সার-ই-পুল তেল খনি: অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতার পথে আরেক ধাপ
নিঃসন্দেহে কোনো সরকারের সম্পাদিত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের মধ্যে একটি হল স্বয়ংসম্পূর্ণতা ও স্বনির্ভরতা অর্জন। ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালিবান সরকার এক দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে এসে এই মৌলিক ও তাৎপর্যপূর্ণ লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য প্রচুর কাজ করে যাচ্ছে। কেননা সরকার যখন স্বনির্ভরতা অর্জন করে, জনগণ ধীরে ধীরে স্বাবলম্বী হয়ে উঠে এবং তখন অন্যদের কোন সাহায্যের আর প্রয়োজন পরে না; এটি বিদেশে অভিবাসন কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
স্বনির্ভরতা প্রত্যেকের জন্যই প্রয়োজন, বিশেষ করে সরকার এবং শাসন ব্যবস্থার জন্য। কারণ উন্নতি তারই দরজায় কড়া নাড়ে, যিনি স্বাবলম্বী এবং নিজের পায়ে নিজে দাড়াতে সক্ষম। এর অনেক উদাহরণ রয়েছে এবং দেখা যায় কিভাবে স্বনির্ভর দেশগুলো উন্নয়নের অগ্রযাত্রার ধাপসমূহে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা লুফে নিয়েছে এবং নিজ জাতিকে সময়কালের সর্বোত্তম সেবা সরবরাহ করতে সক্ষম হয়েছে।
সার-ই-পুল প্রদেশে জ্বালানী তেল উত্তোলন আফগানিস্তানের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় স্বনির্ভরতা অর্জনে জ্বালানী তেলের প্রভাব ব্যাপক; এটি অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আনয়নের অন্যতম হাতিয়ার। আর এই উদ্যোগ অনেক লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করবে এবং জনগণের একটি উল্লেখযোগ্য অংশের অভাব দূর করবে। একই সাথে এমন উদ্যোগ সংকটবস্থায় সরকারকে স্বস্তি দেয়।
অদূর ভবিষ্যতে সার-ই-পুল প্রদেশে তেল উত্তোলন প্রক্রিয়াটি সুচারুরূপে বাস্তবায়ন সম্পন্ন করা হবে। তাছাড়া আফগানিস্তানের অন্যান্য খনি- যেগুলোতে এখনো কাজ শুরু হয় নি, কেবল তদন্ত করা হয়েছে। এগুলোও দ্রুতই উদ্বোধন করা হবে। ফলে ইমারতে ইসলামিয়া সরকার এবং জনগণ উভয়ই উন্নত জীবনযাত্রার অভিজ্ঞতা লাভের দিকে অগ্রসর হতে পারবে ইনশাআল্লাহ।
ইসলামি ইমারতের এই গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণের সাথে সাথে আফগানিস্তান নিঃসন্দেহে ধীরে ধীরে এগিয়ে যাবে এবং শীঘ্রই একটি সম্পূর্ণ স্বায়ত্তশাসিত রাষ্ট্রে রূপান্তরিত হবে, দারিদ্র্য ও অভাব-অনটনের চলমান অবস্থার অবসান হবে ইনশাআল্লাহ।
তথ্যসূত্র:
——–
1. https://www.alemarahenglish.af/afgha...f-sufficiency/
নিঃসন্দেহে কোনো সরকারের সম্পাদিত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের মধ্যে একটি হল স্বয়ংসম্পূর্ণতা ও স্বনির্ভরতা অর্জন। ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালিবান সরকার এক দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে এসে এই মৌলিক ও তাৎপর্যপূর্ণ লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য প্রচুর কাজ করে যাচ্ছে। কেননা সরকার যখন স্বনির্ভরতা অর্জন করে, জনগণ ধীরে ধীরে স্বাবলম্বী হয়ে উঠে এবং তখন অন্যদের কোন সাহায্যের আর প্রয়োজন পরে না; এটি বিদেশে অভিবাসন কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
স্বনির্ভরতা প্রত্যেকের জন্যই প্রয়োজন, বিশেষ করে সরকার এবং শাসন ব্যবস্থার জন্য। কারণ উন্নতি তারই দরজায় কড়া নাড়ে, যিনি স্বাবলম্বী এবং নিজের পায়ে নিজে দাড়াতে সক্ষম। এর অনেক উদাহরণ রয়েছে এবং দেখা যায় কিভাবে স্বনির্ভর দেশগুলো উন্নয়নের অগ্রযাত্রার ধাপসমূহে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা লুফে নিয়েছে এবং নিজ জাতিকে সময়কালের সর্বোত্তম সেবা সরবরাহ করতে সক্ষম হয়েছে।
সার-ই-পুল প্রদেশে জ্বালানী তেল উত্তোলন আফগানিস্তানের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় স্বনির্ভরতা অর্জনে জ্বালানী তেলের প্রভাব ব্যাপক; এটি অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আনয়নের অন্যতম হাতিয়ার। আর এই উদ্যোগ অনেক লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করবে এবং জনগণের একটি উল্লেখযোগ্য অংশের অভাব দূর করবে। একই সাথে এমন উদ্যোগ সংকটবস্থায় সরকারকে স্বস্তি দেয়।
অদূর ভবিষ্যতে সার-ই-পুল প্রদেশে তেল উত্তোলন প্রক্রিয়াটি সুচারুরূপে বাস্তবায়ন সম্পন্ন করা হবে। তাছাড়া আফগানিস্তানের অন্যান্য খনি- যেগুলোতে এখনো কাজ শুরু হয় নি, কেবল তদন্ত করা হয়েছে। এগুলোও দ্রুতই উদ্বোধন করা হবে। ফলে ইমারতে ইসলামিয়া সরকার এবং জনগণ উভয়ই উন্নত জীবনযাত্রার অভিজ্ঞতা লাভের দিকে অগ্রসর হতে পারবে ইনশাআল্লাহ।
ইসলামি ইমারতের এই গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণের সাথে সাথে আফগানিস্তান নিঃসন্দেহে ধীরে ধীরে এগিয়ে যাবে এবং শীঘ্রই একটি সম্পূর্ণ স্বায়ত্তশাসিত রাষ্ট্রে রূপান্তরিত হবে, দারিদ্র্য ও অভাব-অনটনের চলমান অবস্থার অবসান হবে ইনশাআল্লাহ।
তথ্যসূত্র:
——–
1. https://www.alemarahenglish.af/afgha...f-sufficiency/
Comment