সোমালি সামরিক ঘাঁটি বিজয়: কমপক্ষে ৬৯ সেনা হতাহত
ঘাঁটি বিজয় শেষে ফিরে যাচ্ছেন মুজাহিদগণ
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় একই দিনে শত্রু বাহিনীর ২টি সামরিক ঘাঁটিবিজয় করেছেন হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন। এসব অভিযানে শত্রু বাহিনীর অন্তত ৬৯ সেনা হতাহত হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রমতে, আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন গত ২৯ মার্চ ভোরে, সোমালিয়ার হিরান ও জুবা রাজ্যে এ সফল অভিযানগুলো পরিচালনা করছেন।
হিরান রাজ্যের বারধেরি এলাকায় হারাকাতুশ শাবাবের ভারী সশস্ত্র যোদ্ধারা সোমালি সরকারের আর্টিলারি বাহিনীর একটি সামরিক ঘাঁটিতে রেইড পরিচালনা করেন। পশ্চিমা সমর্থিত বাহিনী সংক্ষিপ্ত লড়াইয়েই পরাজিত হয়ে সামরিক ঘাঁটি ছেড়ে পালিয়ে যায়। এরপর শাবাব মুজাহিদিন ঘাঁটিটির পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেন এবং ঘাঁটিতে থাকা অসংখ্য অস্ত্রশস্ত্র গনিমত লাভ করেন।
এদিকে মুজাহিদদের থেকে ঘাঁটিটি পুনরুদ্ধারের জন্য কেন্দ্রীয় হিরান থেকে একটি বড় সামরিক কনভয় পাঠায় সোমালি সরকার। কিন্তু এ সংবাদ শাবাব মুজাহিদিন তাদের গোয়েন্দা বিভাগের মাধ্যমে জানতে পেরে আগত শত্রু কনভয়কে এম্বুশ করার প্রস্তুতি নেন। শত্রু কনভয়টি ঘাঁটির ২০ কিলোমিটারের মধ্যে আসার পর মুজাহিদগণ কনভয়টি লক্ষ্যে করে ২টি বোমা বিস্ফোরণ ঘটান। এরপর সেখানে দুই বাহিনীর মধ্যে তীব্র গোলাগুলি শুরু হয়।
সূত্রমতে, মুজাহিদদের অতর্কিত এই এম্বুশে সোমালি বাহিনীর অন্তত ১৫ সেনা নিহত এবং আরও ১২ সৈন্য আহত হয়েছে। বাকিরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
ঘাঁটিতে মুজাহিদদের অভিযান শুরু হওয়ার পরের দৃশ্য
মুজাহিদদের দ্বিতীয় সফল অভিযানটি পরিচালনা করেন জুবা রাজ্যের বারসাঞ্জোনি এলাকায়। মহান আল্লাহ তাআ’লার সাহায্যে মুজাহিদগণ এখানেও শত্রুর বিরুদ্ধে বড় বিজয় লাভ করেন এবং একটি সামরিক ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নেন। প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, এই অভিযানে শত্রু বাহিনীর ৫ অফিসারসহ অন্তত ২৭ সৈন্য নিহত হয়েছে এবং আরও কম্পক্ষে ১৫ সৈন্য আহত হয়েছে।
অভিযান শেষে মুজাহিদগণ ঘাঁটিটি থেকে সামরিক যান, অস্ত্র, গোলাবারুদ এবং অনেক সামরিক সরঞ্জাম গণিমত লাভ করেন। সেই সাথে পরিত্যক্ত সরঞ্জাম ও তাবুগুলো মুজাহিদগণ পুড়িয়ে দেন।
ঘাঁটি বিজয় শেষে ফিরে যাচ্ছেন মুজাহিদগণ
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় একই দিনে শত্রু বাহিনীর ২টি সামরিক ঘাঁটিবিজয় করেছেন হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন। এসব অভিযানে শত্রু বাহিনীর অন্তত ৬৯ সেনা হতাহত হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রমতে, আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন গত ২৯ মার্চ ভোরে, সোমালিয়ার হিরান ও জুবা রাজ্যে এ সফল অভিযানগুলো পরিচালনা করছেন।
হিরান রাজ্যের বারধেরি এলাকায় হারাকাতুশ শাবাবের ভারী সশস্ত্র যোদ্ধারা সোমালি সরকারের আর্টিলারি বাহিনীর একটি সামরিক ঘাঁটিতে রেইড পরিচালনা করেন। পশ্চিমা সমর্থিত বাহিনী সংক্ষিপ্ত লড়াইয়েই পরাজিত হয়ে সামরিক ঘাঁটি ছেড়ে পালিয়ে যায়। এরপর শাবাব মুজাহিদিন ঘাঁটিটির পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেন এবং ঘাঁটিতে থাকা অসংখ্য অস্ত্রশস্ত্র গনিমত লাভ করেন।
এদিকে মুজাহিদদের থেকে ঘাঁটিটি পুনরুদ্ধারের জন্য কেন্দ্রীয় হিরান থেকে একটি বড় সামরিক কনভয় পাঠায় সোমালি সরকার। কিন্তু এ সংবাদ শাবাব মুজাহিদিন তাদের গোয়েন্দা বিভাগের মাধ্যমে জানতে পেরে আগত শত্রু কনভয়কে এম্বুশ করার প্রস্তুতি নেন। শত্রু কনভয়টি ঘাঁটির ২০ কিলোমিটারের মধ্যে আসার পর মুজাহিদগণ কনভয়টি লক্ষ্যে করে ২টি বোমা বিস্ফোরণ ঘটান। এরপর সেখানে দুই বাহিনীর মধ্যে তীব্র গোলাগুলি শুরু হয়।
সূত্রমতে, মুজাহিদদের অতর্কিত এই এম্বুশে সোমালি বাহিনীর অন্তত ১৫ সেনা নিহত এবং আরও ১২ সৈন্য আহত হয়েছে। বাকিরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
ঘাঁটিতে মুজাহিদদের অভিযান শুরু হওয়ার পরের দৃশ্য
মুজাহিদদের দ্বিতীয় সফল অভিযানটি পরিচালনা করেন জুবা রাজ্যের বারসাঞ্জোনি এলাকায়। মহান আল্লাহ তাআ’লার সাহায্যে মুজাহিদগণ এখানেও শত্রুর বিরুদ্ধে বড় বিজয় লাভ করেন এবং একটি সামরিক ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নেন। প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, এই অভিযানে শত্রু বাহিনীর ৫ অফিসারসহ অন্তত ২৭ সৈন্য নিহত হয়েছে এবং আরও কম্পক্ষে ১৫ সৈন্য আহত হয়েছে।
অভিযান শেষে মুজাহিদগণ ঘাঁটিটি থেকে সামরিক যান, অস্ত্র, গোলাবারুদ এবং অনেক সামরিক সরঞ্জাম গণিমত লাভ করেন। সেই সাথে পরিত্যক্ত সরঞ্জাম ও তাবুগুলো মুজাহিদগণ পুড়িয়ে দেন।
Comment