ইরিত্রিয়ান বাহিনীর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ২৯ সৈন্য শাবাব মুজাহিদিনের হাতে নিহত
সোমালিয়ার সেন্ট্রাল শাবেলিতে সম্প্রতি একটি হৃদয় প্রশান্তিকর হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব। এই হামলায় সোমালি স্পেশাল ফোর্সের কমান্ডার সহ অন্তত ২৯ সৈন্য নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে। হামলায় আরও অন্তত কয়েক ডজন সৈন্য আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের তথ্য অফিসের একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উক্ত আক্রমণের বিশদ বিবরণ দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, হৃদয় প্রশান্তিকর উক্ত হামলাটি গত ১৯ ফেব্রুয়ারি রবিবার সকালে চালানো হয়েছিল। উক্ত হামলায় সোমালি স্পেশাল ফোর্সের যে ইউনিটের সৈনিকদের টার্গেটে করা হয়েছিল, তারা সম্প্রতি ইরিত্রিয়ান সেনাবাহিনীর দ্বারা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হয়।আস-শাবাবের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “রবিবার সকালে মুজাহিদগন মধ্য শাবেলি অঞ্চলের দারু-নিকমার উপকণ্ঠে উক্ত অতর্কিত হামলাটি চালান। এর মাধ্যমে মুজাহিদগণ সোমালি বাহিনীর ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি সাধন করেন, এতে শত্রুদের থেকে অনেক সৈন্য নিহত ও আহত হয়। সেই সাথে মুজাহিদগণ মুরতাদ বাহিনীর কাছ থেকে অসংখ্য অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জামও গনিমত লাভ করেন।
প্রাথমিক রিপোর্ট অনুযায়ী, এই হামলায় নিহত সৈন্যের সংখ্যা কমপক্ষে ২৯ জন, যাদের মধ্যে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বদানকারী প্রধান কমান্ডারসহ ৬ সেনার মৃতদেহ ঘটনাস্থলে রেখেই পালিয়ে যায় সেক্যুলার সেনারা। রিপোর্টে আরও যোগ করা হয় যে, অতর্কিত এই হামলায় অন্তত কয়েক ডজন সৈন্য আহতও হয়েছে।ইরিত্রিয়ান বাহিনী দ্বারা প্রশিক্ষিত এই বাহিনীর উপর হামলার কারণ সম্পর্কে জানা যায় যে, এই সেনারা আশেপাশের গ্রামীণ এলাকায় বসবাসকারী মুসলিম জনগণের উপর জুলুম নির্যাতন চালাচ্ছিল।
ফলে জনগণ অতিষ্ট হয়ে আশ-শাবাব মুজাহিদদের সহায়তা কামনা করেন। আর তখনই মুজাহিদগণ এই অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেন।প্রেস বিজ্ঞপ্তির শেষাংশে বলা হয়, “আশ-শাবাব মুজাহিদিন মুসলিম উম্মাহর নিরাপত্তা, ইসলামী শরীয়া বাস্তবায়ন এবং সমস্ত মুসলিম ভূমিকে কাফের ও মুরতাদদের হাত থেকে মুক্ত করার জন্য লড়াই করছে। আশ-শাবাব প্রশাসন এই দাবির পুনরাবৃত্তি করছে যে, মুসলিম জনগণকে সোমালি সরকারের গুরত্বপূর্ণ স্থাপনা, শত্রু ঘাঁটি, কেন্দ্র এবং অফিস থেকে দূরে থাকতে হবে।”
কেননা এই স্থানগুলো মুজাহিদদের হামলার প্রধান লক্ষ্যবস্তু।আর হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন ক্রুসেডার এবং তাদের ক্রীড়নক আল্লাহ্দ্রোহী সোমালি বাহিনী ও আন্তর্জাতিক জোটের বিরুদ্ধে জিহাদ চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে, যতক্ষণ না সোমালি অঞ্চল থেকে আক্রমণকারী শত্রুরা বিতাড়িত হয়, এবং এই পুরো ভূমি আল্লাহর শরিয়াহ্ দ্বারা শাসিত হয়।”
সোমালিয়ার সেন্ট্রাল শাবেলিতে সম্প্রতি একটি হৃদয় প্রশান্তিকর হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব। এই হামলায় সোমালি স্পেশাল ফোর্সের কমান্ডার সহ অন্তত ২৯ সৈন্য নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে। হামলায় আরও অন্তত কয়েক ডজন সৈন্য আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের তথ্য অফিসের একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উক্ত আক্রমণের বিশদ বিবরণ দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, হৃদয় প্রশান্তিকর উক্ত হামলাটি গত ১৯ ফেব্রুয়ারি রবিবার সকালে চালানো হয়েছিল। উক্ত হামলায় সোমালি স্পেশাল ফোর্সের যে ইউনিটের সৈনিকদের টার্গেটে করা হয়েছিল, তারা সম্প্রতি ইরিত্রিয়ান সেনাবাহিনীর দ্বারা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হয়।আস-শাবাবের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “রবিবার সকালে মুজাহিদগন মধ্য শাবেলি অঞ্চলের দারু-নিকমার উপকণ্ঠে উক্ত অতর্কিত হামলাটি চালান। এর মাধ্যমে মুজাহিদগণ সোমালি বাহিনীর ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি সাধন করেন, এতে শত্রুদের থেকে অনেক সৈন্য নিহত ও আহত হয়। সেই সাথে মুজাহিদগণ মুরতাদ বাহিনীর কাছ থেকে অসংখ্য অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জামও গনিমত লাভ করেন।
প্রাথমিক রিপোর্ট অনুযায়ী, এই হামলায় নিহত সৈন্যের সংখ্যা কমপক্ষে ২৯ জন, যাদের মধ্যে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বদানকারী প্রধান কমান্ডারসহ ৬ সেনার মৃতদেহ ঘটনাস্থলে রেখেই পালিয়ে যায় সেক্যুলার সেনারা। রিপোর্টে আরও যোগ করা হয় যে, অতর্কিত এই হামলায় অন্তত কয়েক ডজন সৈন্য আহতও হয়েছে।ইরিত্রিয়ান বাহিনী দ্বারা প্রশিক্ষিত এই বাহিনীর উপর হামলার কারণ সম্পর্কে জানা যায় যে, এই সেনারা আশেপাশের গ্রামীণ এলাকায় বসবাসকারী মুসলিম জনগণের উপর জুলুম নির্যাতন চালাচ্ছিল।
ফলে জনগণ অতিষ্ট হয়ে আশ-শাবাব মুজাহিদদের সহায়তা কামনা করেন। আর তখনই মুজাহিদগণ এই অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেন।প্রেস বিজ্ঞপ্তির শেষাংশে বলা হয়, “আশ-শাবাব মুজাহিদিন মুসলিম উম্মাহর নিরাপত্তা, ইসলামী শরীয়া বাস্তবায়ন এবং সমস্ত মুসলিম ভূমিকে কাফের ও মুরতাদদের হাত থেকে মুক্ত করার জন্য লড়াই করছে। আশ-শাবাব প্রশাসন এই দাবির পুনরাবৃত্তি করছে যে, মুসলিম জনগণকে সোমালি সরকারের গুরত্বপূর্ণ স্থাপনা, শত্রু ঘাঁটি, কেন্দ্র এবং অফিস থেকে দূরে থাকতে হবে।”
কেননা এই স্থানগুলো মুজাহিদদের হামলার প্রধান লক্ষ্যবস্তু।আর হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন ক্রুসেডার এবং তাদের ক্রীড়নক আল্লাহ্দ্রোহী সোমালি বাহিনী ও আন্তর্জাতিক জোটের বিরুদ্ধে জিহাদ চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে, যতক্ষণ না সোমালি অঞ্চল থেকে আক্রমণকারী শত্রুরা বিতাড়িত হয়, এবং এই পুরো ভূমি আল্লাহর শরিয়াহ্ দ্বারা শাসিত হয়।”
Comment