আল-কায়েদার সাহসী অভিযানে ৯১ মালিয়ান সেনা হতাহত
মালির মাসিনা রাজ্যের সেনা ঘাঁটিতে অতর্কিত আক্রমণ চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে দেশটির জান্তা সামরিক বাহিনীর ৬৮ সেনা নিহত এবং ২৪ সেনা নিখোঁজ হয়েছে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্রমতে, গত ১২ ডিসেম্বর দুপুর ২টায় মাসিনা রাজ্যের ফারবুগু শহরে অভিযানটি চালানো হয়েছে। শহরটিতে পরিচালিত এই অভিযানে মোটরসাইকেল ও সাঁজোয়া যানে আরোহী শতাধিক প্রতিরোধ যোদ্ধা অংশ নেন। এসময় প্রতিরোধ যোদ্ধারা সামরিক ঘাঁটিতে অবস্থানরত শত্রু সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে কয়েক ঘন্টার তীব্র লড়াইয়ে অবতীর্ণ হন। ফলশ্রুতিতে শত্রু বাহিনীর অন্তত ৬৮ সৈন্য নিহত হয়। সেই সাথে আরও ২৩ সেনা সদস্য আহত হয়, যাদের মাঝে ১১ জনের অবস্থাই গুরুতর ছিলো।
একই সময় প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হাতে বন্দী বা নিখোঁজ হয় আরও ২৪ সেনা
অভিযানের এক পর্যায়ে জান্তা সামরিক বাহিনীর বেঁচে যাওয়া সৈন্যরা ঘাঁটি ছেড়ে বেঁচে পালাতে বাধ্য হয়। সৈন্যদের পলায়নের পর সম্পূর্ণ ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে তাতে থাকা সমস্ত সাঁজোয়া যান ও অস্ত্র শস্ত্র জব্দ করেন প্রতিরোধ যোদ্ধারা। অতঃপর সূর্যাস্তের সময় ঘাঁটির অবশিষ্টাংশ ধ্বংস এবং পুড়িয়ে দিয়ে, ঘাঁটি ছেড়ে চলে যান প্রতিরোধ যোদ্ধারা।
প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হাতে জব্দকৃত অস্ত্র
আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম) যুদ্ধের প্রাথমিক এক রিপোর্টে নিশ্চিত করেছিল যে, অভিযানে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হাতে শত্রু বাহিনীর ৩০ সৈন্য নিহত এবং আরও ৩ সৈন্য বন্দী হয়েছে। বিপরীতে ২ জন প্রতিরোধ যোদ্ধাও শত্রুর আঘাতে শাহাদাত বরণ করেছেন।
জেএনআইএম যোদ্ধাদের হাতে জব্দকৃত অস্ত্র
প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’ এর মিডিয়া ‘আয-যাল্লাকা’ বরাতে জানা যায়, এই অভিযান শেষে মুজাহিদগণ ঘটনাস্থল থেকে ৫টি গাড়ি, ১৪.৫ মিলিমিটার ক্যালেভারের ১টি অস্ত্র, ৩টি দুশকা, ১১টি পিকা, ৪টি আরপিজি, ৩৪টি ক্লাশিনকোভ, ১টি মর্টার এবং ১টি ইএসপিজে সহ প্রচুর পরিমাণে গোলাবারুদ জব্দ করেন। সেই সাথে তারা শত্রুর ব্যবহৃত ৩টি সাঁজোয়া যান সহ বেশ কিছু গাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছেন।
মালির মাসিনা রাজ্যের সেনা ঘাঁটিতে অতর্কিত আক্রমণ চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে দেশটির জান্তা সামরিক বাহিনীর ৬৮ সেনা নিহত এবং ২৪ সেনা নিখোঁজ হয়েছে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্রমতে, গত ১২ ডিসেম্বর দুপুর ২টায় মাসিনা রাজ্যের ফারবুগু শহরে অভিযানটি চালানো হয়েছে। শহরটিতে পরিচালিত এই অভিযানে মোটরসাইকেল ও সাঁজোয়া যানে আরোহী শতাধিক প্রতিরোধ যোদ্ধা অংশ নেন। এসময় প্রতিরোধ যোদ্ধারা সামরিক ঘাঁটিতে অবস্থানরত শত্রু সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে কয়েক ঘন্টার তীব্র লড়াইয়ে অবতীর্ণ হন। ফলশ্রুতিতে শত্রু বাহিনীর অন্তত ৬৮ সৈন্য নিহত হয়। সেই সাথে আরও ২৩ সেনা সদস্য আহত হয়, যাদের মাঝে ১১ জনের অবস্থাই গুরুতর ছিলো।
একই সময় প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হাতে বন্দী বা নিখোঁজ হয় আরও ২৪ সেনা
অভিযানের এক পর্যায়ে জান্তা সামরিক বাহিনীর বেঁচে যাওয়া সৈন্যরা ঘাঁটি ছেড়ে বেঁচে পালাতে বাধ্য হয়। সৈন্যদের পলায়নের পর সম্পূর্ণ ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে তাতে থাকা সমস্ত সাঁজোয়া যান ও অস্ত্র শস্ত্র জব্দ করেন প্রতিরোধ যোদ্ধারা। অতঃপর সূর্যাস্তের সময় ঘাঁটির অবশিষ্টাংশ ধ্বংস এবং পুড়িয়ে দিয়ে, ঘাঁটি ছেড়ে চলে যান প্রতিরোধ যোদ্ধারা।
প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হাতে জব্দকৃত অস্ত্র
আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম) যুদ্ধের প্রাথমিক এক রিপোর্টে নিশ্চিত করেছিল যে, অভিযানে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হাতে শত্রু বাহিনীর ৩০ সৈন্য নিহত এবং আরও ৩ সৈন্য বন্দী হয়েছে। বিপরীতে ২ জন প্রতিরোধ যোদ্ধাও শত্রুর আঘাতে শাহাদাত বরণ করেছেন।
জেএনআইএম যোদ্ধাদের হাতে জব্দকৃত অস্ত্র
প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’ এর মিডিয়া ‘আয-যাল্লাকা’ বরাতে জানা যায়, এই অভিযান শেষে মুজাহিদগণ ঘটনাস্থল থেকে ৫টি গাড়ি, ১৪.৫ মিলিমিটার ক্যালেভারের ১টি অস্ত্র, ৩টি দুশকা, ১১টি পিকা, ৪টি আরপিজি, ৩৪টি ক্লাশিনকোভ, ১টি মর্টার এবং ১টি ইএসপিজে সহ প্রচুর পরিমাণে গোলাবারুদ জব্দ করেন। সেই সাথে তারা শত্রুর ব্যবহৃত ৩টি সাঁজোয়া যান সহ বেশ কিছু গাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছেন।
Comment