ফিলিস্তিনের জিহাদ || আপডেট – ১৬ নভেম্বর, ২০২৩
• ইমামুল মুজাহিদিন শহীদ শাইখ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ ‘আমেরিকার প্রতি চিঠি’ শিরোনামে একটি চিঠি লিখেছিলেন ২০০২ সালে। সেখানে তিনি দেখিয়েছিলেন, কীভাবে ফিলিস্তিন ইস্যুতে প্রধান দায়ী আমেরিকা। এই আমেরিকা-ই যে দখলদার সন্ত্রাসবাদী ইসরায়েলকে টিকিয়ে রাখছে, সেটা স্পষ্ট করে বলেছেন সেখানে। গতকাল ১৫ নভেম্বর থেকে টিকটক, টুইটার ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে শহীদ শাইখ রহিমাহুল্লাহ এর চিঠিটি নিয়ে ব্যাপকভাবে আলোচনা শুরু হয়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে আমেরিকার সাধারণ মানুষ বলছে যে, উসামা বিন লাদেন ২০ বছর আগে ফিলিস্তিন ইস্যুতে আমেরিকাকে প্রধান হিসেবে দায়ী করে যে চিঠি লিখেছেন, সেটা তারা এখন পড়েছে ও বুঝতে পেরেছে। তারা বুঝেছে যে, আসলে আমেরিকা-ই ফিলিস্তিন ইস্যুতে মূল দায়ী। তারাই কলকাঠি নাড়ছে। আমেরিকানদের মধ্যে শাইখ রহিমাহুল্লাহ এর চিঠিটি ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। ২০০২ সালে শাইখ রহিমাহুল্লাহ এর চিঠিটি নিজেদের অনলাইন পত্রিকায় প্রকাশ করেছিল দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকা। কিন্তু আমেরিকানদের মধ্যে সম্প্রতি ব্যাপকভাবে এই চিঠিটি নিয়ে আলোচনা শুরু হওয়ায় সন্ত্রাসী ইসরায়েলের পক্ষপাতী দ্য গার্ডিয়ান নিজেদের সাইট থেকে চিঠিটি সরিয়ে ফেলেছে।
• গাজায় সন্ত্রাসী ইসরায়েলের হামলা চলছে। খান ইউনিসে একটি হামলাতেই শিশুসহ ১০ জন নিহত হয়েছেন।
• গাজায় কলেরা, টাইফয়েডের মতো পানিবাহিত রোগ ছড়িয়ে পড়ার আশংকা প্রকাশ করেছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। কারণ, সন্ত্রাসী ইসরায়েল ফিলিস্তিনে পানি পৌঁছানোর রাস্তা বন্ধ করে দিচ্ছে।
• সন্ত্রাসী ইসরায়েল একদিকে যেমন যুদ্ধের মাঠে কাপুরুষতার পরিচয় দিচ্ছে, নারী-শিশুসহ সাধারণ মানুষদের উপর বোমা ফেলে নিজেদের বড়ত্ব জাহির করছে, তেমনি প্রচারণা মাধ্যমেও মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে নিজেদেরকে সবচেয়ে বড় মিথ্যুক প্রমাণ করছে। ইসরায়েল সম্প্রতি গাজার সবচেয়ে বড় হাসপাতাল আশ-শিফা হাসপাতালে হামলা চালিয়েছে। তাদের সেই হামলার বৈধতা দিতে, তারা প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে যে, হাসপাতালের ভেতরে হামাসের ঘাঁটি রয়েছে! কিন্তু এই প্রোপাগান্ডা ছড়াতে তারা যে মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে, তা প্রমাণ হওয়ায় তারা নিজেদের একটি ভিডিও টুইটার থেকে সরিয়ে নিয়েছে এবং পরে কিছু জায়গা ব্লার করে আবার প্রকাশ করে।
• সন্ত্রাসী ইসরায়েলের পক্ষ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রও আশ-শিফা হাসপাতালে হামলাকে বৈধতা দিতে হাসপাতালের ভেতরে হামাসের উপস্থিতি আছে বলেছে। হামাস এই দাবিকে প্রত্যাখ্যান করেছেন। যুক্তরাষ্ট্র অন্ধভাবে এমন মিথ্যা বয়ান দাঁড় করানোর চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করে হামাস।
• দখলদার ইসরায়েলের কারণে উত্তর গাজার ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতালের কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের পরিচালক। আল-আহলি হাসপাতালও ট্যাংক নিয়ে ঘিরে রেখেছে সন্ত্রাসী ইসরায়েল।
• দখলদার ইসরায়েল গাজায় আবারও যোগাযোগ বন্ধ করে দেওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সাংবাদিকদের প্রতিরক্ষা কমিটি।
• ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচ কাতারের মধ্যস্থতায় বন্দী বিনিময়ের চুক্তিকে ‘ভুল পথ’ হিসেবে অবহিত করেছে। এই সন্ত্রাসী বলেছে, ইসরায়েলের উচিত গাজায় আগুন ও বোমাবর্ষণ এবং যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার পথে অগ্রসর হওয়া।
• দখলীকৃত পশ্চিম তীরে জেনিন শরণার্থী শিবিরে অভিযান পরিচালনা করেছে সন্ত্রাসী ইসরায়েলী দখলদার বাহিনী। সন্ত্রাসী ইসরায়েল এখন পর্যন্ত পশ্চিম তীর থেকে ৩ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনীকে গ্রেফতার করেছে বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনী প্রিজনার সোসাইটি।
• ১৬ই নভেম্বর দখলদার ইসরায়েলী বাহিনীর উপর তীব্র হামলা পরিচালনা করেছেন ফিলিস্তিনের মুজাহিদগণ। আল-কাসসাম ব্রিগেডের যোদ্ধাদের হামলায় সন্ত্রাসী ইসরায়েলের ২১টি সামরিক যান আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়েছে। এদিন বেথেলহামে দখলদার বাহিনীর অভ্যন্তরে গিয়ে সাহসী হামলা চালিয়েছেন আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদগণ। এই হামলায় অন্তত ১ সন্ত্রাসী দখলদার নিহত হওয়ার পাশাপাশি আরও অন্তত ৫ দখলদার আহত হয়েছে। দখলদার বাহিনী গাজায় স্থল অভিযান শুরু করার পর থেকে এখন পর্যন্ত দখলদার বাহিনীর ৫৩ সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছেন মুজাহিদগণ।
• দখলদার সন্ত্রাসী ইসরায়েলের হামলায় গাজায় এখন পর্যন্ত অন্তত ১১,৪৭০ জন ফিলিস্তিনী নিহত হয়েছেন। অবশ্য যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার কারণে বেশ কিছুদিন ধরে সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়া যাচ্ছে না। সন্ত্রাসী ইসরায়েল গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ধ্বংস করে দেওয়ার কারণেও সঠিক পরিসংখ্যান সরবরাহ করা যাচ্ছে না।
• ইমামুল মুজাহিদিন শহীদ শাইখ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ ‘আমেরিকার প্রতি চিঠি’ শিরোনামে একটি চিঠি লিখেছিলেন ২০০২ সালে। সেখানে তিনি দেখিয়েছিলেন, কীভাবে ফিলিস্তিন ইস্যুতে প্রধান দায়ী আমেরিকা। এই আমেরিকা-ই যে দখলদার সন্ত্রাসবাদী ইসরায়েলকে টিকিয়ে রাখছে, সেটা স্পষ্ট করে বলেছেন সেখানে। গতকাল ১৫ নভেম্বর থেকে টিকটক, টুইটার ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে শহীদ শাইখ রহিমাহুল্লাহ এর চিঠিটি নিয়ে ব্যাপকভাবে আলোচনা শুরু হয়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে আমেরিকার সাধারণ মানুষ বলছে যে, উসামা বিন লাদেন ২০ বছর আগে ফিলিস্তিন ইস্যুতে আমেরিকাকে প্রধান হিসেবে দায়ী করে যে চিঠি লিখেছেন, সেটা তারা এখন পড়েছে ও বুঝতে পেরেছে। তারা বুঝেছে যে, আসলে আমেরিকা-ই ফিলিস্তিন ইস্যুতে মূল দায়ী। তারাই কলকাঠি নাড়ছে। আমেরিকানদের মধ্যে শাইখ রহিমাহুল্লাহ এর চিঠিটি ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। ২০০২ সালে শাইখ রহিমাহুল্লাহ এর চিঠিটি নিজেদের অনলাইন পত্রিকায় প্রকাশ করেছিল দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকা। কিন্তু আমেরিকানদের মধ্যে সম্প্রতি ব্যাপকভাবে এই চিঠিটি নিয়ে আলোচনা শুরু হওয়ায় সন্ত্রাসী ইসরায়েলের পক্ষপাতী দ্য গার্ডিয়ান নিজেদের সাইট থেকে চিঠিটি সরিয়ে ফেলেছে।
• গাজায় সন্ত্রাসী ইসরায়েলের হামলা চলছে। খান ইউনিসে একটি হামলাতেই শিশুসহ ১০ জন নিহত হয়েছেন।
• গাজায় কলেরা, টাইফয়েডের মতো পানিবাহিত রোগ ছড়িয়ে পড়ার আশংকা প্রকাশ করেছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। কারণ, সন্ত্রাসী ইসরায়েল ফিলিস্তিনে পানি পৌঁছানোর রাস্তা বন্ধ করে দিচ্ছে।
• সন্ত্রাসী ইসরায়েল একদিকে যেমন যুদ্ধের মাঠে কাপুরুষতার পরিচয় দিচ্ছে, নারী-শিশুসহ সাধারণ মানুষদের উপর বোমা ফেলে নিজেদের বড়ত্ব জাহির করছে, তেমনি প্রচারণা মাধ্যমেও মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে নিজেদেরকে সবচেয়ে বড় মিথ্যুক প্রমাণ করছে। ইসরায়েল সম্প্রতি গাজার সবচেয়ে বড় হাসপাতাল আশ-শিফা হাসপাতালে হামলা চালিয়েছে। তাদের সেই হামলার বৈধতা দিতে, তারা প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে যে, হাসপাতালের ভেতরে হামাসের ঘাঁটি রয়েছে! কিন্তু এই প্রোপাগান্ডা ছড়াতে তারা যে মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে, তা প্রমাণ হওয়ায় তারা নিজেদের একটি ভিডিও টুইটার থেকে সরিয়ে নিয়েছে এবং পরে কিছু জায়গা ব্লার করে আবার প্রকাশ করে।
• সন্ত্রাসী ইসরায়েলের পক্ষ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রও আশ-শিফা হাসপাতালে হামলাকে বৈধতা দিতে হাসপাতালের ভেতরে হামাসের উপস্থিতি আছে বলেছে। হামাস এই দাবিকে প্রত্যাখ্যান করেছেন। যুক্তরাষ্ট্র অন্ধভাবে এমন মিথ্যা বয়ান দাঁড় করানোর চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করে হামাস।
• দখলদার ইসরায়েলের কারণে উত্তর গাজার ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতালের কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের পরিচালক। আল-আহলি হাসপাতালও ট্যাংক নিয়ে ঘিরে রেখেছে সন্ত্রাসী ইসরায়েল।
• দখলদার ইসরায়েল গাজায় আবারও যোগাযোগ বন্ধ করে দেওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সাংবাদিকদের প্রতিরক্ষা কমিটি।
• ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচ কাতারের মধ্যস্থতায় বন্দী বিনিময়ের চুক্তিকে ‘ভুল পথ’ হিসেবে অবহিত করেছে। এই সন্ত্রাসী বলেছে, ইসরায়েলের উচিত গাজায় আগুন ও বোমাবর্ষণ এবং যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার পথে অগ্রসর হওয়া।
• দখলীকৃত পশ্চিম তীরে জেনিন শরণার্থী শিবিরে অভিযান পরিচালনা করেছে সন্ত্রাসী ইসরায়েলী দখলদার বাহিনী। সন্ত্রাসী ইসরায়েল এখন পর্যন্ত পশ্চিম তীর থেকে ৩ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনীকে গ্রেফতার করেছে বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনী প্রিজনার সোসাইটি।
• ১৬ই নভেম্বর দখলদার ইসরায়েলী বাহিনীর উপর তীব্র হামলা পরিচালনা করেছেন ফিলিস্তিনের মুজাহিদগণ। আল-কাসসাম ব্রিগেডের যোদ্ধাদের হামলায় সন্ত্রাসী ইসরায়েলের ২১টি সামরিক যান আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়েছে। এদিন বেথেলহামে দখলদার বাহিনীর অভ্যন্তরে গিয়ে সাহসী হামলা চালিয়েছেন আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদগণ। এই হামলায় অন্তত ১ সন্ত্রাসী দখলদার নিহত হওয়ার পাশাপাশি আরও অন্তত ৫ দখলদার আহত হয়েছে। দখলদার বাহিনী গাজায় স্থল অভিযান শুরু করার পর থেকে এখন পর্যন্ত দখলদার বাহিনীর ৫৩ সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছেন মুজাহিদগণ।
• দখলদার সন্ত্রাসী ইসরায়েলের হামলায় গাজায় এখন পর্যন্ত অন্তত ১১,৪৭০ জন ফিলিস্তিনী নিহত হয়েছেন। অবশ্য যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার কারণে বেশ কিছুদিন ধরে সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়া যাচ্ছে না। সন্ত্রাসী ইসরায়েল গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ধ্বংস করে দেওয়ার কারণেও সঠিক পরিসংখ্যান সরবরাহ করা যাচ্ছে না।