ফিরে দেখা | যেই হামলায় ২১ ইসরাঈলী সহ ১২১ মার্কিন ক্রুসেডার নিহত হয়েছিল
হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের অন্যতম ও শক্তিশালী সফল অপারেশনের মধ্যে একটি হচ্ছে, বালদাউকলী মার্কিন বিমান ঘাঁটিতে হামলা, যাতে ২১ ইসরাঈলী সহ ১২১ মার্কিন ক্রুসেডার নিহত হয়েছিল।
২০১৯ ঈসায়ী ৩০ সেপ্টেম্বর এইদিন আল-কায়েদা পূর্ব আফ্রিকা শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন সোমালিয়ায় বালদাউকলী মার্কিন বিমান ঘাঁটিতে সফল অভিযান পরিচালনা করেছিলেন। বলা হয়, হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের পরিচালিত অন্যতম এবং সফল শক্তিশালী অভিযানের মধ্যে এটিও ছিল একটি।
হারাকাতুশ শাবাবের মাত্র ১৩ জন ইনগিমাসী মুজাহিদ এই বরকতময় অপারেশনে অংশ নিয়েছিলেন। যারা দীর্ঘ কয়েক ঘন্টা যাবৎ মার্কিন বিমান ঘাঁটি অবরুদ্ধ করে রাখেন এবং ঘাঁটি থেকে সকল বিমান উড্ডায়ন বন্ধ করে দিয়েছিলেন। এরপর চলে ঘন্টার পর ঘন্টা ১৩ জন জানবায মুজাহিদ ও শত শত ক্রুসেডার সৈন্যদের মধ্যকার তীব্র লড়াই।
মুজাহিদদের ঐদিনের বরকতময়ী সফল অভিযানে ২১ দখলদার ইসরাঈলী সৈন্য সহ ১২১ মার্কিন ক্রুসেডার নিহত হয়েছিল।
এই আক্রমণে বিমান মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনী কর্তৃক নিয়োজিত আরো ৪০ জন ঠিকাদার নিহত হয়েছে। এছাড়াও বিমান ঘাঁটিতে থাকা বেশ কিছু ড্রোন, ১টি হেলিকপ্টার সহ কমপক্ষে পাঁচটি সামরিক বিমান ধ্বংস করেছেন মুজাহিদগণ। ধ্বংস করা হয়েছে কয়েক ডজন সামরিযান ও অত্যাধুনিক ভারি যুদ্ধাস্ত্র।
উল্লেখ্য যে, এই হামলাটি পরিচালনার কিছুদিন পূর্বেই ক্রুসেডার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ঘোষণা করেছিল যে জেরুজালেমকে জায়নিস্ট ইহুদীদের রাজধানী হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ার এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসকে সেখানে স্থানান্তরিত করার। আর ট্রাম্পের এমন হটকারী সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়া হিসাবেই মার্কিন বিমান ঘাঁটিতে আল-কায়েদা যোদ্ধারা উক্ত বরকতময়ী অভিযানটি পরিচালনা করেছিলেন।
হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের অন্যতম ও শক্তিশালী সফল অপারেশনের মধ্যে একটি হচ্ছে, বালদাউকলী মার্কিন বিমান ঘাঁটিতে হামলা, যাতে ২১ ইসরাঈলী সহ ১২১ মার্কিন ক্রুসেডার নিহত হয়েছিল।
২০১৯ ঈসায়ী ৩০ সেপ্টেম্বর এইদিন আল-কায়েদা পূর্ব আফ্রিকা শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন সোমালিয়ায় বালদাউকলী মার্কিন বিমান ঘাঁটিতে সফল অভিযান পরিচালনা করেছিলেন। বলা হয়, হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের পরিচালিত অন্যতম এবং সফল শক্তিশালী অভিযানের মধ্যে এটিও ছিল একটি।
হারাকাতুশ শাবাবের মাত্র ১৩ জন ইনগিমাসী মুজাহিদ এই বরকতময় অপারেশনে অংশ নিয়েছিলেন। যারা দীর্ঘ কয়েক ঘন্টা যাবৎ মার্কিন বিমান ঘাঁটি অবরুদ্ধ করে রাখেন এবং ঘাঁটি থেকে সকল বিমান উড্ডায়ন বন্ধ করে দিয়েছিলেন। এরপর চলে ঘন্টার পর ঘন্টা ১৩ জন জানবায মুজাহিদ ও শত শত ক্রুসেডার সৈন্যদের মধ্যকার তীব্র লড়াই।
মুজাহিদদের ঐদিনের বরকতময়ী সফল অভিযানে ২১ দখলদার ইসরাঈলী সৈন্য সহ ১২১ মার্কিন ক্রুসেডার নিহত হয়েছিল।
এই আক্রমণে বিমান মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনী কর্তৃক নিয়োজিত আরো ৪০ জন ঠিকাদার নিহত হয়েছে। এছাড়াও বিমান ঘাঁটিতে থাকা বেশ কিছু ড্রোন, ১টি হেলিকপ্টার সহ কমপক্ষে পাঁচটি সামরিক বিমান ধ্বংস করেছেন মুজাহিদগণ। ধ্বংস করা হয়েছে কয়েক ডজন সামরিযান ও অত্যাধুনিক ভারি যুদ্ধাস্ত্র।
উল্লেখ্য যে, এই হামলাটি পরিচালনার কিছুদিন পূর্বেই ক্রুসেডার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ঘোষণা করেছিল যে জেরুজালেমকে জায়নিস্ট ইহুদীদের রাজধানী হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ার এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসকে সেখানে স্থানান্তরিত করার। আর ট্রাম্পের এমন হটকারী সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়া হিসাবেই মার্কিন বিমান ঘাঁটিতে আল-কায়েদা যোদ্ধারা উক্ত বরকতময়ী অভিযানটি পরিচালনা করেছিলেন।
Comment