প্রশাসনিক সদর দফতরে ঝড় তুলল শাবাবের ইস্তেশহাদী ব্যাটালিয়ন: অসংখ্য সোমালি কর্মকর্তা হতাহত
সম্প্রতি সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুর একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক সদর দফতর লক্ষ্য করে ভারী হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। দীর্ঘ ৬ ঘন্টার তীব্র লড়াইয়ে মোগাদিশু সরকারের উচ্চপদস্থ অসংখ্য কর্মকর্তা নিহত এবং আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্রমতে, গুরুত্বপূর্ণ হামলাটি গত ২২ জানুয়ারি দুপুর ৩টায় রাজধানী মোগাদিশুর বানাদির জেলায় চালানো হয়েছিল। এতে অংশ নেন আশ-শাবাবের ইস্তেশহাদী ব্যাটালিয়নের কয়েকজন বীর মুজাহিদ। তাঁরা প্রথমেই শত্রুর প্রশাসনিক হেডকোয়ার্টারের সকল নিরাপত্তা বাধা অতিক্রম করেন এবং এর কেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণ নেন। এরপর মুজাহিদগণ হেডকোয়ার্টারে তীব্র হামলার ঝড় তুলেন, যা দীর্ঘ ৬ থেকে ৮ ঘন্টা যাবৎ চলমান ছিলো। শাবাবের ইনগিমাসী যোদ্ধারা অভিযান চলাকালে সদর দফতরের অভ্যন্তরে নিরাপত্তারক্ষী ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাসহ অসংখ্য শত্রুকে নির্মূল করেন।
হামলা চলাকালীন সময়ে আশ-শাবাব প্রশাসনের মুখপাত্র মুহতারাম আবু মুস’আব (হাফি.) প্রাথমিক এক বিবৃতিতে জানিয়েছিলেন, মুজাহিদগণ সদর দফতরের নিরাপত্তারক্ষীদের হত্যা করে এর ভিতরে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়েছেন। মুজাহিদগণ সেখানে তাদের অর্পিত দায়িত্ব নিশ্চিত করতে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের টার্গেট করে করে হত্যা করছেন। আমাদের একজন ইনগিমাসী যোদ্ধা জানিয়েছেন যে, তিনি একাই ১৭ জন কর্মকর্তাকে হত্যা করেছেন, বাকিরাও আরও অনেক কর্মকর্তাকে হত্যা করে চলছেন। তবে এখন পর্যন্ত আমরা ৩৪ কর্মকর্তা নিহত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত হয়েছি।
এই রিপোর্ট প্রকাশের পরও সেদিন আরও দীর্ঘক্ষণ ধরে সদর দফতর ঘিরে তীব্র লড়াই চলছিল। শাবাবের কয়েকজন ইনগিমাসী মুজাহিদ ঘন্টার পর ঘন্টা শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়াই করেন এবং সেনাদের উদ্ধার প্রচেষ্টাকে প্রতিহত করেন। এমন পরিস্থিতিতে সোমালি বাহিনী সেখানে বিমান সহায়তা পাঠাতে বাধ্য হয়। অবশেষে সোমালি বাহিনী ৪ জন মুজাহিদকে শহীদ করার মাধ্যমে এই অপারেশন শেষ হওয়ার ঘোষণা করে। তবে এই অপারেশনে কতজন শাবাব যোদ্ধা অংশ নিয়েছে, সেটা মোগাদিশু প্রশাসন নিশ্চিত করে বলতে পারেনি।
উল্লেখ্য যে, এর আগে ২০১৯ সালের জুলাই মাসে একই সদর দফতরে ইস্তেশহাদী হামলা চালিয়েছিলেন হারাকাতুশ শাবাবের মুজাহিদগণ। সেই হামলায় মোগাদিশুর গভর্নর ইয়ারিসো সহ অনেক কর্মকর্তা ও সেনা সদস্য নিহত হয়েছিল।
সম্প্রতি সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুর একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক সদর দফতর লক্ষ্য করে ভারী হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। দীর্ঘ ৬ ঘন্টার তীব্র লড়াইয়ে মোগাদিশু সরকারের উচ্চপদস্থ অসংখ্য কর্মকর্তা নিহত এবং আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্রমতে, গুরুত্বপূর্ণ হামলাটি গত ২২ জানুয়ারি দুপুর ৩টায় রাজধানী মোগাদিশুর বানাদির জেলায় চালানো হয়েছিল। এতে অংশ নেন আশ-শাবাবের ইস্তেশহাদী ব্যাটালিয়নের কয়েকজন বীর মুজাহিদ। তাঁরা প্রথমেই শত্রুর প্রশাসনিক হেডকোয়ার্টারের সকল নিরাপত্তা বাধা অতিক্রম করেন এবং এর কেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণ নেন। এরপর মুজাহিদগণ হেডকোয়ার্টারে তীব্র হামলার ঝড় তুলেন, যা দীর্ঘ ৬ থেকে ৮ ঘন্টা যাবৎ চলমান ছিলো। শাবাবের ইনগিমাসী যোদ্ধারা অভিযান চলাকালে সদর দফতরের অভ্যন্তরে নিরাপত্তারক্ষী ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাসহ অসংখ্য শত্রুকে নির্মূল করেন।
হামলা চলাকালীন সময়ে আশ-শাবাব প্রশাসনের মুখপাত্র মুহতারাম আবু মুস’আব (হাফি.) প্রাথমিক এক বিবৃতিতে জানিয়েছিলেন, মুজাহিদগণ সদর দফতরের নিরাপত্তারক্ষীদের হত্যা করে এর ভিতরে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়েছেন। মুজাহিদগণ সেখানে তাদের অর্পিত দায়িত্ব নিশ্চিত করতে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের টার্গেট করে করে হত্যা করছেন। আমাদের একজন ইনগিমাসী যোদ্ধা জানিয়েছেন যে, তিনি একাই ১৭ জন কর্মকর্তাকে হত্যা করেছেন, বাকিরাও আরও অনেক কর্মকর্তাকে হত্যা করে চলছেন। তবে এখন পর্যন্ত আমরা ৩৪ কর্মকর্তা নিহত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত হয়েছি।
এই রিপোর্ট প্রকাশের পরও সেদিন আরও দীর্ঘক্ষণ ধরে সদর দফতর ঘিরে তীব্র লড়াই চলছিল। শাবাবের কয়েকজন ইনগিমাসী মুজাহিদ ঘন্টার পর ঘন্টা শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়াই করেন এবং সেনাদের উদ্ধার প্রচেষ্টাকে প্রতিহত করেন। এমন পরিস্থিতিতে সোমালি বাহিনী সেখানে বিমান সহায়তা পাঠাতে বাধ্য হয়। অবশেষে সোমালি বাহিনী ৪ জন মুজাহিদকে শহীদ করার মাধ্যমে এই অপারেশন শেষ হওয়ার ঘোষণা করে। তবে এই অপারেশনে কতজন শাবাব যোদ্ধা অংশ নিয়েছে, সেটা মোগাদিশু প্রশাসন নিশ্চিত করে বলতে পারেনি।
উল্লেখ্য যে, এর আগে ২০১৯ সালের জুলাই মাসে একই সদর দফতরে ইস্তেশহাদী হামলা চালিয়েছিলেন হারাকাতুশ শাবাবের মুজাহিদগণ। সেই হামলায় মোগাদিশুর গভর্নর ইয়ারিসো সহ অনেক কর্মকর্তা ও সেনা সদস্য নিহত হয়েছিল।