করাচি পুলিশ হেডকোয়ার্টারে টিটিপি’র হামলা ও বিবৃতি: হতাহত কমপক্ষে ২৪ শত্রু
পশ্চিমা ক্রীড়নক গাদ্দার পাকিস্তানি সেনা ও নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে হামলা অব্যাহত রেখেছে জনপ্রিয় ও সশস্ত্র ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী তাহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি)। সেই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি দেশের একটি গুরত্বপূর্ণ পুলিশ স্টেশন লক্ষ্য করে বীরত্বপূর্ণ অপারেশন পরিচালনা করছেন মুজাহিদগণ।
পাকিস্তানি তালিবানের প্রতিরোধ যোদ্ধারা তাদের অতি সাম্প্রতিক এই অভিযানটি দেশের দক্ষিণাঞ্চলের গুরত্বপূর্ণ বন্দর শহর করাচির পুলিশ হেডকোয়ার্টার লক্ষ্য করে চালিয়েছেন। আর এটি বহু বছর পর করাচিতে টিটিপি কর্তৃক সংঘটিত সবচেয়ে সফল হামলা হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রমতে, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি রাতে এই হামলাটি চালানো হয়। এই হামলার নেতৃত্ব দিয়ে অভিযান সম্পন্ন করেন মাত্র ৩ জন মুজাহিদ। তাঁরা পুলিশ হেডকোয়ার্টারে ঢুকেই সামরিক বাহিনীর সাথে তীব্র সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন এবং থানা ভবনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সেখানকার নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে হামলা চালাতে থাকেন।
এই মুজাহিদরা শহীদ হওয়ার আগ পর্যন্ত প্রায় ৩ ঘণ্টা ধরে এর নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখে হামলা অব্যাহত রাখেন। টিটিপির মুখপাত্র জানান, তিন ঘন্টা ধরে চলা এই সংঘর্ষে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর অন্তত ২৪ পুলিশ ও সেনা সদস্য হতাহত হয়েছে। হামলার সময় সেখানে উচ্চস্তরের পুলিশ প্রধানরা অবস্থান করছিল বলে জানা গেছে।
তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের মুখপাত্র মুহাম্মদ খোরাসানী (হাফি.) জানান যে, বরকতময় এই হামলা ইসলাম-বিরোধী শক্তি বিশেষ করে পাকিস্তানের সমস্ত নিরাপত্তা সংস্থার জন্য একটি বার্তা। আর তা হচ্ছে, মুজাহিদরা দেশে শরিয়াহ্ বাস্তবায়নের জন্য তাদের এই মোবারক লড়াই চালিয়ে যাবেন এবং দেশে ইসলামি ব্যবস্থা না আসা পর্যন্ত সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যদের টার্গেট করে প্রতিটি গুরত্বপূর্ণ স্থানে হামলা চালাবেন।
এসময় তিনি আরও যোগ করেন যে, “আমাদের যুদ্ধ সেনবাহিনীর সাথে, যদি পুলিশ সদস্যরা নিজেদেরকে এই যুদ্ধ থেকে প্রত্যাহার না করে, তবে আমরা শীর্ষস্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তাদের নিরাপদ আশ্রয়স্থলকে অনিরাপদ করে তুলবো এবং এগুলোকে হামলার টার্গেটে পরিণত করবো। সেই সাথে ভুয়া এনকাউন্টারে বন্দীদের শহীদ করার জঘন্য প্রক্রিয়া বন্ধ করুন, অন্যথায় ভবিষ্যতে হামলার তীব্রতা হবে আরও গুরুতর ও ধ্বংসাত্মক।”
পশ্চিমা ক্রীড়নক গাদ্দার পাকিস্তানি সেনা ও নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে হামলা অব্যাহত রেখেছে জনপ্রিয় ও সশস্ত্র ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী তাহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি)। সেই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি দেশের একটি গুরত্বপূর্ণ পুলিশ স্টেশন লক্ষ্য করে বীরত্বপূর্ণ অপারেশন পরিচালনা করছেন মুজাহিদগণ।
পাকিস্তানি তালিবানের প্রতিরোধ যোদ্ধারা তাদের অতি সাম্প্রতিক এই অভিযানটি দেশের দক্ষিণাঞ্চলের গুরত্বপূর্ণ বন্দর শহর করাচির পুলিশ হেডকোয়ার্টার লক্ষ্য করে চালিয়েছেন। আর এটি বহু বছর পর করাচিতে টিটিপি কর্তৃক সংঘটিত সবচেয়ে সফল হামলা হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রমতে, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি রাতে এই হামলাটি চালানো হয়। এই হামলার নেতৃত্ব দিয়ে অভিযান সম্পন্ন করেন মাত্র ৩ জন মুজাহিদ। তাঁরা পুলিশ হেডকোয়ার্টারে ঢুকেই সামরিক বাহিনীর সাথে তীব্র সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন এবং থানা ভবনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সেখানকার নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে হামলা চালাতে থাকেন।
এই মুজাহিদরা শহীদ হওয়ার আগ পর্যন্ত প্রায় ৩ ঘণ্টা ধরে এর নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখে হামলা অব্যাহত রাখেন। টিটিপির মুখপাত্র জানান, তিন ঘন্টা ধরে চলা এই সংঘর্ষে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর অন্তত ২৪ পুলিশ ও সেনা সদস্য হতাহত হয়েছে। হামলার সময় সেখানে উচ্চস্তরের পুলিশ প্রধানরা অবস্থান করছিল বলে জানা গেছে।
তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের মুখপাত্র মুহাম্মদ খোরাসানী (হাফি.) জানান যে, বরকতময় এই হামলা ইসলাম-বিরোধী শক্তি বিশেষ করে পাকিস্তানের সমস্ত নিরাপত্তা সংস্থার জন্য একটি বার্তা। আর তা হচ্ছে, মুজাহিদরা দেশে শরিয়াহ্ বাস্তবায়নের জন্য তাদের এই মোবারক লড়াই চালিয়ে যাবেন এবং দেশে ইসলামি ব্যবস্থা না আসা পর্যন্ত সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যদের টার্গেট করে প্রতিটি গুরত্বপূর্ণ স্থানে হামলা চালাবেন।
এসময় তিনি আরও যোগ করেন যে, “আমাদের যুদ্ধ সেনবাহিনীর সাথে, যদি পুলিশ সদস্যরা নিজেদেরকে এই যুদ্ধ থেকে প্রত্যাহার না করে, তবে আমরা শীর্ষস্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তাদের নিরাপদ আশ্রয়স্থলকে অনিরাপদ করে তুলবো এবং এগুলোকে হামলার টার্গেটে পরিণত করবো। সেই সাথে ভুয়া এনকাউন্টারে বন্দীদের শহীদ করার জঘন্য প্রক্রিয়া বন্ধ করুন, অন্যথায় ভবিষ্যতে হামলার তীব্রতা হবে আরও গুরুতর ও ধ্বংসাত্মক।”
Comment