রাজধানীতে শৃঙ্খলা ফেরাতে প্রস্তুত আশ-শাবাব: টার্গেট ড্রাগ মাফিয়া ও অপরাধী চক্র
আল-কায়েদা পূর্ব আফ্রিকা ভিত্তিক সবচাইতে শক্তিশালী, দূরদর্শী ও জনপ্রিয় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব। দলটি চলতি সপ্তাহ থেকে রাজধানী মোগাদিশুতে তাদের কার্যক্রমের পরিধি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে। এবিষয়ে প্রতিরোধ বাহিনীর সামরিক মুখপাত্র শাইখ আব্দুল আজিজ আবু মুসাব (হাফি.) একটি বিবৃতি জারি করেছেন।
শাহাদাহ এজেন্সির তথ্যমতে, রাজধানী মোগাদিশুর বাসিন্দাদের অভিযোগ ও অনুরোধের ভিত্তিতে আশ-শাবাব প্রশাসন মোগাদিশুতে একটি নতুন সামরিক পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে। এবিষয়ে শাবাবের সামরিক মুখপাত্র জানান, রাজধানী মোগাদিশুতে মাদক বিক্রি ও সেবন, পতিতাবৃত্তি, চুরি, চাঁদাবাজি, অপহরণ এবং ধর্ষণের মতো অপরাধ ব্যাপক আকার ধারণ করেছে, যা মানুষের মাঝে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে এবং তরুণদের অন্ধকার এক জগতের দিকে নিয়ে যাচ্ছে; প্রাপ্তবয়স্করা এর মোকাবিলা করতে অক্ষম।
একই সাথে রাজধানী জুড়ে বেড়েছে পতিতাবৃত্তি ও অনৈতিক কার্যকলাপ, যা কিছু দুশ্চরিত্র লোকদের ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। এই কাজে তারা বাড়ি ও হোটেল ভাড়া নিচ্ছে।
অপরদিকে রাজধানীর অনেক পাড়া মহল্লায় দস্যুর সংখ্যাও বেড়েছে, যারা মুসলমানদের ধন-সম্পদ লুট ও ক্ষতি করছে। এক্ষেত্রে তারা মানুষকে হত্যা এবং মহিলাদের ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধগুলো করছে। আর এটা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, তারা মানুষের যৌনাঙ্গ কেটে ফেলছে এবং তা ভিডিও করে স্যোশ্যাল মিডিয়াতে ছড়িয়ে দিচ্ছে। একইভাবে রাজধানীতে বেড়েছে সশস্ত্র ডাকাতদের সংখ্যাও, যারা সম্প্রতি রাজধানীতে ছড়িয়ে পড়েছে। এই দলের লোকেরা জনসাধারণের দোকান-পাটে, বাড়িঘরে এবং রাস্তায় প্রকাশ্য দিবালোকে লোকদেরকে লুটতরাজ করছে।
এই প্রসঙ্গে শাবাব মুখপাত্র জানান, “যারা পতিতাবৃত্তি, ধর্ষণ, লুটতরাজ, ড্রাগ, মাদক ও ডাকাতির মতো বিভিন্ন অপরাধের সাথে জড়িত, আমরা তাদের সম্পর্কে অবগত হয়েছি। আমরা এবার তোমাদের দিকেই আসছি, শেষবারের মতো তোমাদের জন্য আমাদের পরামর্শ হচ্ছে, আমরা তোমাদের পর্যন্ত পৌছানোর আগেই অনুতপ্ত হও এবং এই অপরাধগুলি থেকে নিজেদের দূরে সরিয়ে নাও।”
এ সময় মুখপাত্র মোগাদিশুর জনগণ ও অভিভাবকদের পরামর্শ দিয়ে বলেন, “আমরা আপনাদেরকেও পরামর্শ দিচ্ছি যে, আপনার সন্তান, অধীনস্থ পুরুষ এবং মহিলারা কি করছে সে সম্পর্কে সচেতন হোন। কেননা তারাও যদি অপরাধের সাথে জড়িত থাকে, তবে আমাদের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় ও উপযুক্ত আইনি জবাব পাবে।”
উল্লেখ্য যে, আশ-শাবাব প্রশাসন সোমালিয়া জুড়ে জনগণের সমস্যা সমাধানে আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন। বর্তমানে তাঁরা দেশের দক্ষিণাঞ্চল ছাড়াও কেন্দ্রীয় অঞ্চল এবং উত্তরাঞ্চলে জনগণের সত্যিকারের প্রতিনিধিত্ব করছেন। আর পশ্চিমা সমর্থিত সরকারের সবচাইতে শক্তিশালী কেন্দ্র রাজধানীতে শাবাবের নতুন এই পদক্ষেপ ও ঘোষণা, পশ্চিমা সমর্থিত সরকারকে আরও দূর্বল ও ভীত-সন্ত্রস্ত করে তুলবে; অপরদিকে এই পদক্ষেপের মাধ্যমে আশ-শাবাবের জনসমর্থন আরও বাড়বে ইনশাআল্লাহ্।
আর এর মাধ্যমে শাবাব মুজাহিদিন রাজধানী শহরকে প্রভাবিত করবেন এবং চূড়ান্ত বিজয়ের জন্য মাঠ প্রস্তুত করবেন।
ইতিমধ্যে হারাকাতুশ-শাবাব আল-মুজাহিদিন বর্তমানে রাজধানী মোগাদিশুতে তাদের সেলগুলোর মাধ্যমে সরকারি কর্মকর্তা ও সামরিক বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে হামলা চালানো শুরু করেছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে মুজাহিদগণ রাজধানীতে অসংখ্য গেরিলা হামলা ও পয়েন্ট হামলা চালাচ্ছেন। আর এধরণের হামলার পিছনে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে শাবাবের শক্তিশালী গোয়েন্দা নেটওয়ার্ক।
জোর দিয়েই তাই বলা হচ্ছে যে, পশ্চিমা সমর্থিত সরকারের চাইতে দেশে শাবাবের গোয়েন্দা কার্যক্রম অধিক কার্যকর ও সক্রিয়।
আল-কায়েদা পূর্ব আফ্রিকা ভিত্তিক সবচাইতে শক্তিশালী, দূরদর্শী ও জনপ্রিয় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব। দলটি চলতি সপ্তাহ থেকে রাজধানী মোগাদিশুতে তাদের কার্যক্রমের পরিধি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে। এবিষয়ে প্রতিরোধ বাহিনীর সামরিক মুখপাত্র শাইখ আব্দুল আজিজ আবু মুসাব (হাফি.) একটি বিবৃতি জারি করেছেন।
শাহাদাহ এজেন্সির তথ্যমতে, রাজধানী মোগাদিশুর বাসিন্দাদের অভিযোগ ও অনুরোধের ভিত্তিতে আশ-শাবাব প্রশাসন মোগাদিশুতে একটি নতুন সামরিক পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে। এবিষয়ে শাবাবের সামরিক মুখপাত্র জানান, রাজধানী মোগাদিশুতে মাদক বিক্রি ও সেবন, পতিতাবৃত্তি, চুরি, চাঁদাবাজি, অপহরণ এবং ধর্ষণের মতো অপরাধ ব্যাপক আকার ধারণ করেছে, যা মানুষের মাঝে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে এবং তরুণদের অন্ধকার এক জগতের দিকে নিয়ে যাচ্ছে; প্রাপ্তবয়স্করা এর মোকাবিলা করতে অক্ষম।
একই সাথে রাজধানী জুড়ে বেড়েছে পতিতাবৃত্তি ও অনৈতিক কার্যকলাপ, যা কিছু দুশ্চরিত্র লোকদের ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। এই কাজে তারা বাড়ি ও হোটেল ভাড়া নিচ্ছে।
অপরদিকে রাজধানীর অনেক পাড়া মহল্লায় দস্যুর সংখ্যাও বেড়েছে, যারা মুসলমানদের ধন-সম্পদ লুট ও ক্ষতি করছে। এক্ষেত্রে তারা মানুষকে হত্যা এবং মহিলাদের ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধগুলো করছে। আর এটা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, তারা মানুষের যৌনাঙ্গ কেটে ফেলছে এবং তা ভিডিও করে স্যোশ্যাল মিডিয়াতে ছড়িয়ে দিচ্ছে। একইভাবে রাজধানীতে বেড়েছে সশস্ত্র ডাকাতদের সংখ্যাও, যারা সম্প্রতি রাজধানীতে ছড়িয়ে পড়েছে। এই দলের লোকেরা জনসাধারণের দোকান-পাটে, বাড়িঘরে এবং রাস্তায় প্রকাশ্য দিবালোকে লোকদেরকে লুটতরাজ করছে।
মুখপাত্র উল্লেখ করেছেন যে, “এসব অপরাধের বিষয়ে জনগণের থেকে অভিযোগ পাওয়ার পর এবং তা প্রতিরোধে পদক্ষেপ নেওয়ার আবেদনের পর, হারাকাতুশ শাবাবের গোয়েন্দা ইউনিটগুলি রাজধানীতে এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে। এ বিষয়ে মুজাহিদগণ পর্যাপ্ত তথ্য প্রমাণ সংগ্রহ করেছেন এবং অপরাধীদের চিহ্নিত করতে শুরু করেছেন, যাদের বড় একটি অংশের তথ্য ইতিমধ্যে মুজাহিদদের হাতে এসে পৌঁছেছে। আমরা এটাও জেনেছি- কারা কোথা থেকে এই অপরাধীদের শেল্টার দিচ্ছে এবং কাদের নেতৃত্বে এগুলো হচ্ছে। সুতরাং মুজাহিদগণ অল্প সময়ের মধ্যেই এসবের বিরুদ্ধে কঠিন পদক্ষেপ ও প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নিবেন।”
মুখপাত্র আবু মুসাব (হাফি.) মোগাদিসুর জনগণকে সংঘটিত এসব অপরাধ ও অপরাধীদের বিষয়ে রিপোর্ট করতেও বলেছেন।
মুখপাত্র আবু মুসাব (হাফি.) মোগাদিসুর জনগণকে সংঘটিত এসব অপরাধ ও অপরাধীদের বিষয়ে রিপোর্ট করতেও বলেছেন।
এই প্রসঙ্গে শাবাব মুখপাত্র জানান, “যারা পতিতাবৃত্তি, ধর্ষণ, লুটতরাজ, ড্রাগ, মাদক ও ডাকাতির মতো বিভিন্ন অপরাধের সাথে জড়িত, আমরা তাদের সম্পর্কে অবগত হয়েছি। আমরা এবার তোমাদের দিকেই আসছি, শেষবারের মতো তোমাদের জন্য আমাদের পরামর্শ হচ্ছে, আমরা তোমাদের পর্যন্ত পৌছানোর আগেই অনুতপ্ত হও এবং এই অপরাধগুলি থেকে নিজেদের দূরে সরিয়ে নাও।”
এ সময় মুখপাত্র মোগাদিশুর জনগণ ও অভিভাবকদের পরামর্শ দিয়ে বলেন, “আমরা আপনাদেরকেও পরামর্শ দিচ্ছি যে, আপনার সন্তান, অধীনস্থ পুরুষ এবং মহিলারা কি করছে সে সম্পর্কে সচেতন হোন। কেননা তারাও যদি অপরাধের সাথে জড়িত থাকে, তবে আমাদের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় ও উপযুক্ত আইনি জবাব পাবে।”
উল্লেখ্য যে, আশ-শাবাব প্রশাসন সোমালিয়া জুড়ে জনগণের সমস্যা সমাধানে আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন। বর্তমানে তাঁরা দেশের দক্ষিণাঞ্চল ছাড়াও কেন্দ্রীয় অঞ্চল এবং উত্তরাঞ্চলে জনগণের সত্যিকারের প্রতিনিধিত্ব করছেন। আর পশ্চিমা সমর্থিত সরকারের সবচাইতে শক্তিশালী কেন্দ্র রাজধানীতে শাবাবের নতুন এই পদক্ষেপ ও ঘোষণা, পশ্চিমা সমর্থিত সরকারকে আরও দূর্বল ও ভীত-সন্ত্রস্ত করে তুলবে; অপরদিকে এই পদক্ষেপের মাধ্যমে আশ-শাবাবের জনসমর্থন আরও বাড়বে ইনশাআল্লাহ্।
আর এর মাধ্যমে শাবাব মুজাহিদিন রাজধানী শহরকে প্রভাবিত করবেন এবং চূড়ান্ত বিজয়ের জন্য মাঠ প্রস্তুত করবেন।
ইতিমধ্যে হারাকাতুশ-শাবাব আল-মুজাহিদিন বর্তমানে রাজধানী মোগাদিশুতে তাদের সেলগুলোর মাধ্যমে সরকারি কর্মকর্তা ও সামরিক বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে হামলা চালানো শুরু করেছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে মুজাহিদগণ রাজধানীতে অসংখ্য গেরিলা হামলা ও পয়েন্ট হামলা চালাচ্ছেন। আর এধরণের হামলার পিছনে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে শাবাবের শক্তিশালী গোয়েন্দা নেটওয়ার্ক।
জোর দিয়েই তাই বলা হচ্ছে যে, পশ্চিমা সমর্থিত সরকারের চাইতে দেশে শাবাবের গোয়েন্দা কার্যক্রম অধিক কার্যকর ও সক্রিয়।
Comment