সামরিক ঘাঁটি ও এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিল আশ-শাবাব: একদিনে হতাহত অন্তত ৩৮ শত্রুসেনা
সোমালিয়ার আরও একটি এলাকা ও সামরিক ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে বৈশ্বিক ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদার পূর্ব আফ্রিকান শাখা খ্যাত আশ-শাবাব। ঐ এলাকায় হারাকাতুশ শাবাবের অভিযানে পশ্চিমা মদদপুষ্ট সোমালি বাহিনীর ২৫ শত্রু সেনা হতাহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
শাহাদাহ এজেন্সির তথ্যমতে, গত ২৮ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার বাদ জোহর সোমালিয়ার মধ্য শাবেলি রাজ্যের আদআদী এলাকায় একটি সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে উক্ত অপারেশনটি পরিচালনা করেছেন আশ-শাবাবের প্রতিরোধ যোদ্ধারা। অভিযানটি প্রথমে সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে শুরু হলেও, এটি পরবর্তী কিছু সময়ের মধ্যে পুরো এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। যুদ্ধ তীব্র আকার ধারণ করে এবং কয়েক ঘন্টা যাবৎ চলমান থাকে। ফলে শত্রু বাহিনীর অন্তত ১৬ সদস্য নিহত হয় এবং ৯ সদস্য আহত হয়। অবশিষ্ট সৈন্যরা যুদ্ধের মনোবল হারিয়ে সামরিক ঘাঁটি ও এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়।
শত্রু বাহিনীর শোচনীয় পরাজয় ও পলায়নের পর শাবাব মুজাহিদিন সামরিক ঘাঁটি সহ গোটা আদআদী এলাকার নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেন। সেই সাথে ঘাঁটি থেকে ৪টি বিকা, বেশ কিছু আরপিজি এবং ক্লাশিনকোভ সহ অনেক অস্ত্রশস্ত্র গনিমত হিসাবে উদ্ধার করেন।
এদিন রাজধানী মোগাদিশুতে রাষ্ট্রপতির প্রাসাদের রক্ষীদের লক্ষ্য করে সফল বোমা বিস্ফোরণও ঘটান মুজাহিদগণ। এতে ৫ সৈন্য নিহত এবং অন্য ২ সৈন্য আহত হয়।
রাজধানীর আফগোয়ী শহরেও এদিন একটি সামরিক ব্যারাক লক্ষ্য করে সফল বোমা বিস্ফোরণ ঘটান মুজাহিদগণ। এতে সামরিক বাহিনীর অন্তত ৬ সদস্য হতাহত হয়েছে বলে জানা যায়।
একই দিনে, শাবেলি রাজ্যের ক্যারিউলি শহরে দখলদার উগান্ডান বাহিনীর একটি সামরিক ঘাঁটিতেও ভারী আক্রমণ চালান মুজাহিদগণ। এতে উগান্ডান বাহিনীতে অনেক হতাহতের ঘটনা ঘটে।
সোমালিয়ার আরও একটি এলাকা ও সামরিক ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে বৈশ্বিক ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদার পূর্ব আফ্রিকান শাখা খ্যাত আশ-শাবাব। ঐ এলাকায় হারাকাতুশ শাবাবের অভিযানে পশ্চিমা মদদপুষ্ট সোমালি বাহিনীর ২৫ শত্রু সেনা হতাহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
শাহাদাহ এজেন্সির তথ্যমতে, গত ২৮ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার বাদ জোহর সোমালিয়ার মধ্য শাবেলি রাজ্যের আদআদী এলাকায় একটি সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে উক্ত অপারেশনটি পরিচালনা করেছেন আশ-শাবাবের প্রতিরোধ যোদ্ধারা। অভিযানটি প্রথমে সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে শুরু হলেও, এটি পরবর্তী কিছু সময়ের মধ্যে পুরো এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। যুদ্ধ তীব্র আকার ধারণ করে এবং কয়েক ঘন্টা যাবৎ চলমান থাকে। ফলে শত্রু বাহিনীর অন্তত ১৬ সদস্য নিহত হয় এবং ৯ সদস্য আহত হয়। অবশিষ্ট সৈন্যরা যুদ্ধের মনোবল হারিয়ে সামরিক ঘাঁটি ও এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়।
শত্রু বাহিনীর শোচনীয় পরাজয় ও পলায়নের পর শাবাব মুজাহিদিন সামরিক ঘাঁটি সহ গোটা আদআদী এলাকার নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেন। সেই সাথে ঘাঁটি থেকে ৪টি বিকা, বেশ কিছু আরপিজি এবং ক্লাশিনকোভ সহ অনেক অস্ত্রশস্ত্র গনিমত হিসাবে উদ্ধার করেন।
এদিন রাজধানী মোগাদিশুতে রাষ্ট্রপতির প্রাসাদের রক্ষীদের লক্ষ্য করে সফল বোমা বিস্ফোরণও ঘটান মুজাহিদগণ। এতে ৫ সৈন্য নিহত এবং অন্য ২ সৈন্য আহত হয়।
রাজধানীর আফগোয়ী শহরেও এদিন একটি সামরিক ব্যারাক লক্ষ্য করে সফল বোমা বিস্ফোরণ ঘটান মুজাহিদগণ। এতে সামরিক বাহিনীর অন্তত ৬ সদস্য হতাহত হয়েছে বলে জানা যায়।
একই দিনে, শাবেলি রাজ্যের ক্যারিউলি শহরে দখলদার উগান্ডান বাহিনীর একটি সামরিক ঘাঁটিতেও ভারী আক্রমণ চালান মুজাহিদগণ। এতে উগান্ডান বাহিনীতে অনেক হতাহতের ঘটনা ঘটে।
Comment