আশ-শাবাবের কাছে পরপর দুটি বড় সামরিক পরাজয় সোমালি বাহিনীর
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় দখলদার বাহিনী ও তাদের গোলাম বাহিনীকে হটিয়ে সিংহভাগ এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। পরাজয়ের দোরগোড়ায় থাকা গাদ্দার সোমালি বাহিনী নিজেদের পরাজয়কে কিছুটা বিলম্বিত করার লক্ষ্যে গত ৩ মাস ধরে বহির্বিশ্বের সমর্থন নিয়ে নতুন করে আশ-শাবাবের উপর হামলা শুরু করে; এই হামলার লক্ষ্য, শাবাবের নিয়ন্ত্রিত ইসলামি ভূমিগুলো দখল করা।
পশ্চিমা সমর্থিত সোমালি বাহিনী এই লক্ষ্যে গত ৩ মাস ধরে চলা সামরিক আগ্রাসনে উল্লেখযোগ্য তেমন কোনো সফলতাই পায়নি। বরং এই আগ্রাসনের মাধ্যমে তারা কয়েক কিলোমিটার এলাকা দখল করতে গিয়ে কয়েক হাজার সৈন্য ও মিত্র মিলিশিয়াদের হারিয়েছে। বিপরীতে আশ-শাবাব কয়েকদিনের মাথায় আবারও সেসব এলাকায় ফিরে এসেছে আলহামদুলিল্লাহ্।
আজ ৬ জানুয়ারি শুক্রবার সকালেও এধরণের একটি “উদ্ধার অভিযান” পরিচালনা করছেন আশ-শাবাব মুজাহিদিন। অভিযানটি মধ্য শাবেলি রাজ্যের হালুলি-গাব এলাকায় শত্রু বাহিনীর একটি সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে চালানো হয়েছে। যেখানে ভোরের আলো ফুটতেই শাবাবের একজন ইস্তেশহাদী মুজাহিদ শক্তিশালী গাড়ি বোমা হামলার মাধ্যমে শহিদী হামলা চালান। ঘাঁটিতে গাড়ি বোমা বিস্ফোরণের পরপরই শাবাবের অন্যান্য ইনগিমাসী যোদ্ধারা ভিতরে প্রবেশ করে তীব্র আক্রমণ শুরু করেন এবং শত্রু বাহিনীকে টার্গেট করে হত্যা করতে থাকেন। সবশেষ মহান রবের সাহায্যে মুজাহিদগণ মিলিশিয়াদের পরাজিত করতে সক্ষম হন।
সংক্ষিপ্ত এই লড়াইয়ের পর মুজাহিদগণ সামরিক ঘাঁটি এবং হালুলি-গাবের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেন। আশ-শাবাব প্রশাসনের সামরিক মুখপাত্র জানান, মুজাহিদদের দুঃসাহসী এই অভিযানে পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার সোমালি বাহিনীর ৩১ এরও বেশি সৈন্য নিহত হয়েছে এবং এর চাইতেও বেশি সংখ্যক সৈন্য আহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে এমন ৫ জন সামরিক অফিসারও রয়েছে, যারা মধ্য প্রদেশে ইসলামবিরোধী শক্তির যুদ্ধের নেতৃত্ব দিচ্ছিল।
শাবাব মুখপাত্র শাইখ আবদুল আজিজ আবু মুস’আব (হাফি.) আরও জানান, এই অভিযানের সময় মুজাহিদগণ শত্রু বাহিনীর ৮টি সাঁজোয়া যান ধ্বংস করেন। সেই সাথে মুজাহিদগণ ৫ সামরিক গাড়ি, প্রচুর পরিমাণে অস্ত্র, গোলাবারুদ ভর্তি বাক্স এবং সামরিক সরঞ্জাম সহ ১০টি উট জব্দ করেছেন, যেগুলো সেনা সদস্যদের খাওয়ানোর জন্য আনা হয়েছিল।
উল্লেখ্য যে, এটি এক সপ্তাহে আশ-শাবাবের দ্বিতীয় বড় ধরণের সফল সামরিক অভিযান। এর আগে গত ৪ জানুয়ারি বুধবার দেশের কেন্দ্রীয় হিরান রাজ্যেও সোমালি বাহিনীর গুরত্বপূর্ণ ২টি সামরিক ঘাঁটিতে একযোগে ২টি ইস্তেশহাদী হামলা চালান মুজাহিদগণ। যাতে শত্রু বাহিনীর ২৬টি সাঁজোয়া যান ধ্বংস হওয়া সহ অন্তত ২১৭ সৈন্য হতাহত হয়েছিল।
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় দখলদার বাহিনী ও তাদের গোলাম বাহিনীকে হটিয়ে সিংহভাগ এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। পরাজয়ের দোরগোড়ায় থাকা গাদ্দার সোমালি বাহিনী নিজেদের পরাজয়কে কিছুটা বিলম্বিত করার লক্ষ্যে গত ৩ মাস ধরে বহির্বিশ্বের সমর্থন নিয়ে নতুন করে আশ-শাবাবের উপর হামলা শুরু করে; এই হামলার লক্ষ্য, শাবাবের নিয়ন্ত্রিত ইসলামি ভূমিগুলো দখল করা।
পশ্চিমা সমর্থিত সোমালি বাহিনী এই লক্ষ্যে গত ৩ মাস ধরে চলা সামরিক আগ্রাসনে উল্লেখযোগ্য তেমন কোনো সফলতাই পায়নি। বরং এই আগ্রাসনের মাধ্যমে তারা কয়েক কিলোমিটার এলাকা দখল করতে গিয়ে কয়েক হাজার সৈন্য ও মিত্র মিলিশিয়াদের হারিয়েছে। বিপরীতে আশ-শাবাব কয়েকদিনের মাথায় আবারও সেসব এলাকায় ফিরে এসেছে আলহামদুলিল্লাহ্।
আজ ৬ জানুয়ারি শুক্রবার সকালেও এধরণের একটি “উদ্ধার অভিযান” পরিচালনা করছেন আশ-শাবাব মুজাহিদিন। অভিযানটি মধ্য শাবেলি রাজ্যের হালুলি-গাব এলাকায় শত্রু বাহিনীর একটি সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে চালানো হয়েছে। যেখানে ভোরের আলো ফুটতেই শাবাবের একজন ইস্তেশহাদী মুজাহিদ শক্তিশালী গাড়ি বোমা হামলার মাধ্যমে শহিদী হামলা চালান। ঘাঁটিতে গাড়ি বোমা বিস্ফোরণের পরপরই শাবাবের অন্যান্য ইনগিমাসী যোদ্ধারা ভিতরে প্রবেশ করে তীব্র আক্রমণ শুরু করেন এবং শত্রু বাহিনীকে টার্গেট করে হত্যা করতে থাকেন। সবশেষ মহান রবের সাহায্যে মুজাহিদগণ মিলিশিয়াদের পরাজিত করতে সক্ষম হন।
সংক্ষিপ্ত এই লড়াইয়ের পর মুজাহিদগণ সামরিক ঘাঁটি এবং হালুলি-গাবের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেন। আশ-শাবাব প্রশাসনের সামরিক মুখপাত্র জানান, মুজাহিদদের দুঃসাহসী এই অভিযানে পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার সোমালি বাহিনীর ৩১ এরও বেশি সৈন্য নিহত হয়েছে এবং এর চাইতেও বেশি সংখ্যক সৈন্য আহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে এমন ৫ জন সামরিক অফিসারও রয়েছে, যারা মধ্য প্রদেশে ইসলামবিরোধী শক্তির যুদ্ধের নেতৃত্ব দিচ্ছিল।
শাবাব মুখপাত্র শাইখ আবদুল আজিজ আবু মুস’আব (হাফি.) আরও জানান, এই অভিযানের সময় মুজাহিদগণ শত্রু বাহিনীর ৮টি সাঁজোয়া যান ধ্বংস করেন। সেই সাথে মুজাহিদগণ ৫ সামরিক গাড়ি, প্রচুর পরিমাণে অস্ত্র, গোলাবারুদ ভর্তি বাক্স এবং সামরিক সরঞ্জাম সহ ১০টি উট জব্দ করেছেন, যেগুলো সেনা সদস্যদের খাওয়ানোর জন্য আনা হয়েছিল।
উল্লেখ্য যে, এটি এক সপ্তাহে আশ-শাবাবের দ্বিতীয় বড় ধরণের সফল সামরিক অভিযান। এর আগে গত ৪ জানুয়ারি বুধবার দেশের কেন্দ্রীয় হিরান রাজ্যেও সোমালি বাহিনীর গুরত্বপূর্ণ ২টি সামরিক ঘাঁটিতে একযোগে ২টি ইস্তেশহাদী হামলা চালান মুজাহিদগণ। যাতে শত্রু বাহিনীর ২৬টি সাঁজোয়া যান ধ্বংস হওয়া সহ অন্তত ২১৭ সৈন্য হতাহত হয়েছিল।
প্রতিবেদক : ত্বহা আলী আদনান
Comment