাহত হচ্ছে।
চলতি ডিসেম্বর মাসেও ইয়েমেনে এধরনের কয়েক ডজন সফল হামলা চালিয়েছেন আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জামা’আত আনসারুশ শরিয়াহ্-র বীর মুজাহিদগণ। এসবের মধ্যে সর্বশেষ দুটি সফল হামলা চালানো হয়েছে আবয়ান রাজ্যের মুদিয়া অঞ্চলে।
প্রথম অভিযানে মুজাহিদগণ গত ২৫ ডিসেম্বর মুদিয়া জেলায় গাদ্দার আরব আমিরাতের ভাড়াটে সেনাদের একটি পদাতিক ইউনিটকে টার্গেট করেন। সেখানে মুজাহিদগণ গাদ্দার বাহিনীকে প্রথমে সফলতার টোপ গিলিয়ে বিস্ফোরকস্থলের দিকে টেনে নিয়ে আসেন। আর বিস্ফোরকস্থলে গাদ্দার সেনারা পৌঁছা মাত্রই একের পর এক মুজাহিদদের রাখা মাইনগুলো বিস্ফোরিত হতে থাকে। পাশাপাশি মুজাহিদগণও শত্রুদের টার্গেট করে গুলি ছুড়তে থাকেন। ফলশ্রুতিতে বহু সংখ্যক গাদ্দার সৈন্য ঘটনাস্থলেই নিহত হয়ে যায় এবং বাকিরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।
এখানে লক্ষণীয় যে, শত্রুবাহিনীকে এমন জায়গায় মুজাহিদগণ নিজেদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছেন, যে এলাকাটি গাদ্দার বাহিনীর কঠোর নিরাপত্তা লাইনের মধ্যে অবস্থিত। এ ধরনের জায়গায় ভারী অস্ত্র নিয়ে পৌঁছানো এবং যুদ্ধক্ষেত্র নির্ধারণ করা সত্যিই মুজাহিদদের সামরিক কৌশল ও সক্ষমতার প্রমাণ বহন করে।
বরকতময় এই অভিযানের একদিন পরেই আরও একটি সফল সামরিক অপারেশন পরিচালনা করেন একিউএপি মুজাহিদগণ। গাদ্দার আরব আমিরাত সেনাবাহিনীর কুইক রেসপন্স ফোর্সের কর্নেল ফাহাদ এবং জালাল আল-জাবেরের নেতৃত্বাধীন স্কোয়াডকে এই অভিযানে টার্গেট করা হয়। মাহফাদ জেলার আল-খিয়ালা উপত্যকায় মুজাহিদগণ এই অভিযানটি পরিচালনা করেন।
মুজাহিদগণ পূর্বেই উপত্যকায় তাদের পজিশন ঠিক করে গাদ্দার সেনাদের আসার অপেক্ষা করতে থাকেন। শত্রু বাহিনী উপত্যকায় আসা মাত্রই মুজাহিদগণ চতুর্দিক থেকে ভারী গুলি বর্ষণ করতে শুরু করেন।
এতে রেসপন্স ফোর্সের কর্নেল ফাহাদ প্রথমে গুরুতর আহত হয় এবং তার সাথে থাকা কমান্ডার জালাল আল-জাবেরি এবং কমান্ডার আব্দুল্লাহ আল-নাখি সহ একডজনেরও বেশি সৈন্য ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। এরপর মুজাহিদগণ ঘটনাস্থলে একাধিক মাইন বসিয়ে দেন।
পরবর্তিতে, হতাহত সেনাদের উদ্ধার করতে অন্য একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছালে মুজাহিদগণ মাইন বিস্ফোরণের পাশাপাশি দ্বিতীয় দফায় গাদ্দার সেনাদের টার্গেট করেন। এবারে আহত কর্নেল ফাহাদ সহ আরও অসংখ্য সৈন্য হতাহত হয় আলহামদুলিল্লাহ।
Comment