Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদিন নিউজ# ১৩ রজব, ১৪৪৫ হিজরী।। ২৬ জানুয়ারী, ২০২৪ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদিন নিউজ# ১৩ রজব, ১৪৪৫ হিজরী।। ২৬ জানুয়ারী, ২০২৪ ঈসায়ী

    আফগানিস্তানে নারী অধিকার নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদন মূর্খতা: জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ



    সম্প্রতি আফগানিস্তানে কথিত নারী অধিকার ইস্যুতে জাতিসংঘ একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে আফগানিস্তানে ইসলামি শরিয়াহ আইন বাস্তবায়ন ও ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের কার্যক্রমে নারীদের অধিকার লঙ্ঘন হয়েছে বলে তীব্র সমালোচনা করেছে সংস্থাটি।

    জাতিসংঘের উক্ত প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান সরকারের মুখপাত্র জনাব জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ এক বিবৃতি প্রদান করেছেন। বিবৃতিতে তিনি জাতিসংঘ প্রদত্ত প্রতিবেদনের নিন্দা জানিয়েছেন। একই সাথে সংস্থাটি শরিয়াহ আইন সম্পর্কে অজ্ঞ ও তাদের প্রতিবেদনটি কাণ্ডজ্ঞানহীন বলে মন্তব্য করেছেন।

    উল্লেখ্য যে, সম্প্রতি কাবুলের কয়েকটি এলাকা থেকে শরিয়াহ নির্দেশিত পর্দা লঙ্ঘনের দায়ে বেশ কিছু নারীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। আটককৃত নারীরা ভবিষ্যতে পর্দা মেনে চলবেন এই মর্মে তাদের অভিভাবকরা লিখিত নিশ্চয়তা দেয়ার পর বেশিরভাগকেই কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ছেড়ে দেয়া হয়। এ বিষয়টিকে কেন্দ্র করে জাতিসংঘ আফগানিস্তানে কর্মক্ষেত্রে, শিক্ষা এবং চলাফেরায় নারীর মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে বলে সমালোচনা করে।

    এ সম্পর্কে জনাব জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ বিবৃতিতে জানান, “ইমারতে ইসলামিয়ার সরকার আফগান জনগণের সহায়তায় ইসলামি শরিয়াহ বাস্তবায়নের জন্য বহু ত্যাগ স্বীকার করেছে। এজন্য ইমারতে ইসলামিয়া এখন নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য ইসলামি শরিয়াহ বাস্তবায়ন করাকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে।”

    “সরকার শরিয়াহ আইনে নারীদের জন্য হিজাব ও মাহরামের প্রয়োজনীয়তা, নারীদের শিক্ষা ও কাজের জন্য ইসলামি পরিবেশে তৈরি করার উপর গুরুত্ব দেয়। পাশাপাশি আদালত কর্তৃক শরিয়াহ আইনের শাস্তি বাস্তবায়ন করাও ইমারতে ইসলামিয়ার দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। একই সাথে সমাজে বুদ্ধিবৃত্তিক ও ধর্মীয় বিচ্যুতি রোধ করাও ইমারতে ইসলামিয়ার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব।”

    বিবৃতিতে আরও বলা হয়, “জাতিসংঘের প্রতিবেদনটিতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ইসলামি শরিয়াহ বাস্তবায়নের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা হয়েছে এবং কিছু অংশে স্পষ্টভাবে ইসলামি শরিয়াহ আইনের সমালোচনা করা হয়েছে, যা সংস্থাটির অজ্ঞতা এবং অসচেতনতার ইঙ্গিত বহন করে।”

    জাতিসংঘ যদি ইসলামি বিধি-বিধানকে মানবাধিকারের পরিপন্থী কাজ বলে মনে করে, তাহলে তা অবশ্যই আফগান জনগণের বিশ্বাসের অপমান বলে ধরা হবে। তাই জাতিসংঘকে আফগান জনগণের ধর্মীয় ইস্যুতে অহেতুক সমালোচনা না করার জন্য পরামর্শ দেন জনাব জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ।

    সবশেষ বিবৃতিতে জাতিসংঘের উদ্দেশ্যে বিবৃতিতে বলা হয়, সৎকাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ সংক্রান্ত মন্ত্রণালয়, আদালত বা অন্যান্য প্রাসঙ্গিক সংস্থা কর্তৃক গৃহীত প্রতিটি পদক্ষেপ ইমারতে ইসলামিয়ার প্রধান- আমীরের আদেশ অনুসারে গ্রহণ করা হয়। আর গৃহীত প্রতিটি পদক্ষেপের রয়েছে নিখুঁত শরয়ী ও আইনগত ভিত্তি, যা গভীর বিচার বিশ্লেষণ ও গবেষণার পরেই প্রণয়ন করা হয়।

    শরীয়াহ আইন স্বেচ্ছাচারী নয় এবং এটি কারও অধিকারও লঙ্ঘন করে না। তবে ইসলামি বিধিবিধান অমান্য করা সমাজে সহিংসতা, দুর্নীতি, নির্যাতন এবং সংঘাতের দিককেই উন্মোচিত করবে।



    তথ্যসূত্র:
    1. The Report Released by UNAMA is not True and is Based on Ignorance
    http://tinyurl.com/bdz8ht2z
    2. IEA slams UNAMA report, says it’s ‘an insult to the beliefs of the people’
    http://tinyurl.com/jxmemvv2
    3. UNAMA(UN) Statement
    http://tinyurl.com/3u5k4hxy

    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    সোমালিয়ার পুন্টল্যান্ড প্রশাসনের উপর আশ-শাবাবের অভিযান: নিহত ৫ মিলিশিয়া



    সোমালিয়ার বসাসো শহরে শাবাবের পরিচালিত একটি সামরিক অপারেশনে ৫ মিলিশিয়া সদস্য নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে।

    শাহাদাহ এজেন্সির তথ্যমতে, গত ২৩ জানুয়ারি পুন্টল্যান্ড প্রশাসনের সাথে যুক্ত মিলিশিয়াদের বিরুদ্ধে সামরিক অপারেশন পরিচালনা করছেন আল-কায়দা সংশ্লিষ্ট হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা। অভিযানটি দেশটির উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় বারি রাজ্যের বসাসো শহরে অবস্থিত একটি মিলিশিয়া সামরিক ব্যারাক লক্ষ্য করে চালানো হয়েছিল।

    প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের সামরিক মুখপাত্র জানান, মুজাহিদদের উক্ত অভিযানে পুন্টল্যান্ড প্রশাসনের সাথে যুক্ত ৫ মিলিশিয়া সদস্য নিহত হয়েছে। সেই সাথে আরও ৯ মিলিশিয়া সদস্য আহত হয়েছে।

    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      আল কাসসামের ১ সপ্তাহের অভিযানে জায়োনিস্ট বাহিনীর ৬৮টি সামরিক যান ধ্বংস


      সশস্ত্র ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আল-কাসসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু উবাইদাহ হাফিযাহুল্লাহ নতুন আরও একটি বিবৃতি প্রদান করেছেন। বিবৃতিতে তিনি গত সপ্তাহে গাজা উপত্যকার সর্বশেষ পরিস্থিতির বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোকপাত করেন।

      গত ২৫ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় প্রকাশিত উক্ত লিখিত বিবৃতিতে আবু উবাইদাহ বলেছেন যে, আল-কাসসাম যোদ্ধারা গত এক সপ্তাহের মধ্যে গাজায় জায়োনিস্ট ইসরায়েলি বাহিনীর ৬৮টি সাঁজোয়া যান সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে ধ্বংস করেছেন।

      তিনি উল্লেখ করেন যে, গত সপ্তাহে মুজাহিদগণ পয়েন্ট-ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে জায়োনিস্ট বাহিনীর অন্তত ৫৩ সৈন্যকে গুলি করে নির্মূল করেছেন। এসময় মুজাহিদগণ স্নাইপার দ্বারা আরও ৯ জায়োনিস্ট সৈন্যকে নির্মূল করতে সক্ষম হয়েছেন।

      মুখপাত্র আবু উবাইদাহ আরও যুক্ত করেন, গত সপ্তাহে ইসরায়েলের অন্তত ৫৭টি ব্যাটালিয়নকে মুজাহিদগণ তাদের সফল অপারেশনের লক্ষ্যবস্তু বানিয়েছেন। এসকল অভিযানে জায়োনিস্ট বাহিনীতে আরও কয়েক ডজন হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। জায়োনিস্ট বাহিনীর বিরুদ্ধে মুজাহিদগণ তাদের অভিযানগুলোতে মিসাইল, অ্যান্টি-বুলিং ডিভাইস, অ্যান্টি-পার্সোনেল ডিভাইস এবং মেশিনগান ব্যবহার করেছেন।

      তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, গত সপ্তাহে জায়োনিস্ট ইসরায়েলি বাহিনীর উপর ৪টি ভবন, ২টি টানেলের প্রবেশপথ এবং ১টি মাইনফিল্ড ধ্বসিয়ে দিয়েছেন মুজাহিদগণ। এতে ভবন ও টানেলে অবস্থান নেওয়া অসংখ্য জায়োনিস্ট সৈন্য হতাহত হয়েছে।

      এমনিভাবে গত সপ্তাহে জায়োনিস্ট ইসরায়েলি বাহিনীর ২টি “স্কাইলার্ক” ড্রোন গুলি করে ধ্বংস করেছেন মুজাহিদগণ। আর ২টি কামিকাজে ড্রোন সহ ৮টি (মিনি) ড্রোন জব্দ করতে সক্ষম হয়েছেন মুজাহিদগণ।

      তিনি জানান, গোটা অঞ্চল জুড়েই জায়োনিস্ট বাহিনীর বিরুদ্ধে মুজাহিদদের প্রতিরোধ যুদ্ধ অব্যাহত রয়েছে। মুজাহিদগণ প্রতিটি ফ্রন্টে শত্রুর বিরুদ্ধে বীরত্বের সাথে লড়ছেন। সেই সাথে মুজাহিদগণ বছরের পর বছর ধরে জায়োনিস্ট বাহিনীর দখলে থাকা ইসরায়েলের অভ্যন্তরে মর্টার শেল, স্বল্প-পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র, বিভিন্ন রেঞ্জের মিসাইল ও রকেট ব্যারেজ উৎক্ষেপণ করে যাচ্ছেন।

      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ইমারতে ইসলামিয়ার মন্ত্রীর সঙ্গে ইসলামিক রিলিফ প্রধানের সাক্ষাৎ


        আফগানিস্তানের পল্লী উন্নয়ন ও পুনর্বাসন মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী আলহাজ্ব মোল্লা মুহাম্মদ ইউনুস আখুন্দজাদার সঙ্গে ইসলামিক রিলিফের প্রধান জনাব উমাইর এবং তার প্রতিনিধি দল এক বৈঠকে সাক্ষাৎ করেছেন৷

        বৈঠকে ইসলামিক রিলিফের প্রধান ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের মন্ত্রীকে তাদের কার্যক্রম সম্পর্কে পূর্ণ অবগত করেন। এ সময় সংস্থাটির প্রধান ভবিষ্যতে ইমারতে ইসলামিয়ার নির্দেশনা ও জনগণের চাহিদার ভিত্তিতে তাদের সেবা বাস্তবায়ন করার নিশ্চয়তা প্রদান করেন।

        উল্লেখ্য, ইসলামিক রিলিফ একটি আন্তর্জাতিক মানবিক উন্নয়ন সংস্থা। এটি ১৯৮৪ সালে যুক্তরাজ্যের বার্মিংহামে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং বর্তমানে ৪৫টি দেশে এর কার্যক্রম রয়েছে। তারা বিশ্বজুড়ে মানবিক সহায়তা এবং গৃহহীন পরিবারকে ত্রাণ ও পুনর্বাসন সহযোগিতা দিয়ে থাকে।

        বৈঠকে মন্ত্রী আলহাজ্ব মোল্লা মুহাম্মদ ইউনুস আখুন্দজাদা ইসলামিক রিলিফের প্রধানকে স্বাগত জানান এবং সংস্থাটির কার্যক্রমের প্রশংসা করেন। তিনি তাদের আশ্বস্ত করেছেন যে, ইমারতে ইসলামিয়ার নীতি মেনে যে কোন এনজিও আফগানিস্তানে শান্তিপূর্ণভাবে তাদের কাজ পরিচালনা করতে পারবে। তবে তাদের কার্যক্রম যেন স্বচ্ছ ও জনগণের চাহিদাকে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করা হয় এ সম্পর্কে জোর দেয়া হয়।


        তথ্যসূত্র:
        1. Minister of Rural rehabilitation and development meets head of Islamic Relief organization
        http://tinyurl.com/29fr5nd8
        2. Islamic Relief
        http://tinyurl.com/5c83jwrf

        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          আফগানিস্তানে আরও ৩৫০ জন যুবকের সামরিক প্রশিক্ষণ সম্পন্ন




          ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান সরকার প্রতিনিয়ত প্রশিক্ষিত দক্ষ সেনাবাহিনীর সংখ্যা বৃদ্ধি করে চলেছেন। এরই ধারাবাহিকতায় এবার আরও ৩৫০ জন যুবক সামরিক প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করে স্নাতক হয়েছেন।

          দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা মন্ত্রণালয় জানায়, ২১৯ উমর আল-থালিস সেনা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে ৩৫০ জন যুবক স্নাতক হয়েছেন। প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে যুবকরা তিন মাসের প্রশিক্ষণ শেষে চতুর্থ ব্যাচ হিসেবে সফলভাবে সেনা স্নাতক অর্জন করেছেন।

          সদ্য সেনাদের স্নাতক উদযাপন উপলক্ষে গত ২৩ জানুয়ারি জাঁকজমকপূর্ণ একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি। অনুষ্ঠানে ২১৯ উমর আল থালিসের কমান্ডার, স্থানীয় সেনা কর্মকর্তারা এবং অন্যান্য মুজাহিদিনরা উপস্থিত ছিলেন।

          অনুষ্ঠানে বক্তারা দেশ ও জাতি রক্ষায় সামরিক শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরেন । দক্ষ সেনাবাহিনী, একটি ইসলামি শাসন ব্যবস্থা টিকে থাকার জন্য অপরিহার্য। আর এ সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত নেতাদের আশ্বস্ত করতে তরুণ সেনারা তাদের দুর্দান্ত সামরিক কলাকৌশল ও মার্শাল দক্ষতা প্রদর্শন করে।

          সদ্য স্নাতক সেনাদের সামরিক নৈপুণ্য প্রদর্শনের কিছু দৃশ্য-




          উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে ২১৯ উমর আল-থালিস সেনা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে এই নিয়ে চতুর্থ ব্যাচ সৈন্য প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করলেন।





          তথ্যসূত্র:

          1. 350 Graduate from 219 Umar Al-Thalis Division Military Training Center
          http://tinyurl.com/4wdc4tbz

          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            মালির টিম্বাকটু রাজ্যে জেএনআইএম-এর ৬টি অপারেশন


            পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির টিম্বাকটু রাজ্যে সম্প্রতি জান্তা ও ওয়াগনার বাহিনীর কনভয় লক্ষ্য করে ৬টি পৃথক অপারেশন পরিচালনা করছেন আল-কায়দা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে শত্রু বাহিনীর অন্তত ৭টি সাঁজোয়া যান ধ্বংস হয়েছে বলে জানা গেছে।

            আয-যাল্লাকা মিডিয়া সূত্রে জানা যায়, প্রতিরোধ বাহিনী জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম) যোদ্ধারা, গত ৫ জানুয়ারি শুক্রবার সন্ধ্যায় মালির টিম্বাকটু রাজ্যের গুন্ডাম ও নাবেক গ্রামে দুটি পৃথক আক্রমণ চালিয়েছেন। এতে অংশ নিয়েছেন প্রতিরোধ বাহিনীর মাইন স্কোয়াড্রন যোদ্ধারা। তাঁরা আইইডি বিস্ফোরণের মাধ্যমে ওয়াগনার ভাড়াটে বাহিনী ও মালির জান্তা বাহিনীর দুটি ট্রাককে লক্ষ্যবস্তু করেন। এতে শত্রু বাহিনীতে হতাহতের ঘটনা ঘটে এবং ২টি যান ধ্বংস হয়ে যায়। সেই সাথে এই অঞ্চলে শত্রু কনভয়গুলির চলাচলে ব্যাঘাত ঘটে।

            এমনিভাবে গত ২ ও ৩ জানুয়ারি, রাজ্যের টোনকা এলাকায় আরও ২টি পৃথক মাইন বিস্ফোরণ ঘটান মুজাহিদগণ। বিস্ফোরণে জান্তা এবং ওয়াগনার ভাড়াটেদের ২টি সাঁজোয়া যান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এসময় যানগুলোতে থাকা শত্রু সৈন্যরা হতাহতের শিকার হয়।

            এর একদিন পর, রাজ্যটির নিয়াফুঙ্কি এলাকায় জান্তা ও ওয়াগনারের একটি কনভয়ে অতর্কিত আক্রমণ চালান মুজাহিদগণ। এসময় মুজাহিদদের বিস্ফোরক ডিভাইসের আঘাতে শত্রু বাহিনীর ২টি গাড়ি ধ্বংস হয়ে যায়। ফলশ্রুতিতে বেশ কিছু সৈন্য হতাহত হয়।

            অপরদিকে গত ৭ জানুয়ারি রবিবার বিকালে, টিম্বাকটুর উত্তর-পশ্চিম ফাহু এলাকায় আরও একটি অপারেশন চালান মুজাহিদগণ। অপারেশনটি মালির জান্তা ও ওয়াগনারের একটি গাড়ি লক্ষ্য করে বিস্ফোরক ডিভাইস বিস্ফোরণের মাধ্যমে চালানো হয়। এতে শত্রুদের র‌্যাঙ্কে বেশ কিছু সৈন্য হতাহতের শিকার হয়।

            নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

            Comment

            Working...
            X