আইএস খোরাসান শাখার সামরিক ও ইন্টালিজেন্স প্রধান নিহত
সম্প্রতি এক অভিযানে খারেজীগোষ্ঠী আইএসের খোরাসান শাখার ইন্টালিজেন্স ও সামরিক প্রধানকে হত্যা করেছেন ইসলামি ইমারত আফগানিস্তানের মুজাহিদগণ। গত (২৭শে ফেব্রুয়ারি) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছেন ইসলামি ইমারতের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ (হাফি.)।
তিনি বলেন, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার সাহায্যে গত রাতে কাবুলের পিডি ১৭, খাইর খানা, শাহরাকে জাকিরীনের ১নং রাস্তায় একটি অভিযানে দুই দায়েশ সদস্যকে হত্যা করা হয়েছে।
নিহতদের মধ্যে একজন হলো দায়েশ খোরাসান শাখার একজন মূল সদস্য কারী ফাতেহ। এই ব্যক্তি এর আগে আইএসের খোরাসান শাখার আমির আল-হারব (সামরিক প্রধান), কোনার প্রদেশের প্রধান এবং পূর্বাঞ্চলের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছে। বর্তমানে সে আইএসের খোরাসান শাখার ইন্টালিজেন্স এবং অপারেশন শাখার প্রধান হিসেবে দায়িত্বরত ছিল। সম্প্রতি কাবুলে পরিচালিত হামলাগুলো এবং কূটনীতিক কার্যালয়, মসজিদ ও অন্যান্য স্থানে হামলার সরাসরি মাস্টারমাইন্ড ছিল সে।
জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ আল্লাহর প্রশংসা করে বলেন, এই অপরাধীর বর্বর কর্মকাণ্ডের জন্য তার প্রতি ন্যায়বিচার করেছেন ইসলামি ইমারতের স্পেশাল বাহিনী। গত রাতে এক জটিল অপারেশনের মাধ্যমে তাকে হত্যা করেছেন তাঁরা।
উল্লেখ্য যে, হিজরি ১৪৪৪ সনের রজব মাসের ২২ তারিখে ইসলামি ইমারতের স্পেশাল বাহিনীর পরিচালিত আরেকটি অপারেশনে আরও ৩ দায়েশ সদস্য নিহত হয়েছিল। এদের মধ্যে একজন ছিল দায়েশের ভারতীয় উপমহাদেশের নেতা ইজাজ আমিন আহিনগার।
বিবৃতিতে জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ আরও জানান, একদল দেশি-বিদেশি দায়েশ সদস্য মারাত্মক হামলার পরিকল্পনা করছিল। সম্প্রতি তাদেরকেও গ্রেফতার করেছেন ইসলামি ইমারত কর্তৃপক্ষ।
এভাবে আফগানিস্তানের নিরাপত্তা সুপ্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে দায়েশ ও অন্যান্য সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আল্লাহর অনুগ্রহে নিয়মিত সফল অভিযান পরিচালনা করছেন ইসলামি ইমারত কর্তৃপক্ষ। ফলাফল হিসেবে পূর্বের চেয়ে অনেক বেশি নিরাপদ ও শান্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানে।
তথ্যসূত্র:
——-
1. Intelligence and Military Chief of Khawarij corruptors killed.
– https://tinyurl.com/bdebsf45
সম্প্রতি এক অভিযানে খারেজীগোষ্ঠী আইএসের খোরাসান শাখার ইন্টালিজেন্স ও সামরিক প্রধানকে হত্যা করেছেন ইসলামি ইমারত আফগানিস্তানের মুজাহিদগণ। গত (২৭শে ফেব্রুয়ারি) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছেন ইসলামি ইমারতের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ (হাফি.)।
তিনি বলেন, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার সাহায্যে গত রাতে কাবুলের পিডি ১৭, খাইর খানা, শাহরাকে জাকিরীনের ১নং রাস্তায় একটি অভিযানে দুই দায়েশ সদস্যকে হত্যা করা হয়েছে।
নিহতদের মধ্যে একজন হলো দায়েশ খোরাসান শাখার একজন মূল সদস্য কারী ফাতেহ। এই ব্যক্তি এর আগে আইএসের খোরাসান শাখার আমির আল-হারব (সামরিক প্রধান), কোনার প্রদেশের প্রধান এবং পূর্বাঞ্চলের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছে। বর্তমানে সে আইএসের খোরাসান শাখার ইন্টালিজেন্স এবং অপারেশন শাখার প্রধান হিসেবে দায়িত্বরত ছিল। সম্প্রতি কাবুলে পরিচালিত হামলাগুলো এবং কূটনীতিক কার্যালয়, মসজিদ ও অন্যান্য স্থানে হামলার সরাসরি মাস্টারমাইন্ড ছিল সে।
জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ আল্লাহর প্রশংসা করে বলেন, এই অপরাধীর বর্বর কর্মকাণ্ডের জন্য তার প্রতি ন্যায়বিচার করেছেন ইসলামি ইমারতের স্পেশাল বাহিনী। গত রাতে এক জটিল অপারেশনের মাধ্যমে তাকে হত্যা করেছেন তাঁরা।
উল্লেখ্য যে, হিজরি ১৪৪৪ সনের রজব মাসের ২২ তারিখে ইসলামি ইমারতের স্পেশাল বাহিনীর পরিচালিত আরেকটি অপারেশনে আরও ৩ দায়েশ সদস্য নিহত হয়েছিল। এদের মধ্যে একজন ছিল দায়েশের ভারতীয় উপমহাদেশের নেতা ইজাজ আমিন আহিনগার।
বিবৃতিতে জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ আরও জানান, একদল দেশি-বিদেশি দায়েশ সদস্য মারাত্মক হামলার পরিকল্পনা করছিল। সম্প্রতি তাদেরকেও গ্রেফতার করেছেন ইসলামি ইমারত কর্তৃপক্ষ।
এভাবে আফগানিস্তানের নিরাপত্তা সুপ্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে দায়েশ ও অন্যান্য সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আল্লাহর অনুগ্রহে নিয়মিত সফল অভিযান পরিচালনা করছেন ইসলামি ইমারত কর্তৃপক্ষ। ফলাফল হিসেবে পূর্বের চেয়ে অনেক বেশি নিরাপদ ও শান্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানে।
তথ্যসূত্র:
——-
1. Intelligence and Military Chief of Khawarij corruptors killed.
– https://tinyurl.com/bdebsf45
Comment