পাকিস্তানে বিমান ঘাঁটিতে মুজাহিদদের অভিযান, ৪০ টি বিমান ধ্বংস
সম্প্রতি পাকিস্তানের মিনওয়ালি বিমান ঘাঁটিতে আক্রমণের ব্যাপারে তেহরিক-ই-জিহাদ নামের একটি সশস্ত্র জিহাদি দায় শিকার করেছে। উক্ত অভিযানে বিদেশি মদদপুষ্ট পাকিস্তানি বাহিনীর অন্তত ৪০ টি বিমান ধ্বংস হয়েছে এবং পাকিস্তান বিমান বাহিনীর অন্তত ৩০ জন অফিসার ও সৈনিক নিহত হয়েছে বলে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
তেহরিক-ই-জিহাদ পাকিস্তান (টিজেপি) সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গিয়েছে যে, উক্ত অভিযানে তাদের বেশ কয়েকজন মুজাহিদ ভারি অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে অংশগ্রহণ করেন।
৪ নভেম্বর ভোররাতে কমান্ডার মুহাম্মাদ বিন কাসিমের নেতৃত্বে ঘাঁটিতে প্রবেশ করেন আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত টিজেপির বেশ কয়েকজন মুজাহিদ। মুজাহিদগণ সর্বপ্রথম বিমান ঘাঁটির আলাদা দুইটি কম্পাউন্ডে আঘাত হানেন, যার ফলে সেখানে থাকা ছোট-বড় অন্তত ৪০ টি বিমান ধ্বংস হয়।
এখানে উল্লেখ্য যে, ঘাঁটিতে প্রবেশ ও দুইটি কম্পাউন্ড ধ্বংসের পুরো সময়টাতে তারা শত্রুর পক্ষ থেকে কোনরূপ বাধার সম্মুখিন হননি।
এরপর মুজাহিদগণ উক্ত এয়ারবেইসের রাডার সিস্টেম সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দেন। ঘাঁটিটির তেলের ডিপোতেও আক্রমণ করেন। ঘাঁটিতে রাখা শত্রুর তেলের মজুদ সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দেন।
এরপর মুজাহিদগণ বিমান বাহিনীর অফিসারদের কম্পাউন্ডে প্রবেশ করেন। সেখানে সংঘর্ষে মুজাহিদদের হাতে অন্তত ৩০ জন অফিসার ও বিমান সেনা নিহত হয়।
এরপর ভোরের আলো ফুটলে পাকিস্তান সেনাবাহিনী বিমান ঘাঁটিটিতে ট্যাংক নিয়ে হামলা চালায়। শুরুতেই মুজাহিদগণ একটি ট্যাংক ধ্বংস করে দিলে পাকিস্তানি সেনারা সাময়িক পিছু হটে। তবে এরই মাঝে টিজেপির কমান্ডার মুহাম্মাদ বিন কাসিমও শাহাদাত বরণ করেন।
এরপর বিকাল ৩ টা নাগাদ পাকিস্তানি সেনারা হেলিকপ্টার থেকে গুলিয়ে চালিয়ে মুজাহিদদের হত্যা করে। বিদেশি মদদপুষ্ট পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সাথে যুদ্ধে একে একে অভিযানে অংশগ্রহণকারী আরও ৬ জন মুজাহিদ শাহাদাত বরণ করেন। তাঁরা হলেন ক্বারী সালাহউদ্দিন আইয়ুবি, হুসেন আহমেদ মদনী, তারিক বিন জায়েদ, জাফর তাইয়ার, মুতাসিম বিল্লাহ এবং ওসামা বিন জায়েদ।
মূলত উক্ত অভিযানটি ছিল বিদেশি মদদপুষ্ট পাকিস্তানি ডিফেন্স ফোর্সের উপর একটি যুগান্তকারী আঘাত, যা তাদের ভিত দুর্বল করে দিয়েছে। যদিও পাকিস্তান কর্তৃপক্ষ নিজেদের মাত্র ৩ টি বিমান ধ্বংস এবং কয়েকজন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে বলে জানিয়ে নিজেদের দুর্বলতা আড়াল করার চেষ্টা করেছে।
বিদেশি মদদপুষ্ট পাকিস্তানি বাহিনীগুলো নিজেদের মুসলিম জনগণের উপর গণহত্যা চালিয়ে যেতে কোন দ্বিধা করে না। আর এই বিমান বাহিনী ও যুদ্ধবিমানগুলো থেকে বেলুচিস্তান ও ওয়াজেরিস্তানের সাধারণ মুসলিমদের বাড়িঘর ও মসজিদ মাদরাসাতে পর্যন্ত নির্বিচারে বোমাবর্ষণ করা হয়। উক্ত অভিযানটি পাকিস্তানে মুজাহিদ বাহিনীগুলোর শক্তিমত্তা এবং তাদের বিপরীতে বিদেশি মদদপুষ্ট পাকিস্তানি বাহিনীগুলোর দুর্বলতা ফুটিয়ে তুলেছে।
সম্প্রতি পাকিস্তানের মিনওয়ালি বিমান ঘাঁটিতে আক্রমণের ব্যাপারে তেহরিক-ই-জিহাদ নামের একটি সশস্ত্র জিহাদি দায় শিকার করেছে। উক্ত অভিযানে বিদেশি মদদপুষ্ট পাকিস্তানি বাহিনীর অন্তত ৪০ টি বিমান ধ্বংস হয়েছে এবং পাকিস্তান বিমান বাহিনীর অন্তত ৩০ জন অফিসার ও সৈনিক নিহত হয়েছে বলে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
তেহরিক-ই-জিহাদ পাকিস্তান (টিজেপি) সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গিয়েছে যে, উক্ত অভিযানে তাদের বেশ কয়েকজন মুজাহিদ ভারি অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে অংশগ্রহণ করেন।
৪ নভেম্বর ভোররাতে কমান্ডার মুহাম্মাদ বিন কাসিমের নেতৃত্বে ঘাঁটিতে প্রবেশ করেন আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত টিজেপির বেশ কয়েকজন মুজাহিদ। মুজাহিদগণ সর্বপ্রথম বিমান ঘাঁটির আলাদা দুইটি কম্পাউন্ডে আঘাত হানেন, যার ফলে সেখানে থাকা ছোট-বড় অন্তত ৪০ টি বিমান ধ্বংস হয়।
এখানে উল্লেখ্য যে, ঘাঁটিতে প্রবেশ ও দুইটি কম্পাউন্ড ধ্বংসের পুরো সময়টাতে তারা শত্রুর পক্ষ থেকে কোনরূপ বাধার সম্মুখিন হননি।
এরপর মুজাহিদগণ উক্ত এয়ারবেইসের রাডার সিস্টেম সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দেন। ঘাঁটিটির তেলের ডিপোতেও আক্রমণ করেন। ঘাঁটিতে রাখা শত্রুর তেলের মজুদ সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দেন।
এরপর মুজাহিদগণ বিমান বাহিনীর অফিসারদের কম্পাউন্ডে প্রবেশ করেন। সেখানে সংঘর্ষে মুজাহিদদের হাতে অন্তত ৩০ জন অফিসার ও বিমান সেনা নিহত হয়।
এরপর ভোরের আলো ফুটলে পাকিস্তান সেনাবাহিনী বিমান ঘাঁটিটিতে ট্যাংক নিয়ে হামলা চালায়। শুরুতেই মুজাহিদগণ একটি ট্যাংক ধ্বংস করে দিলে পাকিস্তানি সেনারা সাময়িক পিছু হটে। তবে এরই মাঝে টিজেপির কমান্ডার মুহাম্মাদ বিন কাসিমও শাহাদাত বরণ করেন।
এরপর বিকাল ৩ টা নাগাদ পাকিস্তানি সেনারা হেলিকপ্টার থেকে গুলিয়ে চালিয়ে মুজাহিদদের হত্যা করে। বিদেশি মদদপুষ্ট পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সাথে যুদ্ধে একে একে অভিযানে অংশগ্রহণকারী আরও ৬ জন মুজাহিদ শাহাদাত বরণ করেন। তাঁরা হলেন ক্বারী সালাহউদ্দিন আইয়ুবি, হুসেন আহমেদ মদনী, তারিক বিন জায়েদ, জাফর তাইয়ার, মুতাসিম বিল্লাহ এবং ওসামা বিন জায়েদ।
মূলত উক্ত অভিযানটি ছিল বিদেশি মদদপুষ্ট পাকিস্তানি ডিফেন্স ফোর্সের উপর একটি যুগান্তকারী আঘাত, যা তাদের ভিত দুর্বল করে দিয়েছে। যদিও পাকিস্তান কর্তৃপক্ষ নিজেদের মাত্র ৩ টি বিমান ধ্বংস এবং কয়েকজন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে বলে জানিয়ে নিজেদের দুর্বলতা আড়াল করার চেষ্টা করেছে।
বিদেশি মদদপুষ্ট পাকিস্তানি বাহিনীগুলো নিজেদের মুসলিম জনগণের উপর গণহত্যা চালিয়ে যেতে কোন দ্বিধা করে না। আর এই বিমান বাহিনী ও যুদ্ধবিমানগুলো থেকে বেলুচিস্তান ও ওয়াজেরিস্তানের সাধারণ মুসলিমদের বাড়িঘর ও মসজিদ মাদরাসাতে পর্যন্ত নির্বিচারে বোমাবর্ষণ করা হয়। উক্ত অভিযানটি পাকিস্তানে মুজাহিদ বাহিনীগুলোর শক্তিমত্তা এবং তাদের বিপরীতে বিদেশি মদদপুষ্ট পাকিস্তানি বাহিনীগুলোর দুর্বলতা ফুটিয়ে তুলেছে।
Comment