সোমালিয়ায় মার্কিন কনভয়ে অ্যাম্বুশ: ৪ অফিসারসহ ২৭ সেনা হতাহত
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় মার্কিন বাহিনী ও তাদের প্রশিক্ষিত আলফা গ্রুপের যৌথ একটি সামরিক কনভয় লক্ষ্য করে অ্যাম্বুশ করেছে হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন। এতে অন্তত ২৭ সৈন্য হতাহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্র মতে, গত ১০ মে রাজধানী মোগাদিশুর উপকূলীয় এলাকার একটি সড়কে বিকট শব্দে পরপর দুটি বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। বিকট এই বিস্ফোরণের লক্ষ্যবস্তু ছিল মার্কিন বাহিনী ও তাদের প্রশিক্ষিত সোমালি সিকিউরিটি অ্যান্ড ইন্টেলিজেন্স সার্ভিসের বিশেষ বাহিনী “আলফা গ্রুপ”।
ক্রুসেডারদের যৌথ এই সামরিক কনভয়টি রাজধানীর উপকূলীয় এলাকা হয়ে কেন্দ্রের দিকে যাচ্ছিল বলে জানা গেছে। আর তখনই এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে, এতে কনভয়ে থাকা ২টি গাড়ি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায় এবং আরও কয়েকটি গাড়ি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাশাপাশি, সাঁজোয়া যানগুলিতে থাকা ক্রুসেডার ও তাদের মিত্র সৈন্যরা হতাহতের শিকার হয়।
এদিকে বিস্ফোরণের পর মার্কিন ও তাদের মিত্র সৈন্যরা কনভয় থেকে বিক্ষিপ্ত হয়ে পড়লে তাদের লক্ষ্য করে গুলি বর্ষণ শুরু করেন মুজাহিদগণ। এতে শত্রু বাহিনীতে হতাহতের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পায়।
প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, হারাকাতুশ শাবাবের দুঃসাহসী এই অভিযানে অন্তত ২৭ শত্রুসেনা হতাহত হয়েছে। এদের মাঝে ৪ জন সামরিক অফিসার রয়েছে বলে নিশ্চিত করা হয়েছে। এরা হলো আলফা গ্রুপের অপারেশনাল কমান্ডার আডাম গিলি, মেকানিজম অফিসার নূর সোবো এবং আসাদ ও আইলো নামক আরও দুই অফিসার।
তবে হতাহতদের মাঝে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কত সৈন্য রয়েছে তা এখনো সুনির্দিষ্ট ভাবে জানা যায়নি। কেননা বিস্ফোরণের কিছুক্ষণের মধ্যেই মার্কিন সেনাদের রক্ষা করতে ঘটনাস্থলে ২টি হেলিকপ্টার চলে আসে। এতে মুজাহিদগণ দ্রুত ট্যাক্টিক্যাল রিট্রিট করেন।
মুজাহিদগণ ঘটনাস্থল ত্যাগ করলে হতাহত শত্রুসেনাদের উদ্ধার করতে সেখানে ৪টি হেলিকপ্টার পাঠানো হয়। হেলিকপ্টারগুলো হতাহত সেনাদের বহন করে রাজধানীতে নিয়ে যায়। একারণে শাবাবের পক্ষ থেকে বরকতময় এই অভিযানে শত্রু বাহিনীর চূড়ান্ত হতাহতের সংখ্যা জানানো সম্ভব হয়নি।
উল্লেখ্য যে, আশ শাবাব ২০০৬ সাল থেকে এই অঞ্চলে পশ্চিমা দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছে। তাদের দীর্ঘ এই যুদ্ধের লক্ষ্য হচ্ছে, এই অঞ্চল থেকে পশ্চিমা-সমর্থিত সরকারকে উৎখাত করে একটি পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ইসলামী শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা।
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় মার্কিন বাহিনী ও তাদের প্রশিক্ষিত আলফা গ্রুপের যৌথ একটি সামরিক কনভয় লক্ষ্য করে অ্যাম্বুশ করেছে হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন। এতে অন্তত ২৭ সৈন্য হতাহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্র মতে, গত ১০ মে রাজধানী মোগাদিশুর উপকূলীয় এলাকার একটি সড়কে বিকট শব্দে পরপর দুটি বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। বিকট এই বিস্ফোরণের লক্ষ্যবস্তু ছিল মার্কিন বাহিনী ও তাদের প্রশিক্ষিত সোমালি সিকিউরিটি অ্যান্ড ইন্টেলিজেন্স সার্ভিসের বিশেষ বাহিনী “আলফা গ্রুপ”।
ক্রুসেডারদের যৌথ এই সামরিক কনভয়টি রাজধানীর উপকূলীয় এলাকা হয়ে কেন্দ্রের দিকে যাচ্ছিল বলে জানা গেছে। আর তখনই এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে, এতে কনভয়ে থাকা ২টি গাড়ি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায় এবং আরও কয়েকটি গাড়ি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাশাপাশি, সাঁজোয়া যানগুলিতে থাকা ক্রুসেডার ও তাদের মিত্র সৈন্যরা হতাহতের শিকার হয়।
এদিকে বিস্ফোরণের পর মার্কিন ও তাদের মিত্র সৈন্যরা কনভয় থেকে বিক্ষিপ্ত হয়ে পড়লে তাদের লক্ষ্য করে গুলি বর্ষণ শুরু করেন মুজাহিদগণ। এতে শত্রু বাহিনীতে হতাহতের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পায়।
প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, হারাকাতুশ শাবাবের দুঃসাহসী এই অভিযানে অন্তত ২৭ শত্রুসেনা হতাহত হয়েছে। এদের মাঝে ৪ জন সামরিক অফিসার রয়েছে বলে নিশ্চিত করা হয়েছে। এরা হলো আলফা গ্রুপের অপারেশনাল কমান্ডার আডাম গিলি, মেকানিজম অফিসার নূর সোবো এবং আসাদ ও আইলো নামক আরও দুই অফিসার।
তবে হতাহতদের মাঝে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কত সৈন্য রয়েছে তা এখনো সুনির্দিষ্ট ভাবে জানা যায়নি। কেননা বিস্ফোরণের কিছুক্ষণের মধ্যেই মার্কিন সেনাদের রক্ষা করতে ঘটনাস্থলে ২টি হেলিকপ্টার চলে আসে। এতে মুজাহিদগণ দ্রুত ট্যাক্টিক্যাল রিট্রিট করেন।
মুজাহিদগণ ঘটনাস্থল ত্যাগ করলে হতাহত শত্রুসেনাদের উদ্ধার করতে সেখানে ৪টি হেলিকপ্টার পাঠানো হয়। হেলিকপ্টারগুলো হতাহত সেনাদের বহন করে রাজধানীতে নিয়ে যায়। একারণে শাবাবের পক্ষ থেকে বরকতময় এই অভিযানে শত্রু বাহিনীর চূড়ান্ত হতাহতের সংখ্যা জানানো সম্ভব হয়নি।
উল্লেখ্য যে, আশ শাবাব ২০০৬ সাল থেকে এই অঞ্চলে পশ্চিমা দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছে। তাদের দীর্ঘ এই যুদ্ধের লক্ষ্য হচ্ছে, এই অঞ্চল থেকে পশ্চিমা-সমর্থিত সরকারকে উৎখাত করে একটি পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন ইসলামী শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা।
Comment