• উত্তর গাজার জাবালিয়া থেকে দক্ষিণ গাজার খান ইউনিস, সব জায়গাতেই চলছে ইসরায়েলের সন্ত্রাসী হামলা।
• গাজায় তীব্র সংঘর্ষের কারণে স্বাস্থ্য কার্যক্রম পরিচালনা কঠিন হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান। সে বলেছে, “কোনো জায়গা-ই নিরাপদ না”
• হোয়াইট হাউসের সহযোগী জন ফাইনার বলেছে, গাজায় সামরিক অভিযান সমাপ্তের ব্যাপারে ইসরায়েলকে শক্ত কোনো সময়সীমা বেঁধে দেয়নি যুক্তরাষ্ট্র। বরং, একটি ‘গঠনমূলক উপায়ে’ যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। জাতিসংঘে নিয়োজিত যুক্তরাষ্ট্রের দূতও জানিয়েছে, গাজায় পুরোপুরি যুদ্ধবিরতির ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র সম্মত নয়।
• ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব গাজা-এর প্রফেসর এবং লেখক রিফাত আল আরিরকে তার পরিবারসহ হত্যা করেছে সন্ত্রাসী ইসরায়েলি বাহিনী।
• জাতিসংঘের সাহায্য বিষয়ক প্রধান বলেছে, গাজায় ব্যাপকভাবে মানবিক সহায়তা কার্যক্রমের কোনো অস্তিত্ব নেই। দক্ষিণ গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসনের মধ্যে স্বল্প পরিসরে কিছু সাহায্য কার্যক্রম চালানো যেতে পারে।
• অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া একটি ফুটেজে দেখা গেছে, দক্ষিণ গাজায় কয়েক ডজন ফিলিস্তিনি বন্দীকে এক অপরিচিত জায়গায় নিয়ে গেছে সন্ত্রাসী ইসরায়েলি বাহিনী। বন্দীদের মধ্যে আল-আরাবি আল-জাদিদের একজন সাংবাদিকও রয়েছেন বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।
• ইসরায়েলের সন্ত্রাসী প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু বেইরুত ও দক্ষিণ লেবাননকেও গাজার মতো অবস্থা করার হুমকি দিয়েছে। লেবানন থেকে একটি অ্যান্টি ট্যাংক গোলা দখলদারদের আঘাত হানলে এই মন্তব্য করে সে।
• গত ৭২ ঘণ্টায় (বৃহস্পতিবার রাতের হিসাবে) দখলদার ইসরায়েলের ১৩৫টি সামরিক যান আংশিক বা পুরোপুরি ধ্বংস করেছেন আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদগণ।
• দখলদার ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত গাজায় নিহতের সংখ্যা ১৭ হাজার ১৭৭ জন। ধ্বংসস্তুপের নিচে নিখোঁজ আছেন আরও ৭,৭০০ জন। নিহত শিশুর সংখ্যা ৭৭২৯, নারীর সংখ্যা ৫১৫৩, সাংবাদিক ৮১, মেডিকেল স্টাফ ২৮৭ জন।
• এখন পর্যন্ত ৫৮টি অ্যাম্বুলেন্সকে টার্গেট করে হামলা চালিয়েছে সন্ত্রাসী ইসরায়েল। ধ্বংস করেছে ২১টি হাসপাতাল, ১১০টি স্বাস্থ্য কেন্দ্র। ৫২ হাজার বসতবাড়ি সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করেছে, আর ২ লাখ ৫৩ হাজার বসত বাড়ি আংশিকভাবে ধ্বংস করেছে।
• সন্ত্রাসী ইসরায়েল ১৯৪টি মসজিদ এবং ২৭৫টি স্কুল আংশিক ধ্বংস করেছে। এছাড়াও ১২১টি সরকারি ভবন এবং ৩টি চার্চও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সন্ত্রাসী ইসরায়েলের হামলায়।
• ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত গাজায় নিহতের সংখ্যা অন্তত ১৭,১৭৭ জন, যার মধ্যে অন্তত ৭ হাজার ১১২ শিশু রয়েছে। আহতের সংখ্যা ৪৬,০০০ জন, আর এখনো নিখোঁজ অন্তত ৭ হাজার ৬০০ জন।
পশ্চিম তীরে ৬৩ শিশু সহ অন্তত ২৬৬ জন, আর আহত অন্তত ৩,৩৬৫।