•একজন ডাক্তার বলেছেন, গাজার শিশুরা সবদিক থেকেই মরছে। আল-জাজিরার সাংবাদিক হানি মাহমুদ বলেছেন, শিশুরা বুলেটের গুলি খেয়েও মরছে, আবার অপুষ্টিতে-ক্ষুধাতেও মরছে।
• তেল আবিবে ইসরায়েলি বন্দীদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ করছে দখলদার ইসরায়েলিরা। এসময় তারা নেতানিয়াহুর পদত্যাগের দাবিও তুলে। বিক্ষোভরত ইসরায়েলিদের সাথে জায়োনিস্ট পুলিশ বাহিনীর সংঘর্ষও হয়েছে বলে জানা গেছে।
• মিশর-গাজা সীমান্ত দিয়ে গাজায় জরুরি পণ্য, খাদ্য দ্রব্য ও স্বাস্থ্য বিষয়ক পণ্য প্রবেশ করতে দেয়নি দখলদার ইসরায়েল। এগুলো এখন গুদামে রাখা হয়েছে। এমনই একটি গুদাম পরিদর্শন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্রেটিক সিনেটর ক্রিস ভ্যান হোলেন এবং জেফ মার্কলি।
• যুক্তরাষ্ট্রের সেক্রেটারি অব স্টেট অ্যান্টনি ব্লিনকেন গ্রিস ও তুরস্কে সফর করেছে। সেখানে সে বলেছে, হিজবুল্লাহর সাথে আঞ্চলিক উত্তেজনা বাড়াতে চায় না ইসরায়েল, তবে তারা আত্মরক্ষার অধিকার রাখে! এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে জর্ডানের আম্মানেও পৌঁছেছে ব্লিনকেন।
• ৬ই জানুয়ারি দখলদার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলার বিবরণ:
আল-কাসসাম ব্রিগেড:
• খান ইউনিসের বনী সুহাইলা এলাকায় ৮ সদস্যের এক জায়োনিস্ট বাহিনীকে সুপরিকল্পিতভাবে ফাঁদে ফেলেন আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদগণ। জায়োনিস্ট পদাতিক বাহিনীর উপর গেরিলা হামলা চালান তারা।
• এক দখলদার সৈন্য একটি বাড়িতে প্রবেশ করলে মুজাহিদগণ তার পেছনে রাইফেল দিয়ে সরাসরি গুলি করেন। এরপর অন্য জায়োনিস্ট সৈন্যদের বিরুদ্ধে হাতবোমা ও অন্য অস্ত্র ব্যবহার করে লড়াই করেন মুজাহিদগণ।
• খান ইউনিসের বনী সুহাইলার একটি রাস্তায় ৯ সদস্যের একটি দখলদার পদাতিক বাহিনীকে সফলভাবে ঘিরে ফেলেন মুজাহিদগণ এবং তাদের উপর চালান তীব্র আক্রমণ।
• খান ইউনিসের খাজাআ এলাকায় এক ভবনের ভেতরে অবস্থান নেওয়া দখলদার বাহিনীকে টার্গেট করে অ্যান্টি পার্সনেল মাইন বিস্ফোরণ ঘটান।
• আল-মাগাঝি ক্যাম্পের উত্তরপশ্চিমে দখলদার বাহিনীর সামরিক অবস্থানে ভারী মর্টার হামলা চালান।
আল-কুদুস ব্রিগেড:
• খান ইউনিসের পূর্বে মাআন এলাকায় মেশিনগান ও আরপিজি দিয়ে দখলদার জায়োনিস্ট বাহিনীর সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হন।
• খান ইউনিসে জায়োনিস্ট সৈন্যদের বিরুদ্ধে তীব্র লড়াই করেন।
• খান ইউনিসের কেন্দ্রের স্টেশন এলাকায় দখলদার বাহিনীর উপর ভারী মর্টার নিক্ষেপ করেন।
মুজাহিদিন ব্রিগেড:
• গাজা শহরে দখলদার সেনা ও সামরিক যানের উপর স্বল্প-দূরত্বের রকেট হামলা চালান।
• অ্যান্টি পার্সনেল ওজি-৭ভি গ্রেনেড ব্যবহার করে তাল আল-হাওয়াতে একটি ভবনে আশ্রয় নেওয়া জায়োনিস্ট বাহিনীকে টার্গেট করেছেন। এতে শত্রুরা হতাহত হয়েছে।
আল-আকসা শহীদি ব্রিগেড:
• মধ্য খান ইউনিসের আল-মাহাত্তা এলাকার কাছে দখলদার বাহিনীর ভারী মর্টার হামলা করেছেন।
• খান ইউনিসের মধ্য ও পূর্বের এলাকাগুলোতে দখলদার বাহিনীর সাথে মেশিনগান ও আরপিজি নিয়ে লড়াই করেছেন।
উমর আল-কাসিম ব্রিগেড:
• জাবালিয়ার পশ্চিমে দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করে কতিপয় শত্রুসেনাকে হতাহত করেছেন।