বুরকিনান বাহিনীতে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের অতর্কিত হামলা: নিহত ২৬ শত্রু সেনা
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পশ্চিম আফ্রিকার একাধিক দেশে সামরিক অপারেশনের পরিধি বাড়িয়েছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। আর প্রতিরোধ যোদ্ধাদের এসব হামলার অন্যতম একটি ভূমিতে পরিণত হয়েছে মালি সীমান্ত সংলগ্ন দেশ বুরকিনা ফাসো।স্থানীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, গত মাসের শেষ দশকে দেশটির উত্তরাঞ্চলে বুরকিনান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ২টি সশস্ত্র হামলার ঘটনা ঘটেছে।
অতর্কিত এসব হামলায় দেশটির সামরিক বাহিনীর অন্তত ১৩ সেনা সদস্য নিহত এবং আরও ৬ এর বেশি সৈন্য আহত হয়েছে।এরমধ্যে সবচাইতে সফল অতর্কিত আক্রমণটি চালানো হয় গত ২৯ জানুয়ারি। হামলাটি উত্তর বুরকিনা ফাসোর নাইজার সীমান্তের সেনো প্রদেশের ফালাগাউন্টু এলাকায় সামরিক বাহিনীর একটি দলকে টার্গেট করে চালানো হয়েছিল।অতর্কিত এই আক্রমণের ফলে, বুরকিনা ফাসোর জান্তা সরকার সমর্থিত সামরিক বাহিনীর ১০ সৈন্য ও ২ মিলিশিয়া নিহত হয়।
সেই সাথে আরও ৫ সেনা আহত হয় এবং বাকিরা পালিয়ে যায়। এসময় সেনাদের অনেক অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম জব্দ করতে সক্ষম হন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা।দ্বিতীয় সফল আক্রমণটি চালানো হয় গত ২৭ জানুয়ারি। হামলাটি দেশের ইয়াগ অঞ্চলের সিবা গ্রামে চালানো হয়েছিল।
এখানেও সামরিক বাহিনী ও তাদের সহযোগী মিলিশিয়াদের একটি অবস্থান লক্ষ্য করে অতর্কিত হামলা চালান ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এই হামলায় বুরকিনান বাহিনীর অন্তত ৮ সৈন্য নিহত হয় এবং আরও কয়েক ডজন সৈন্য আহত হয়ে পালিয়ে যায়।
উক্ত অভিযান শেষে ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা সামরিক বাহিনী থেকে ১০টি ক্লাশিনকোভ, ২০টি মোটরসাইকেল, ১টি গাড়ি, ১টি দুশকা, ১টি পিস্তল, ৩টি আরপিজি এবং ২৫ বাক্স বুলেট গণিমত লাভ করেন আলহামদুলিল্লাহ্।
দেশটির সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে তৃতীয় হামলাটি চালানো হয় গত ২৪ জানুয়ারি। এদিনও ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা দিদগোর এলাকায় বুরকিনান সেনাবাহিনীর উপর অতর্কিত হামলা চালান। এই হামলায় বুরকিনান সেনাবাহিনীর অন্তত ১ সৈন্য নিহত এবং আরও কতক সৈন্য আহত হয়েছে।
এই অভিযানেও সামরিক বাহিনী থেকে ২টি মোটরসাইকেল, ১টি আরপিজি, ১টি ক্লাশিনকোভ জব্দ করেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা।আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন এর মিডিয়া সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, জেএনআইএম’ মুজাহিদরাই বরকতময় এই হামলাগুলি পরিচালনা করছেন। তবে এসব হামলার সময় শত্রুর গুলিতে শাহাদাত বরণ করেন ৫ জন মুজাহিদও।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পশ্চিম আফ্রিকার একাধিক দেশে সামরিক অপারেশনের পরিধি বাড়িয়েছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। আর প্রতিরোধ যোদ্ধাদের এসব হামলার অন্যতম একটি ভূমিতে পরিণত হয়েছে মালি সীমান্ত সংলগ্ন দেশ বুরকিনা ফাসো।স্থানীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, গত মাসের শেষ দশকে দেশটির উত্তরাঞ্চলে বুরকিনান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ২টি সশস্ত্র হামলার ঘটনা ঘটেছে।
অতর্কিত এসব হামলায় দেশটির সামরিক বাহিনীর অন্তত ১৩ সেনা সদস্য নিহত এবং আরও ৬ এর বেশি সৈন্য আহত হয়েছে।এরমধ্যে সবচাইতে সফল অতর্কিত আক্রমণটি চালানো হয় গত ২৯ জানুয়ারি। হামলাটি উত্তর বুরকিনা ফাসোর নাইজার সীমান্তের সেনো প্রদেশের ফালাগাউন্টু এলাকায় সামরিক বাহিনীর একটি দলকে টার্গেট করে চালানো হয়েছিল।অতর্কিত এই আক্রমণের ফলে, বুরকিনা ফাসোর জান্তা সরকার সমর্থিত সামরিক বাহিনীর ১০ সৈন্য ও ২ মিলিশিয়া নিহত হয়।
সেই সাথে আরও ৫ সেনা আহত হয় এবং বাকিরা পালিয়ে যায়। এসময় সেনাদের অনেক অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম জব্দ করতে সক্ষম হন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা।দ্বিতীয় সফল আক্রমণটি চালানো হয় গত ২৭ জানুয়ারি। হামলাটি দেশের ইয়াগ অঞ্চলের সিবা গ্রামে চালানো হয়েছিল।
এখানেও সামরিক বাহিনী ও তাদের সহযোগী মিলিশিয়াদের একটি অবস্থান লক্ষ্য করে অতর্কিত হামলা চালান ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এই হামলায় বুরকিনান বাহিনীর অন্তত ৮ সৈন্য নিহত হয় এবং আরও কয়েক ডজন সৈন্য আহত হয়ে পালিয়ে যায়।
উক্ত অভিযান শেষে ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা সামরিক বাহিনী থেকে ১০টি ক্লাশিনকোভ, ২০টি মোটরসাইকেল, ১টি গাড়ি, ১টি দুশকা, ১টি পিস্তল, ৩টি আরপিজি এবং ২৫ বাক্স বুলেট গণিমত লাভ করেন আলহামদুলিল্লাহ্।
দেশটির সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে তৃতীয় হামলাটি চালানো হয় গত ২৪ জানুয়ারি। এদিনও ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা দিদগোর এলাকায় বুরকিনান সেনাবাহিনীর উপর অতর্কিত হামলা চালান। এই হামলায় বুরকিনান সেনাবাহিনীর অন্তত ১ সৈন্য নিহত এবং আরও কতক সৈন্য আহত হয়েছে।
এই অভিযানেও সামরিক বাহিনী থেকে ২টি মোটরসাইকেল, ১টি আরপিজি, ১টি ক্লাশিনকোভ জব্দ করেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা।আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন এর মিডিয়া সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, জেএনআইএম’ মুজাহিদরাই বরকতময় এই হামলাগুলি পরিচালনা করছেন। তবে এসব হামলার সময় শত্রুর গুলিতে শাহাদাত বরণ করেন ৫ জন মুজাহিদও।
تقبلهم الله في الشهداء كما نحسبهم والله حسيبهم
Comment