আইএসকেপি-কে অর্থায়ন করছে পাকিস্তান: প্রাক্তন আইএস নেতা
প্রাক্তন আইএস নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব
সম্প্রতি ইমারারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের আল-মারসাদ নামক একটি মিডিয়া দেশটির সালাফি আলেম ও আইএসের প্রাক্তন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব শায়েখ আব্দুর রাহিম মুসলিম-দোস্ত এর সাথে একটি সাক্ষাৎকার প্রকাশ করেছে।
উক্ত সাক্ষাৎকারে, শায়েখ আব্দুর রাহিম খারেজি গোষ্ঠি ইসলামিক স্টেট এর খোরাসান শাখা ‘ইসলামিক স্টেট – খোরাসান প্রভিন্স’ বা আইএসকেপি সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন।
শায়েখ আব্দুর রাহিম মুসলিম-দোস্ত জানান, ২০১৪ সালে আইএস এর কাছে আনুগত্যের বাইয়াত দেয়া তিনিই একমাত্র ব্যক্তি নন। বরং আইএসকে প্রথম বাইয়াত দেওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে হেলমান্দ প্রদেশের মাওলানা ইদরিসও রয়েছেন, যিনি মদীনা থেকে ইসলামিক স্টাডিজ বিষয়ে স্নাতক সম্পন্ন করেছিলেন।
আইএস এর খোরাসান শাখাকে কারা অর্থায়ন করছে – এই প্রশ্নের জবাবে শায়েখ বলেন, প্রথমত পাকিস্তান সামরিক বাহিনী এবং তারপর ইরাক ও সিরিয়ায় অবস্থিত আইএস এর কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব আইএসকেপি কে অর্থায়ন করছে। এছাড়াও, ২০১৫ সালে লস্কর-ই-তাইয়েবা আইএসকেপি কে ৫০ লক্ষ পাকিস্তানি রুপি সাহায্য প্রদান করেছিল।
পাকিস্তানের সাথে আঁতাত থাকা স্বত্ত্বেও কাবুলে পাকিস্তানী দূতাবাসে আইএসকেপি কেন আক্রমণ করলো – এর জবাবে শায়েখ মুসলিম-দোস্ত বলেন, পাক দূতাবাসে আক্রমণ একটি সাজানো নাটক ছিল। হামলায় রাষ্ট্রদূতের কিছুই হয়নি, শুধু তার এক বডিগার্ড আহত হয়েছিল। পাকিস্তান চায় আইএসকেপির সাথে তাদের সম্পৃক্ততার অভিযোগ ভুল প্রমাণ করতে।
উল্লেখ্য, ইরাক-সিরিয়ায় আইএস এর উত্থানের পর শায়েখ আব্দুর রাহিম মুসলিম-দোস্ত ২০১৪ সালে আইএস এর কথিত খলিফা আবু বকর আল-বাগদাদীর নিকট আনুগত্যের বাইয়াত দেন। পরবর্তীতে আইএস এর নিষ্ঠুরতা ও ইসলাম বিরোধী কার্যক্রম প্রত্যক্ষ করে তিনি আইএস ছেড়ে দিয়ে ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালিবান মুজাহিদদের কাছে আত্মসমর্পণ করেন।
প্রাক্তন আইএস নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব
সম্প্রতি ইমারারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের আল-মারসাদ নামক একটি মিডিয়া দেশটির সালাফি আলেম ও আইএসের প্রাক্তন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব শায়েখ আব্দুর রাহিম মুসলিম-দোস্ত এর সাথে একটি সাক্ষাৎকার প্রকাশ করেছে।
উক্ত সাক্ষাৎকারে, শায়েখ আব্দুর রাহিম খারেজি গোষ্ঠি ইসলামিক স্টেট এর খোরাসান শাখা ‘ইসলামিক স্টেট – খোরাসান প্রভিন্স’ বা আইএসকেপি সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন।
শায়েখ আব্দুর রাহিম মুসলিম-দোস্ত জানান, ২০১৪ সালে আইএস এর কাছে আনুগত্যের বাইয়াত দেয়া তিনিই একমাত্র ব্যক্তি নন। বরং আইএসকে প্রথম বাইয়াত দেওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে হেলমান্দ প্রদেশের মাওলানা ইদরিসও রয়েছেন, যিনি মদীনা থেকে ইসলামিক স্টাডিজ বিষয়ে স্নাতক সম্পন্ন করেছিলেন।
আইএস এর খোরাসান শাখাকে কারা অর্থায়ন করছে – এই প্রশ্নের জবাবে শায়েখ বলেন, প্রথমত পাকিস্তান সামরিক বাহিনী এবং তারপর ইরাক ও সিরিয়ায় অবস্থিত আইএস এর কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব আইএসকেপি কে অর্থায়ন করছে। এছাড়াও, ২০১৫ সালে লস্কর-ই-তাইয়েবা আইএসকেপি কে ৫০ লক্ষ পাকিস্তানি রুপি সাহায্য প্রদান করেছিল।
পাকিস্তানের সাথে আঁতাত থাকা স্বত্ত্বেও কাবুলে পাকিস্তানী দূতাবাসে আইএসকেপি কেন আক্রমণ করলো – এর জবাবে শায়েখ মুসলিম-দোস্ত বলেন, পাক দূতাবাসে আক্রমণ একটি সাজানো নাটক ছিল। হামলায় রাষ্ট্রদূতের কিছুই হয়নি, শুধু তার এক বডিগার্ড আহত হয়েছিল। পাকিস্তান চায় আইএসকেপির সাথে তাদের সম্পৃক্ততার অভিযোগ ভুল প্রমাণ করতে।
উল্লেখ্য, ইরাক-সিরিয়ায় আইএস এর উত্থানের পর শায়েখ আব্দুর রাহিম মুসলিম-দোস্ত ২০১৪ সালে আইএস এর কথিত খলিফা আবু বকর আল-বাগদাদীর নিকট আনুগত্যের বাইয়াত দেন। পরবর্তীতে আইএস এর নিষ্ঠুরতা ও ইসলাম বিরোধী কার্যক্রম প্রত্যক্ষ করে তিনি আইএস ছেড়ে দিয়ে ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালিবান মুজাহিদদের কাছে আত্মসমর্পণ করেন।
Comment