উত্তর ওয়াজেরিস্তানে কর্নেল নিহত, সিপিইসি হাইওয়েতে পুলিশের সাথে টিটিপির সংঘর্ষ
টিটিপি মুজাহিদিন, - ফাইল ছবি
পাকিস্তানের উত্তর ওয়াজিরিস্তানের বান্নু প্রদেশে দেশটির পশ্চিমা সমর্থিত সেনাবাহিনীর উপর আক্রমণের ঘটনা ঘটেছে। গত ২১ সেপ্টেম্বর মোতাবেক ৬ রবিউল আউয়াল তারিখে প্রদেশের মির আলী জেলায় এই আক্রমণের ঘটনাটি ঘটে বলে উমার মিডিয়া সূত্রে জানা যায়।
সূত্র জানায়, উক্ত দিন বিকাল ৫:৩০ এর দিকে মীর আলী জেলাস্থ খাজুরি ঘাঁটিতে হালকা ও ভারি অস্ত্র দিয়ে উক্ত অভিযানটি পরিচালনা করেন তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের (টিটিপি) মুজাহিদগণ। টিটিপি প্রতিরোধ যোদ্ধা তথা মুজাহিদদের আক্রমণটি অত্যন্ত ভারি ও জোরালো ছিল বলে সূত্র নিশ্চিত করেছে। ফলে ঘাঁটির ভেতরে পাক সেনাবাহিনীর জান-মালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন অভিযানে অংশ নেওয়া মুজাহিদগণ।
তবে আক্রান্তস্থলের অবস্থান ঘাঁটির ভেতরে হওয়ায় ক্ষয়ক্ষতির সুনির্দিষ্ট পরিসংখ্যান তাৎক্ষণিকভাবে জানা না গেলেও, পরবর্তীতে পাকি সামরিক বাহিনীর একজন কর্নেল নিহত হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে।
তেহরিক-ই-তালিবানের মুখপাত্র মুহাম্মাদ খোরাসানি (হাফিজাহুল্লাহ) ঘটনার দিনই এক সংক্ষিপ্ত বার্তায় ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
পাকিস্তান সেনাবাহিনী ঘটনার পরপরই তাদের স্বভাবসুলব ভঙ্গিতে নিরপরাধ ও বেসামরিক নাগরিকদের উপর হামলা ও গোলাবর্ষণ করেছে বলে বিবরণে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, প্রায় প্রতিদিনই এরকম ছোট-বড় অসংখ্য অভিযান চালিয়ে পশ্চিমা সমর্থিত পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে তটস্থ করে রেখেছেন টিটিপি মুজাহিদিন।
এর আগে গত ১৯ সেপ্টেম্বর তারিখেও পাকিস্তানের দক্ষিণ পাঞ্জাব প্রদেশের সিপিইসি হাইওয়েতে (চীন-পাকিস্তান ইকনমিক করিডোর) পুলিশ বাহিনীর সাথে সংঘর্ষ হয় টিটিপির প্রতিরোধ যোদ্ধাদের। উক্ত লড়াইয়ে পুলিশ বাহিনীর কয়েকজন হতাহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
হতাহতের নির্দিষ্ট সংখ্যা টিটিপি সূত্র এখনো নিশ্চিত না করলেও, পরদিন ২০ সেপ্টেম্বর তারিখে এক সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে এই অভিযানের তথ্য নিশ্চিত করেছেন টিটিপির মুখপাত্র মুহাম্মাদ খোরাসানী (হাফি.)।
টিটিপি মুজাহিদিন, - ফাইল ছবি
পাকিস্তানের উত্তর ওয়াজিরিস্তানের বান্নু প্রদেশে দেশটির পশ্চিমা সমর্থিত সেনাবাহিনীর উপর আক্রমণের ঘটনা ঘটেছে। গত ২১ সেপ্টেম্বর মোতাবেক ৬ রবিউল আউয়াল তারিখে প্রদেশের মির আলী জেলায় এই আক্রমণের ঘটনাটি ঘটে বলে উমার মিডিয়া সূত্রে জানা যায়।
সূত্র জানায়, উক্ত দিন বিকাল ৫:৩০ এর দিকে মীর আলী জেলাস্থ খাজুরি ঘাঁটিতে হালকা ও ভারি অস্ত্র দিয়ে উক্ত অভিযানটি পরিচালনা করেন তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের (টিটিপি) মুজাহিদগণ। টিটিপি প্রতিরোধ যোদ্ধা তথা মুজাহিদদের আক্রমণটি অত্যন্ত ভারি ও জোরালো ছিল বলে সূত্র নিশ্চিত করেছে। ফলে ঘাঁটির ভেতরে পাক সেনাবাহিনীর জান-মালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন অভিযানে অংশ নেওয়া মুজাহিদগণ।
তবে আক্রান্তস্থলের অবস্থান ঘাঁটির ভেতরে হওয়ায় ক্ষয়ক্ষতির সুনির্দিষ্ট পরিসংখ্যান তাৎক্ষণিকভাবে জানা না গেলেও, পরবর্তীতে পাকি সামরিক বাহিনীর একজন কর্নেল নিহত হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে।
তেহরিক-ই-তালিবানের মুখপাত্র মুহাম্মাদ খোরাসানি (হাফিজাহুল্লাহ) ঘটনার দিনই এক সংক্ষিপ্ত বার্তায় ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
পাকিস্তান সেনাবাহিনী ঘটনার পরপরই তাদের স্বভাবসুলব ভঙ্গিতে নিরপরাধ ও বেসামরিক নাগরিকদের উপর হামলা ও গোলাবর্ষণ করেছে বলে বিবরণে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, প্রায় প্রতিদিনই এরকম ছোট-বড় অসংখ্য অভিযান চালিয়ে পশ্চিমা সমর্থিত পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে তটস্থ করে রেখেছেন টিটিপি মুজাহিদিন।
এর আগে গত ১৯ সেপ্টেম্বর তারিখেও পাকিস্তানের দক্ষিণ পাঞ্জাব প্রদেশের সিপিইসি হাইওয়েতে (চীন-পাকিস্তান ইকনমিক করিডোর) পুলিশ বাহিনীর সাথে সংঘর্ষ হয় টিটিপির প্রতিরোধ যোদ্ধাদের। উক্ত লড়াইয়ে পুলিশ বাহিনীর কয়েকজন হতাহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
হতাহতের নির্দিষ্ট সংখ্যা টিটিপি সূত্র এখনো নিশ্চিত না করলেও, পরদিন ২০ সেপ্টেম্বর তারিখে এক সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে এই অভিযানের তথ্য নিশ্চিত করেছেন টিটিপির মুখপাত্র মুহাম্মাদ খোরাসানী (হাফি.)।
Comment