শাবাবের নিয়ন্ত্রণে আরও এক শহর: ১৩৭ শত্রুসেনা নিহত
পূর্ব আফ্রিকা ভিত্তিক জনপ্রিয় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন দক্ষিণ সোমালিয়ায় দখলদার বাহিনীর একটি সামরিক ঘাঁটিতে একটি দুঃসাহসি অভিযান পরিচালনা করছেন। এই অভিযানে শতাধিক শত্রুসেনা নিহত এবং আরও অসংখ্য শত্রুসেনা বন্দী হয়েছে।
সোমালিয়ায় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী ও দখলদার বাহিনীর মাঝে লড়াই চলছে বেশ তীব্র আকারে। হার না মানা শাবাবের দুঃসাহসী অভিযানগুলো কাঁপিয়ে দিচ্ছে শত্রুর মনোবলকে। গত ২৬ মে ভোরে তেমনই এক যুগান্তকারী অভিযান পরিচালনা করেছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট এই শাখাটি। দক্ষিণাঞ্চলের উপকূলীয় শহর বুলো-মারিরে অবস্থিত আফ্রিকান ইউনিয়নের (এটিএমআইএস) অংশীদার দখলদার উগান্ডান সেনাদের একটি বৃহৎ ঘাঁটি লক্ষ্য করে চালানো হয়েছে অভিযানটি
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আশ-শাবাবের একটি ইস্তেশহাদী স্কোয়াড থেকে প্রথমে ঘাঁটিতে পৃথক শহীদি অপারেশন চালানো হয়। এরপর শাবাবের অন্যান্য ইনগিমাসী যোদ্ধারা ঘাঁটিতে প্রবেশ করে প্রবল আঘাত হানেন। এতে ধ্বসে পড়ে শত্রুর সমস্ত সামরিক কৌশল ও যুদ্ধের মনোবল। এই অভিযানে অন্তত ১০০ শাবাব যোদ্ধা অংশ নিয়েছেন বলে জানা গেছে। ১০ বছর ধরে শত্রু বলয়ে থাকা সামরিক ঘাঁটিটি ও শহরটির নিয়ন্ত্রণ নিতে এই মুজাহিদগণ সময় নিয়েছেন মাত্র ২ ঘন্টা।
অভিযান শেষে আশ-শাবাবের সামরিক বিভাগ থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে যে, মুজাহিদগণ দুর্দান্তভাবে এই অভিযানের মাধ্যমে উক্ত সামরিক ঘাঁটিসহ বুলো-মারির শহরের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন। সেই সাথে এই অভিযানে দখলদার উগান্ডান বাহিনীর অন্তত ১৩৭ সৈন্য নিহত হয়েছে। পাশাপাশি, আহত ও জীবিত অবস্থায় মুজাহিদদের হাতে বন্দী হওয়া এবং আত্মসমর্পণ করা সৈন্যদের সংখ্যাও অনেক। তবে কৌশলগত কারণে এসব বন্দীদের সুনির্দিষ্ট সংখ্যা গোপন রেখেছে আশ-শাবাব।
অপরদিকে আফ্রিকান ইউনিয়নের এই সামরিক ঘাঁটিতে থাকা অত্যাধুনিক ট্যাঙ্ক, সাঁজোয়া যান, গাড়ি ও সামরিক ট্রাকসহ অসংখ্য অস্ত্র-শস্ত্র ও গোলাবারুদ গনিমত পেয়েছেন মুজাহিদগণ। শুধু তাই নয়, অন্যান্য গনিমত পাওয়া আসবাবপত্র এতটাই বেশি ছিলো যে, হারাকাতুশ শাবাব প্রশাসন বুলো-মারির শহরের বাসিন্দাদেরকে ঐ সামরিক ঘাঁটির অবশিষ্ট সমস্ত সরঞ্জাম ও সামগ্রী বাজেয়াপ্ত করার স্বাধীনতা দিয়েছে।
পূর্ব আফ্রিকা ভিত্তিক জনপ্রিয় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন দক্ষিণ সোমালিয়ায় দখলদার বাহিনীর একটি সামরিক ঘাঁটিতে একটি দুঃসাহসি অভিযান পরিচালনা করছেন। এই অভিযানে শতাধিক শত্রুসেনা নিহত এবং আরও অসংখ্য শত্রুসেনা বন্দী হয়েছে।
সোমালিয়ায় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী ও দখলদার বাহিনীর মাঝে লড়াই চলছে বেশ তীব্র আকারে। হার না মানা শাবাবের দুঃসাহসী অভিযানগুলো কাঁপিয়ে দিচ্ছে শত্রুর মনোবলকে। গত ২৬ মে ভোরে তেমনই এক যুগান্তকারী অভিযান পরিচালনা করেছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট এই শাখাটি। দক্ষিণাঞ্চলের উপকূলীয় শহর বুলো-মারিরে অবস্থিত আফ্রিকান ইউনিয়নের (এটিএমআইএস) অংশীদার দখলদার উগান্ডান সেনাদের একটি বৃহৎ ঘাঁটি লক্ষ্য করে চালানো হয়েছে অভিযানটি
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আশ-শাবাবের একটি ইস্তেশহাদী স্কোয়াড থেকে প্রথমে ঘাঁটিতে পৃথক শহীদি অপারেশন চালানো হয়। এরপর শাবাবের অন্যান্য ইনগিমাসী যোদ্ধারা ঘাঁটিতে প্রবেশ করে প্রবল আঘাত হানেন। এতে ধ্বসে পড়ে শত্রুর সমস্ত সামরিক কৌশল ও যুদ্ধের মনোবল। এই অভিযানে অন্তত ১০০ শাবাব যোদ্ধা অংশ নিয়েছেন বলে জানা গেছে। ১০ বছর ধরে শত্রু বলয়ে থাকা সামরিক ঘাঁটিটি ও শহরটির নিয়ন্ত্রণ নিতে এই মুজাহিদগণ সময় নিয়েছেন মাত্র ২ ঘন্টা।
অভিযান শেষে আশ-শাবাবের সামরিক বিভাগ থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে যে, মুজাহিদগণ দুর্দান্তভাবে এই অভিযানের মাধ্যমে উক্ত সামরিক ঘাঁটিসহ বুলো-মারির শহরের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন। সেই সাথে এই অভিযানে দখলদার উগান্ডান বাহিনীর অন্তত ১৩৭ সৈন্য নিহত হয়েছে। পাশাপাশি, আহত ও জীবিত অবস্থায় মুজাহিদদের হাতে বন্দী হওয়া এবং আত্মসমর্পণ করা সৈন্যদের সংখ্যাও অনেক। তবে কৌশলগত কারণে এসব বন্দীদের সুনির্দিষ্ট সংখ্যা গোপন রেখেছে আশ-শাবাব।
অপরদিকে আফ্রিকান ইউনিয়নের এই সামরিক ঘাঁটিতে থাকা অত্যাধুনিক ট্যাঙ্ক, সাঁজোয়া যান, গাড়ি ও সামরিক ট্রাকসহ অসংখ্য অস্ত্র-শস্ত্র ও গোলাবারুদ গনিমত পেয়েছেন মুজাহিদগণ। শুধু তাই নয়, অন্যান্য গনিমত পাওয়া আসবাবপত্র এতটাই বেশি ছিলো যে, হারাকাতুশ শাবাব প্রশাসন বুলো-মারির শহরের বাসিন্দাদেরকে ঐ সামরিক ঘাঁটির অবশিষ্ট সমস্ত সরঞ্জাম ও সামগ্রী বাজেয়াপ্ত করার স্বাধীনতা দিয়েছে।
Comment