টিটিপির অভিযানে ৩ মাসে হতাহত ৩৬৪ পাক সেনা
পাকিস্তানের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বৃহত্তম সশস্ত্র ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হচ্ছে তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি)। সম্প্রতি তাদের অফিসিয়াল চ্যানেল এবং এর অধিভুক্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে চলতি বছরের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে দেশ জুড়ে তাদের পরিচালিত অভিযানের বিবরণ প্রকাশ করেছে।
প্রাপ্ত তথ্য মতে, চলতি বছরের প্রথম ৩ মাসেই টিটিপির হাতে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর অন্তত ৩৬৪ সদস্য হতাহত হয়েছে।
অভিযানগুলোর বিস্তারিত পরিসংখ্যান ইনফোগ্রাফ আকারে প্রকাশিত হয়েছে। এতে মুজাহিদদের অপারেশনগুলোর প্রকৃতি, অবস্থান এবং শত্রু বাহিনীর ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ দেখানো হয়েছে।
বর্ণনা অনুযায়ী, গত মার্চ মাসে পাকিস্তানের ১২টি জেলায় সশস্ত্র বাহিনীগুলোর উপর মোট ৪২টি হামলা চালিয়েছেন টিটিপির বীর মুজাহিদগণ। এর আগে ফেব্রুয়ারি মাসে দেশটির ১৪টি জেলায় ২৯টি অভিযান চালিয়েছেন তারা। আর জানুয়ারি মাসে চালানো হয়েছে ৪৬টি অভিযান।
এসব অভিযানের মধ্যে ৫টি ইস্তেশহাদী অপারেশন, ১৬টি টার্গেট কিলিং, ১৯টি গেরিলা যুদ্ধ, ১৫টি সম্মুখ লড়াই, ১৬টি স্নাইপার অপ্স, ১টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ, ১২টি বোমা বিস্ফোরণ, ১৭টি জবাবি অভিযান, এবং ১৬টি অতর্কিত অপারেশন পরিচালনা করেছেন।
বর্ণনা অনুযায়ী, মার্চ মাসে টিটিপি পরিচালিত অভিযানগুলোতে শত্রু বাহিনীর ৫৮ সদস্য নিহত এবং আরও ৭২ সদস্য আহত হয়েছে। আর ফেব্রুয়ারি মাসে নিহত হয়েছে ৫৭ জন এবং আহত হয়েছে সামরিক বাহিনীর আরও ৭০ সদস্য। তবে শত্রু বাহিনী সবচেয়ে হতাহতের শিকার হয়েছে জানুয়ারি মাসে- কমপক্ষে ২০৭ জন।
মুজাহিদদের এসব সফল অভিযানে পাকিস্তানের জালিম সামরিক বাহিনীগুলো ব্যাপক আর্থিক ও যান্ত্রিক ক্ষয়ক্ষতিরও শিকার হয়েছে।
মুজাহিদদের দেওয়া তথ্য মতে, শত্রু বাহিনীর ৫টি সামরিক চৌকি, ৫টি মোটর সাইকেল, ২০টিরও বেশি গাড়ি এবং ১১টি সামরিক স্থাপনা ধ্বংস হয়েছে। পাশাপাশি মুজাহিদগণ আরও অনেক সামরিক সরঞ্জাম পুড়িয়ে দিয়েছেন। আর মুজাহিদগণ গনিমত হিসাবে জব্দ করেছেন বিভিন্ন ক্যালিবারের ১৭টি অস্ত্র ও ৩টি মোটর সাইকেল।
উল্লেখ্য যে, টিটিপি পূর্বের যেকোনো সময়ের তুলনায় বর্তমানে অনেক বেশি সুসংগঠিত। তাদের অধীনে বর্তমানে পাকিস্তানের ছোট-বড় ৪৩টি জিহাদি গ্রুপ ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করছে। এর ফলশ্রুতিতে গত ২০২০ সালের গ্রীষ্মকাল থেকে তারা নতুনভাবে শত্রুদের বিরুদ্ধে সামরিক তৎপরতা বাড়িয়েছেন।
তথ্যসূত্র: https://l.top4top.io/p_2655nqhwd0.jpg
পাকিস্তানের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বৃহত্তম সশস্ত্র ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হচ্ছে তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি)। সম্প্রতি তাদের অফিসিয়াল চ্যানেল এবং এর অধিভুক্ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে চলতি বছরের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে দেশ জুড়ে তাদের পরিচালিত অভিযানের বিবরণ প্রকাশ করেছে।
প্রাপ্ত তথ্য মতে, চলতি বছরের প্রথম ৩ মাসেই টিটিপির হাতে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর অন্তত ৩৬৪ সদস্য হতাহত হয়েছে।
অভিযানগুলোর বিস্তারিত পরিসংখ্যান ইনফোগ্রাফ আকারে প্রকাশিত হয়েছে। এতে মুজাহিদদের অপারেশনগুলোর প্রকৃতি, অবস্থান এবং শত্রু বাহিনীর ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ দেখানো হয়েছে।
বর্ণনা অনুযায়ী, গত মার্চ মাসে পাকিস্তানের ১২টি জেলায় সশস্ত্র বাহিনীগুলোর উপর মোট ৪২টি হামলা চালিয়েছেন টিটিপির বীর মুজাহিদগণ। এর আগে ফেব্রুয়ারি মাসে দেশটির ১৪টি জেলায় ২৯টি অভিযান চালিয়েছেন তারা। আর জানুয়ারি মাসে চালানো হয়েছে ৪৬টি অভিযান।
এসব অভিযানের মধ্যে ৫টি ইস্তেশহাদী অপারেশন, ১৬টি টার্গেট কিলিং, ১৯টি গেরিলা যুদ্ধ, ১৫টি সম্মুখ লড়াই, ১৬টি স্নাইপার অপ্স, ১টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ, ১২টি বোমা বিস্ফোরণ, ১৭টি জবাবি অভিযান, এবং ১৬টি অতর্কিত অপারেশন পরিচালনা করেছেন।
বর্ণনা অনুযায়ী, মার্চ মাসে টিটিপি পরিচালিত অভিযানগুলোতে শত্রু বাহিনীর ৫৮ সদস্য নিহত এবং আরও ৭২ সদস্য আহত হয়েছে। আর ফেব্রুয়ারি মাসে নিহত হয়েছে ৫৭ জন এবং আহত হয়েছে সামরিক বাহিনীর আরও ৭০ সদস্য। তবে শত্রু বাহিনী সবচেয়ে হতাহতের শিকার হয়েছে জানুয়ারি মাসে- কমপক্ষে ২০৭ জন।
মুজাহিদদের এসব সফল অভিযানে পাকিস্তানের জালিম সামরিক বাহিনীগুলো ব্যাপক আর্থিক ও যান্ত্রিক ক্ষয়ক্ষতিরও শিকার হয়েছে।
মুজাহিদদের দেওয়া তথ্য মতে, শত্রু বাহিনীর ৫টি সামরিক চৌকি, ৫টি মোটর সাইকেল, ২০টিরও বেশি গাড়ি এবং ১১টি সামরিক স্থাপনা ধ্বংস হয়েছে। পাশাপাশি মুজাহিদগণ আরও অনেক সামরিক সরঞ্জাম পুড়িয়ে দিয়েছেন। আর মুজাহিদগণ গনিমত হিসাবে জব্দ করেছেন বিভিন্ন ক্যালিবারের ১৭টি অস্ত্র ও ৩টি মোটর সাইকেল।
উল্লেখ্য যে, টিটিপি পূর্বের যেকোনো সময়ের তুলনায় বর্তমানে অনেক বেশি সুসংগঠিত। তাদের অধীনে বর্তমানে পাকিস্তানের ছোট-বড় ৪৩টি জিহাদি গ্রুপ ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করছে। এর ফলশ্রুতিতে গত ২০২০ সালের গ্রীষ্মকাল থেকে তারা নতুনভাবে শত্রুদের বিরুদ্ধে সামরিক তৎপরতা বাড়িয়েছেন।
তথ্যসূত্র: https://l.top4top.io/p_2655nqhwd0.jpg
Comment