বৈঠকরত শত্রুর সামরিক কেন্দ্রে শাবাবের ইস্তেশহাদী অপারেশন: হতাহত অন্তত ৩৩ কর্মকর্তা
অপারেশনের পর সামরিক কেন্দ্রের অবস্থা
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ার জিজো রাজ্যের একটি সামরিক কেন্দ্র লক্ষ্য করে সফল ইস্তেশহাদী অপারেশন পরিচালনা করছেন আল-কায়দা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে প্রশাসনের অন্তত ৩৩ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও সেনা সদস্য হতাহত হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে থেকে জানা গেছে, গত ১৪ মার্চ সকালে জিজো রাজ্যোর বারদিরী শহরে একটি বড় ধরণের বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। বিস্ফোরণটি রাজ্যের প্রধান সেনা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র লক্ষ্য করে ঘটানো হয়। যার ফলশ্রুতিতে সামরিক কেন্দ্রে অবস্থানরত অন্তত ১৩ শত্রু নিহত এবং আরও কমপক্ষে ২০ কর্মকর্তা আহত হয়েছে।
আঞ্চলিক সংবাদ মাধ্যম শাহাদাহ এজেন্সির সূত্রে জানা গেছে, আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের একজন জানবায মুজাহিদ উক্ত আক্রমণটি চালিয়েছেন, যিনি শক্তিশালী বিস্ফোরক ভর্তি একটি গাড়ি নিয়ে ঘাঁটিতে শহিদী হামলা চালান। আর তাতেই পুরো সামরিক কেন্দ্রটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। সেই সাথে অনেক সামরিক কর্মকর্তা ও সেনা সদস্য নিহত হয়। আহত শত্রুদেরকে অন্তত ১২টি অ্যাম্বুলেন্সে করে ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নিতে দেখা গেছে, যেগুলোর মধ্যে কয়েকটিকে দ্বিতীয় বারেও ঘটনাস্থলে আসতে দেখা গেছে।
সূত্রটি থেকে আরও জানা যায়, সেদিন সামরিক কেন্দ্রটিতে একটি গোপন বৈঠকের উদ্দেশ্যে একত্রিত হয়েছিল জুবাল্যান্ড প্রশাসনের প্রাক্তন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী, সোমালি সরকারের গভর্নর, ৪৩তম ডিভিশনের অপারেশনাল কমান্ডার, মিলিশিয়া বাহিনীর দায়িত্বে থাকা কর্নেল সহ উচ্চপদস্থ আরও অনেক সামরিক কর্মকর্তা। এই বৈঠকের উদ্দেশ্য ছিলো রাজ্যটিতে ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনার পরিকল্পনা তৈরি করা।
কিন্তু পশ্চিমা সমর্থিত সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের গোপন এই বৈঠক ও পরিকল্পনার কথা আগেই জানতে পারে হারাকাতুশ শাবাবের গোয়েন্দা বিভাগ। আর সেই তথ্যের ভিত্তিতেই ১৪ মার্চ সকালে যখন সোমালি কর্মকর্তারা সেখানে একত্রিত হয়, তখন হারাকাতুশ শাবাব প্রশাসনের সামরিক বিভাগ কেন্দ্রেটিতে ইস্তেশহাদী অপারেশনের আয়োজন করেন।
বৈঠক শুরু হওয়ার পরপরই মুজাহিদগণ তাদের সফল শহীদি অপারেশনটি পরিচালনা করেন, যাতে উচ্চপদস্থ অনেক প্রশাসনিক ও সামরিক কর্মকর্তা এবং অসংখ্য সৈন্য নিহত হয়। তবে স্থানীয় কিছু সূত্র প্রাথমিক রিপোর্টে এটুকু জানাতে সক্ষম হয়েছে যে, অনেক সামরিক কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসকদের উপস্থিতির মাঝে শাবাবের দুঃসাহসী অপারেশনে অন্তত ১৩ জন নিহত হয়েছে এবং আরও ২০ এর বেশি আহত হয়েছে।
হতাহতের এই ঘটনার পর উদ্ধার কাজে সেখানে জড়ো হয় সোমালি প্রশাসনের অন্যান্য সামরিক ইউনিটগুলো। আর তখনই কেন্দ্রটি লক্ষ্য করে ফের ২০টি মর্টার শেল নিক্ষেপ করেন মুজাহিদগণ। এর ফলে সোমালি প্রশাসনের মাঝে হতাহতের সংখ্যা ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যায়।
অপারেশনের পর সামরিক কেন্দ্রের অবস্থা
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ার জিজো রাজ্যের একটি সামরিক কেন্দ্র লক্ষ্য করে সফল ইস্তেশহাদী অপারেশন পরিচালনা করছেন আল-কায়দা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে প্রশাসনের অন্তত ৩৩ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও সেনা সদস্য হতাহত হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে থেকে জানা গেছে, গত ১৪ মার্চ সকালে জিজো রাজ্যোর বারদিরী শহরে একটি বড় ধরণের বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। বিস্ফোরণটি রাজ্যের প্রধান সেনা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র লক্ষ্য করে ঘটানো হয়। যার ফলশ্রুতিতে সামরিক কেন্দ্রে অবস্থানরত অন্তত ১৩ শত্রু নিহত এবং আরও কমপক্ষে ২০ কর্মকর্তা আহত হয়েছে।
আঞ্চলিক সংবাদ মাধ্যম শাহাদাহ এজেন্সির সূত্রে জানা গেছে, আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের একজন জানবায মুজাহিদ উক্ত আক্রমণটি চালিয়েছেন, যিনি শক্তিশালী বিস্ফোরক ভর্তি একটি গাড়ি নিয়ে ঘাঁটিতে শহিদী হামলা চালান। আর তাতেই পুরো সামরিক কেন্দ্রটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। সেই সাথে অনেক সামরিক কর্মকর্তা ও সেনা সদস্য নিহত হয়। আহত শত্রুদেরকে অন্তত ১২টি অ্যাম্বুলেন্সে করে ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নিতে দেখা গেছে, যেগুলোর মধ্যে কয়েকটিকে দ্বিতীয় বারেও ঘটনাস্থলে আসতে দেখা গেছে।
সূত্রটি থেকে আরও জানা যায়, সেদিন সামরিক কেন্দ্রটিতে একটি গোপন বৈঠকের উদ্দেশ্যে একত্রিত হয়েছিল জুবাল্যান্ড প্রশাসনের প্রাক্তন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী, সোমালি সরকারের গভর্নর, ৪৩তম ডিভিশনের অপারেশনাল কমান্ডার, মিলিশিয়া বাহিনীর দায়িত্বে থাকা কর্নেল সহ উচ্চপদস্থ আরও অনেক সামরিক কর্মকর্তা। এই বৈঠকের উদ্দেশ্য ছিলো রাজ্যটিতে ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনার পরিকল্পনা তৈরি করা।
কিন্তু পশ্চিমা সমর্থিত সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের গোপন এই বৈঠক ও পরিকল্পনার কথা আগেই জানতে পারে হারাকাতুশ শাবাবের গোয়েন্দা বিভাগ। আর সেই তথ্যের ভিত্তিতেই ১৪ মার্চ সকালে যখন সোমালি কর্মকর্তারা সেখানে একত্রিত হয়, তখন হারাকাতুশ শাবাব প্রশাসনের সামরিক বিভাগ কেন্দ্রেটিতে ইস্তেশহাদী অপারেশনের আয়োজন করেন।
বৈঠক শুরু হওয়ার পরপরই মুজাহিদগণ তাদের সফল শহীদি অপারেশনটি পরিচালনা করেন, যাতে উচ্চপদস্থ অনেক প্রশাসনিক ও সামরিক কর্মকর্তা এবং অসংখ্য সৈন্য নিহত হয়। তবে স্থানীয় কিছু সূত্র প্রাথমিক রিপোর্টে এটুকু জানাতে সক্ষম হয়েছে যে, অনেক সামরিক কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসকদের উপস্থিতির মাঝে শাবাবের দুঃসাহসী অপারেশনে অন্তত ১৩ জন নিহত হয়েছে এবং আরও ২০ এর বেশি আহত হয়েছে।
হতাহতের এই ঘটনার পর উদ্ধার কাজে সেখানে জড়ো হয় সোমালি প্রশাসনের অন্যান্য সামরিক ইউনিটগুলো। আর তখনই কেন্দ্রটি লক্ষ্য করে ফের ২০টি মর্টার শেল নিক্ষেপ করেন মুজাহিদগণ। এর ফলে সোমালি প্রশাসনের মাঝে হতাহতের সংখ্যা ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যায়।
Comment