Announcement

Collapse
No announcement yet.

ফিলিস্তিনের জিহাদ || আপডেট- ২৩শে জানুয়ারি, ২০২৪

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ফিলিস্তিনের জিহাদ || আপডেট- ২৩শে জানুয়ারি, ২০২৪



    খান ইউনিসের নাসের হাসপাতাল থেকে সবাইকে সরে যেতে বলেছে সন্ত্রাসবাদী ইসরায়েলি বাহিনী। কিন্তু একইসাথে তারা বোমা হামলা এবং তীব্র গুলিবর্ষণ অব্যাহত রেখেছে। এই কারণে হাসপাতালে থাকা স্টাফ, রোগী এবং শরণার্থীদের হাসপাতাল থেকে বের হওয়াই সম্ভব হচ্ছে না। এসব তথ্য জানিয়েছে এমএসএফ (ডক্টরস উইদাউট বর্ডারস)।

    খান ইউনিসে একদিনে অন্তত ৪০ জনকে হত্যা করেছে দখলদার ইসরায়েল।

    সন্ত্রাসী ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত গাজায় নিহত হয়েছেন ২৫,৪৯০ জন ফিলিস্তিনি। নিহতদের অধিকাংশ নারী ও শিশু।

    ভার্জিনিয়াতে বক্তব্য দেওয়ার সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে বাধাগ্রস্ত করেছেন ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভকারীরা। এসময় তারা যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছেন।

    দখলদার ইসরায়েলের মেরুন বিমান ঘাঁটিতে রকেট হামলা চালিয়েছে হিজবুল্লাহ। এতে ঘাঁটিটির অবকাঠামোগত কিছু ক্ষতি হয়েছে। হামলার প্রতিশোধ নিতে ইসরায়েল দক্ষিণ লেবাননে হামলা করেছে।

    ৭ই অক্টোবরের পর ২৩শে জানুয়ারি এখন পর্যন্ত জায়োনিস্ট বাহিনীর জন্য সবচেয়ে কঠিন দিন গেছে বলে মন্তব্য করেছে দখলদার ইসরায়েলিরা। ২৩শে জানুয়ারিতে কেবল একস্থানেই ২১ দখলদার সৈন্য নিহত হয়েছে। এদিন সর্বমোট ২৪ জায়োনিস্ট সৈন্য নিহত হওয়ার কথা স্বীকার করেছে দখলদার ইসরায়েল।

    (২৩শে জানুয়ারি) বিকাল ৪টার সময় আল-মাগাঝি ক্যাম্পের পূর্বে আল-কাসসাম ব্রিগেড জটিল হামলা চালিয়েছেন। একটি ভবনে থাকা জায়োনিস্ট ইঞ্জিনিয়ারিং বাহিনীর এক দলের সাথে অ্যান্টি পার্সনেল বোমা ছিল। এসময় তাদের উপর আরপিজি দিয়ে হামলা চালিয়েছেন আল-কাসসাম ব্রিগেড। এতে দখলদার বাহিনীর সাথে বিস্ফোরকগুলোও বিস্ফোরিত হয় এবং পুরো ভবন ধ্বংস হয়ে ধসে পড়ে দখলদার বাহিনীর উপর। এরপর ইয়াসিন ১০৫ দিয়ে মুজাহিদগণ জায়োনিস্ট বাহিনীর একটি মারকাভা ট্যাংকেও হামলা চালান। একই জায়গায় জায়োনিস্ট বাহিনীর আরেক দলের উপর মাইনফিল্ডের বিস্ফোরণ ঘটান। এ হামলায় জায়োনিস্ট বাহিনীর ২৪ সৈন্য নিহত হওয়ার কথা স্বীকার করেছে দখলদার ইসরায়েল। এছাড়াও বেশ কিছু সংখ্যক জায়োনিস্ট আহত ও নিখোঁজ হয়েছে।

    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    ফিলিস্তিন জিহাদের আপডেট নিয়মিত জানানোর জন্য আপনাদের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। জাযাকুমুল্লাহু খাইরান
    ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

    Comment


    • #3
      (প্রথম সৌদি বাদশাহ) আব্দুল আজিজ-ই হলো প্রথম আরব শাসক, যে ইহুদিদের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাকে মেনে নিয়েছে, যে ফিলিস্তিনি বিপ্লবের বিপরীতে বিপ্লবের সূচনা করেছে। তার সিদ্ধান্ত হলো বৃটেনের সিদ্ধান্ত; যদিও কেয়ামত সংঘটিত হয়ে যায়। সে ইহুদিদের প্রতি খুবই দয়াপ্রবণ। তার দৃষ্টিতে ইহুদিরা হলো দরিদ্র, ফিলিস্তিনে তাদের অধিকার রয়েছে। আর তার দৃষ্টিতে ফিলিস্তিনিদের বিতাড়িত করতে কোনো সমস্যা নেই। ফিলিস্তিনকে পুড়িয়ে ফেলা উচিত, মসজিদে আকসাকে পুড়িয়ে ফেলা উচিত, শুধু বৃটেনের সন্তুষ্টি লাভের আশায় এবং আব্দুল আজিজ ও তার সন্তানদের সাহায্য করার জন্য।

      আব্দুল আজিজের রাজত্ব জাতিসংঘের মৌলিক অংশ। আব্দুল আজিজের প্রকাশ্য উজির ছিল তারই ছেলে ফয়সাল। সে সাংগঠনিক কাজে শরিক ছিল এবং সে তার বাবার প্রতিশ্রুতির সাথে একমত ছিল, যা নেতৃত্ব এবং সদস্য দেশগুলোর অঞ্চলের জন্য সম্মান বহন করে। অর্থাৎ ককেশাস ও মধ্য এশিয়ার মুসলমানদের উপর সোভিয়েত দখলদারিত্বের, প্যালেস্টাইনের উপর ইসরাইলের, ক্যুটা ও মেলিলার (Ceuta & Melilla) উপর স্পেনের এবং পূর্ব তুর্কিস্তানের উপর চীনাদের দখলদারিত্বের সম্মান বহন করে। ফাহদ বিন আব্দুল আজিজ রাবাত শীর্ষক সম্মেলনে তাঁর উদ্যোগ উপস্থাপন করে, যার মধ্যে সে অধিকাংশ ফিলিস্তিনিদের উপর ইসরাইলের ক্ষমতা দখলের স্বীকারোক্তি দেয় এবং আব্দুল্লাহ বিন আব্দুল আজিজও তার উদ্যোগ উপস্থাপন করে, তাও অধিকাংশ ফিলিস্তিনের উপর ইসরাইলি দখলদারিত্বের স্বীকৃতি দেয়। সুতরাং এটি ফিলিস্তিনের প্রতি আলে সউদের সুস্পষ্ট নীতি, কেননা তারা অধিকাংশ ফিলিস্তিনের উপর ইসরাইলের দখলদারিত্বকে স্বীকারোক্তি দেয় এবং ফিলিস্তিনের বাকী অংশ মাহমুদ আব্বাসের ন্যায় খেয়ানতকারীর জন্য অর্পণ করে।
      সৌদি রাজপরিবারঃ ফিলিস্তিনের বিক্রেতারা -শাইখ হামজা বিন উসামা বিন লাদেন হাফিজাহুল্লাহ

      Comment

      Working...
      X