ডিসেম্বরে টিটিপির হামলা : পাকিস্তানের আর্থিক ক্ষতি অন্তত ৫০ কোটি, হতাহত ২০৬ সেনা
তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান বা টিটিপি, পাকিস্তানের জনপ্রিয় ও সর্ববৃহৎ সশস্ত্র ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হিসেবে পরিচিত এটি। পাকিস্তান প্রশাসনের সাথে দীর্ঘ কয়েক মাসের যুদ্ধবিরতি শেষে গত ডিসেম্বরে সারাদেশে সশস্ত্র হামলার ঘোষণা করে টিটিপি। ফলে গত মাসে দেশজুড়ে টিটিপির পরিচালিত হামলা গত বছরের অন্য যেকোনো মাসের চাইতে সর্বোচ্চ সংখ্যক ছিলো। এতে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর হতাহত সদস্যদের সংখ্যাও অন্য মাসগুলোকে ছাড়িয়ে গেছে।
তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের মিডিয়া সেন্টার এ নিয়ে ইনফোগ্রাফি আকারে একটি রিপোর্টও প্রকাশ করেছেন। প্রকাশিত বিবরণ অনুসারে, গত ডিসেম্বর মাসে টিটিপির মুজাহিদগণ পাকিস্তানের মুরতাদ সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে ২টি ইস্তেশহাদী হামলাসহ সর্বমোট ৬৯টি হামলা চালিয়েছেন। এটি ২০১৫ সালের পর কোনো মাসে টিটিপির সর্বোচ্চ সংখ্যক হামলা।
বিবরণ অনুযায়ী, টিটিপির জানবায মুজাহিদদের বীরত্বপূর্ণ এসব হামলায় পাকি-সামরিক বাহিনীর উচ্চপদস্থ ২৪ কর্মকর্তা এবং ৬ গোয়েন্দা কর্মকর্তা সহ সর্বমোট ২০৬ সৈন্য হতাহত হয়েছে। যাদের মাঝে নিহত সদস্য সংখ্যা ৮৭ এবং আহত ১১৯ গাদ্দার। এছাড়াও টিটিপির হাতে সামরিক বাহিনীর আরও ২১ সদস্য বন্দী হয়েছে।
এসব অভিযানে টিটিপির হামলায় ধ্বংস হয়েছে ৭টি সাঁজোয়া যান, ৪টি পুলিশ ভ্যান, ২টি সামরিক চৌকি, ৪টি গোয়েন্দা ক্যামেরা এবং সামরিক বাহিনীর একটি কম্পাউন্ড, যার ভিতরে ৩০ কোটি মূল্যের বিভিন্ন সাঁজোয়া যান এবং ২০ কোটি মূল্যের বিভিন্ন সরঞ্জাম ধ্বংস হয়েছে।
তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের মিডিয়া সেন্টার এ নিয়ে ইনফোগ্রাফি আকারে একটি রিপোর্টও প্রকাশ করেছেন। প্রকাশিত বিবরণ অনুসারে, গত ডিসেম্বর মাসে টিটিপির মুজাহিদগণ পাকিস্তানের মুরতাদ সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে ২টি ইস্তেশহাদী হামলাসহ সর্বমোট ৬৯টি হামলা চালিয়েছেন। এটি ২০১৫ সালের পর কোনো মাসে টিটিপির সর্বোচ্চ সংখ্যক হামলা।
বিবরণ অনুযায়ী, টিটিপির জানবায মুজাহিদদের বীরত্বপূর্ণ এসব হামলায় পাকি-সামরিক বাহিনীর উচ্চপদস্থ ২৪ কর্মকর্তা এবং ৬ গোয়েন্দা কর্মকর্তা সহ সর্বমোট ২০৬ সৈন্য হতাহত হয়েছে। যাদের মাঝে নিহত সদস্য সংখ্যা ৮৭ এবং আহত ১১৯ গাদ্দার। এছাড়াও টিটিপির হাতে সামরিক বাহিনীর আরও ২১ সদস্য বন্দী হয়েছে।
এসব অভিযানে টিটিপির হামলায় ধ্বংস হয়েছে ৭টি সাঁজোয়া যান, ৪টি পুলিশ ভ্যান, ২টি সামরিক চৌকি, ৪টি গোয়েন্দা ক্যামেরা এবং সামরিক বাহিনীর একটি কম্পাউন্ড, যার ভিতরে ৩০ কোটি মূল্যের বিভিন্ন সাঁজোয়া যান এবং ২০ কোটি মূল্যের বিভিন্ন সরঞ্জাম ধ্বংস হয়েছে।
Comment