• হুররাস আদ দ্বীনের কমান্ডার এবং শুরা কাউন্সিলের সদস্য আবু আব্দুর রাহমান আল মাক্কীকে তার বাড়িতে রেইড চালিয়ে গ্রেফতার করেছে হাইয়াত তাহরীর আশ শামের যোদ্ধারা। তাকে গ্রেফতার করার কয়েক ঘন্টা আগে সুহাইল আবু বাশীর এবং খাল্লাদ আল জুফিকে নামের দুইজন মুজাহিদীনকে গ্রেফতার করেছে তারা।
আবু আব্দুর রাহমান ছিলেন একজন সৌদি মুহাজির, আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য এসেছিলেন সিরিয়ায়। তিনি আন্তর্জাতিকভাবে ওয়ান্টেড, অতএব তার ভাগ্যে কি আছে আল্লাহই ভালো জানেন। তাহরির আশ শাম হয়তো তাকে বন্দি হিসেবে হস্তান্তর করবে।
• হুররাস আদ দ্বীনের কমান্ডার আবু আইশা আল-তাজিকিকে গুলি করে হত্যা করেছে হাইয়াত তাহরির আশ শাম।
আবু আইশা আল তাজিকি, সিরিয়ায় আল কায়েদার শাখা হুররাস আদ দ্বীনের একজন কমান্ডার। ইদলিবের উত্তরের গ্রামাঞ্চলের দারকুশ সড়ক দিয়ে কোনো একটি কাজে গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। হঠাৎ হাইয়াত তাহরির আশ শামের কয়েকজন সদস্য তাকে এ্যামবুশ করে। গাড়ি থামাতে বাধ্য করে তার পুরো শরীরে তল্লাশি চালায়, ঘেঁটে দেখে তার ফোন। কিন্তু সন্দেহজনক কিছু না পেয়ে তার ছবি তুলে রাখে এবং তার হাতের ছাপ নেয়।
এর কিছুদিন পর ৩ অক্টোবর ইদলিবের জিসর আল শুগুরে অবস্থিত তার বাড়িতে হানা দেয় হাইয়াত তাহরির আশ শামের সদস্যরা। তাকে জানানো হয় সে খারেজি এবং এই অপরাধে তাকে গ্রেফতার করা হবে। আবু আইশার সাথে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে তাহরির আল শামের সদস্যরা ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে তার বাড়ির সামনে গুলি করে হত্যা করে এবং তার স্ত্রীকে অতিসত্ত্বর সিরিয়া ছেড়ে তুরস্কে পালিয়ে যাবার হুকুম দেয়। অন্যথায় তাকেও হত্যা করা হবে বলে জানায় তারা। আবু আইশা ছিলেন হুররাস আদ দ্বীনের জনপ্রিয় একজন নেতা। সিরিয়ার লাতাকিয়ার উত্তরে উপকূলের কাছাকাছি অঞ্চলগুলোতে সামরিক অভিযানে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
আবু আব্দুর রাহমান ছিলেন একজন সৌদি মুহাজির, আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য এসেছিলেন সিরিয়ায়। তিনি আন্তর্জাতিকভাবে ওয়ান্টেড, অতএব তার ভাগ্যে কি আছে আল্লাহই ভালো জানেন। তাহরির আশ শাম হয়তো তাকে বন্দি হিসেবে হস্তান্তর করবে।
• হুররাস আদ দ্বীনের কমান্ডার আবু আইশা আল-তাজিকিকে গুলি করে হত্যা করেছে হাইয়াত তাহরির আশ শাম।
আবু আইশা আল তাজিকি, সিরিয়ায় আল কায়েদার শাখা হুররাস আদ দ্বীনের একজন কমান্ডার। ইদলিবের উত্তরের গ্রামাঞ্চলের দারকুশ সড়ক দিয়ে কোনো একটি কাজে গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। হঠাৎ হাইয়াত তাহরির আশ শামের কয়েকজন সদস্য তাকে এ্যামবুশ করে। গাড়ি থামাতে বাধ্য করে তার পুরো শরীরে তল্লাশি চালায়, ঘেঁটে দেখে তার ফোন। কিন্তু সন্দেহজনক কিছু না পেয়ে তার ছবি তুলে রাখে এবং তার হাতের ছাপ নেয়।
এর কিছুদিন পর ৩ অক্টোবর ইদলিবের জিসর আল শুগুরে অবস্থিত তার বাড়িতে হানা দেয় হাইয়াত তাহরির আশ শামের সদস্যরা। তাকে জানানো হয় সে খারেজি এবং এই অপরাধে তাকে গ্রেফতার করা হবে। আবু আইশার সাথে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে তাহরির আল শামের সদস্যরা ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে তার বাড়ির সামনে গুলি করে হত্যা করে এবং তার স্ত্রীকে অতিসত্ত্বর সিরিয়া ছেড়ে তুরস্কে পালিয়ে যাবার হুকুম দেয়। অন্যথায় তাকেও হত্যা করা হবে বলে জানায় তারা। আবু আইশা ছিলেন হুররাস আদ দ্বীনের জনপ্রিয় একজন নেতা। সিরিয়ার লাতাকিয়ার উত্তরে উপকূলের কাছাকাছি অঞ্চলগুলোতে সামরিক অভিযানে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
Comment