শাবাবের শহর বিজয়, মার্কিন প্রশিক্ষিত ৮৭ সৈন্য নিহত
সোমালিয়ার কেন্দ্রীয় জালমুদুগ রাজ্যে মার্কিন প্রশিক্ষিত সেনাদের ঘাঁটিতে আক্রমণ চালিয়ে শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন আশ-শাবাব যোদ্ধারা। এতে স্পেশাল ফোর্সের ডজন ডজন সেনা নিহত এবং বন্দী হয়েছে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্রমতে, সোমালিয়ার কেন্দ্রীয় অঞ্চলে মার্কিন সমর্থিত মোগাদিশু প্রশাসনিক বাহিনীর শুরু করা সামরিক অভিযান এখন তাদের জন্যই বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাড়িয়েছে। কেননা, এই অঞ্চলে শাবাবের অব্যাহত পাল্টা আক্রমণে মোগাদিশু প্রশাসনের সাথে সম্পৃক্ত বাহিনী ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হচ্ছে এবং অনেক অঞ্চল থেকে সেনা প্রত্যাহার করতে বাধ্য হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ১৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার বিকেলেও দেশটির কেন্দ্রীয় অঞ্চলের জালমুদুগ রাজ্যের এল-লাহেল শহরে ব্যাপক আক্রমণ চালিয়েছে আশ-শাবাব। এই অঞ্চলের একটি সামরিক ঘাঁটিতে অবস্থানরত মার্কিন-প্রশিক্ষিত সোমালি বিশেষ বাহিনীকে লক্ষ্যবস্তু করে আক্রমণটি চালানো হয়েছিল।
আক্রমণটি ঘাঁটির ভেতরে শাবাবের একজন ইস্তেশহাদী মুজাহিদ কর্তৃক একটি গাড়ি বোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল, পরে ভারী অস্ত্রধারী ইনগিমাসী যোদ্ধারা ঘাঁটিতে প্রবেশ করেন। মোগাদিশু প্রশাসনিক বাহিনী তাদের ব্যর্থতা লুকাতে প্রতিবারের মতো এবারও কোনো তথ্য প্রমাণ ছাড়াই দাবি করে যে, তারা আক্রমণটি প্রতিহত করেছে।
অপরদিকে আশ-শাবাবের সামরিক বিভাগ প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে নিশ্চিত করেছে যে, মুজাহিদদের এই অভিযানে সোমালি স্পেশাল ফোর্সের (দানব ফোর্স) কমপক্ষে ৭১ সৈন্য নিহত এবং আরও অনেক সৈন্য বন্দী হয়েছে। সেই সাথে মুজাহিদগণ ঘাঁটিতে থাকা সমস্ত সামরিক যান, অস্ত্র ও গোলাবারুদ জব্দ করেছেন।
বিবৃতি জারি করার কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে আশ-শাবাব আক্রমণের ছবিগুলি প্রকাশ করে। প্রকাশিত ছবিগুলোর মধ্যে ঘাঁটিতে শাবাবের আক্রমণে নিহত ও বন্দী দানব ফোর্সের সৈন্যদের ছবি এবং জব্দ করা সাঁজোয়া যান ও সরঞ্জামের ছবি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
এদিন সন্ধ্যায় রাজ্যটির হানলাবি শহরের উপকন্ঠে আরও একটি আতর্কিত আক্রমণ চালিয়েছেন হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন। এতে মোগাদিশু সরকারি বাহিনীর আরও অন্তত ১৬ সৈন্য নিহত হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, আশ-শাবাব সম্প্রতি জাতিসংঘ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্ক, কাতার, এবং অনেক ইউরোপীয় দেশ দ্বারা সমর্থিত ইসলামী শাসনের বিরোধী মোগাদিশু প্রশাসনের বিরুদ্ধে আক্রমণকে ত্বরান্বিত করেছে। মোগাদিশু বাহিনী ছাড়াও প্রতিরোধ যোদ্ধারা দেশটিতে উপস্থিত অন্যান্য দেশের সামরিক ঘাঁটিতেও আক্রমণ চালাচ্ছেন।
সোমালিয়ার কেন্দ্রীয় জালমুদুগ রাজ্যে মার্কিন প্রশিক্ষিত সেনাদের ঘাঁটিতে আক্রমণ চালিয়ে শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন আশ-শাবাব যোদ্ধারা। এতে স্পেশাল ফোর্সের ডজন ডজন সেনা নিহত এবং বন্দী হয়েছে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্রমতে, সোমালিয়ার কেন্দ্রীয় অঞ্চলে মার্কিন সমর্থিত মোগাদিশু প্রশাসনিক বাহিনীর শুরু করা সামরিক অভিযান এখন তাদের জন্যই বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাড়িয়েছে। কেননা, এই অঞ্চলে শাবাবের অব্যাহত পাল্টা আক্রমণে মোগাদিশু প্রশাসনের সাথে সম্পৃক্ত বাহিনী ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হচ্ছে এবং অনেক অঞ্চল থেকে সেনা প্রত্যাহার করতে বাধ্য হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ১৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার বিকেলেও দেশটির কেন্দ্রীয় অঞ্চলের জালমুদুগ রাজ্যের এল-লাহেল শহরে ব্যাপক আক্রমণ চালিয়েছে আশ-শাবাব। এই অঞ্চলের একটি সামরিক ঘাঁটিতে অবস্থানরত মার্কিন-প্রশিক্ষিত সোমালি বিশেষ বাহিনীকে লক্ষ্যবস্তু করে আক্রমণটি চালানো হয়েছিল।
আক্রমণটি ঘাঁটির ভেতরে শাবাবের একজন ইস্তেশহাদী মুজাহিদ কর্তৃক একটি গাড়ি বোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল, পরে ভারী অস্ত্রধারী ইনগিমাসী যোদ্ধারা ঘাঁটিতে প্রবেশ করেন। মোগাদিশু প্রশাসনিক বাহিনী তাদের ব্যর্থতা লুকাতে প্রতিবারের মতো এবারও কোনো তথ্য প্রমাণ ছাড়াই দাবি করে যে, তারা আক্রমণটি প্রতিহত করেছে।
অপরদিকে আশ-শাবাবের সামরিক বিভাগ প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে নিশ্চিত করেছে যে, মুজাহিদদের এই অভিযানে সোমালি স্পেশাল ফোর্সের (দানব ফোর্স) কমপক্ষে ৭১ সৈন্য নিহত এবং আরও অনেক সৈন্য বন্দী হয়েছে। সেই সাথে মুজাহিদগণ ঘাঁটিতে থাকা সমস্ত সামরিক যান, অস্ত্র ও গোলাবারুদ জব্দ করেছেন।
বিবৃতি জারি করার কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে আশ-শাবাব আক্রমণের ছবিগুলি প্রকাশ করে। প্রকাশিত ছবিগুলোর মধ্যে ঘাঁটিতে শাবাবের আক্রমণে নিহত ও বন্দী দানব ফোর্সের সৈন্যদের ছবি এবং জব্দ করা সাঁজোয়া যান ও সরঞ্জামের ছবি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
এদিন সন্ধ্যায় রাজ্যটির হানলাবি শহরের উপকন্ঠে আরও একটি আতর্কিত আক্রমণ চালিয়েছেন হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন। এতে মোগাদিশু সরকারি বাহিনীর আরও অন্তত ১৬ সৈন্য নিহত হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, আশ-শাবাব সম্প্রতি জাতিসংঘ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্ক, কাতার, এবং অনেক ইউরোপীয় দেশ দ্বারা সমর্থিত ইসলামী শাসনের বিরোধী মোগাদিশু প্রশাসনের বিরুদ্ধে আক্রমণকে ত্বরান্বিত করেছে। মোগাদিশু বাহিনী ছাড়াও প্রতিরোধ যোদ্ধারা দেশটিতে উপস্থিত অন্যান্য দেশের সামরিক ঘাঁটিতেও আক্রমণ চালাচ্ছেন।
Comment