আফগানিস্তানে আরও এক হত্যাকারীর উপর কিসাসের বিধান কার্যকর
উত্তর আফগানিস্তানে হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত এক ব্যক্তির উপর মৃত্যুদন্ড (কিসাস) কার্যকর করেছে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট।
ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া বিবৃতি অনুসারে, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে দেশটির ফারিয়াব প্রদেশের বালচিরাগ অঞ্চলে ভিকটিম মুহাম্মদ আব্দুল আলীকে ধারালো ছুরির আঘাতে হত্যা করা হয়। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে নিহতের পরিবার জাউজান প্রদেশে বসবাস করতে শুরু করেন এবং এখানকার শরিয়াহ্ আদালতে বিচার দায়ের করেন।
এই ঘটনার পর খুনীকে বন্দী করতে অভিযানে নামে ইমারাতে ইসলামিয়ার নিরাপত্তা বাহিনী। অবশেষে উক্ত অঞ্চলেরই বাসিন্দা নাজার মোহাম্মদ নামের এক ব্যাক্তিকে ঐ খুনের অপরাধে বন্দী করতে সক্ষম হন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা। পরে খুনিকে আদালতে হস্তান্তর করেন তাঁরা।
এরপর শুরু হয় কয়েক ধাপে উক্ত হত্যাকাণ্ডের তদন্ত ও বিচার। দেশের ৩টি আদালতের তদন্ত শেষে বিচারকদের রায় পাঠানো হয় সুপ্রিম কোর্টে। পরে সমস্ত স্বাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে কিসাসের বিধান কার্যকর করার রায় দেয় উচ্চ আদালত। সবশেষে দেশটির আমিরুল মুমিনিনের চূড়ান্ত অনুমোদনের পরে কিসাসের বিধান কার্যকর করা হয়।
সূত্রমতে, গত ২৬ ফেব্রুয়ারি সোমবার সকাল ৮:৩০ মিনিটের সময় দেশটির উত্তরে জাউজান প্রদেশের কেন্দ্রীয় শহর শিবারঘানের একটি স্টেডিয়ামে এই বিধান কার্যকর করা হয়েছে। এর আগের দিন ঘোষণা করে জনগণকে স্টেডিয়ামে উপস্থিত থাকাতে এবং ভিডিও ধারণ না করতে আহ্বান জানানো হয়। ফলে হত্যাকারীর উপর কিসাসের বিধান কার্যকর করার সময় স্টেডিয়ামে কয়েক হাজার মানুষ জড়ো হন।
উত্তর আফগানিস্তানে হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত এক ব্যক্তির উপর মৃত্যুদন্ড (কিসাস) কার্যকর করেছে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট।
ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া বিবৃতি অনুসারে, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে দেশটির ফারিয়াব প্রদেশের বালচিরাগ অঞ্চলে ভিকটিম মুহাম্মদ আব্দুল আলীকে ধারালো ছুরির আঘাতে হত্যা করা হয়। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে নিহতের পরিবার জাউজান প্রদেশে বসবাস করতে শুরু করেন এবং এখানকার শরিয়াহ্ আদালতে বিচার দায়ের করেন।
এই ঘটনার পর খুনীকে বন্দী করতে অভিযানে নামে ইমারাতে ইসলামিয়ার নিরাপত্তা বাহিনী। অবশেষে উক্ত অঞ্চলেরই বাসিন্দা নাজার মোহাম্মদ নামের এক ব্যাক্তিকে ঐ খুনের অপরাধে বন্দী করতে সক্ষম হন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা। পরে খুনিকে আদালতে হস্তান্তর করেন তাঁরা।
এরপর শুরু হয় কয়েক ধাপে উক্ত হত্যাকাণ্ডের তদন্ত ও বিচার। দেশের ৩টি আদালতের তদন্ত শেষে বিচারকদের রায় পাঠানো হয় সুপ্রিম কোর্টে। পরে সমস্ত স্বাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে কিসাসের বিধান কার্যকর করার রায় দেয় উচ্চ আদালত। সবশেষে দেশটির আমিরুল মুমিনিনের চূড়ান্ত অনুমোদনের পরে কিসাসের বিধান কার্যকর করা হয়।
সূত্রমতে, গত ২৬ ফেব্রুয়ারি সোমবার সকাল ৮:৩০ মিনিটের সময় দেশটির উত্তরে জাউজান প্রদেশের কেন্দ্রীয় শহর শিবারঘানের একটি স্টেডিয়ামে এই বিধান কার্যকর করা হয়েছে। এর আগের দিন ঘোষণা করে জনগণকে স্টেডিয়ামে উপস্থিত থাকাতে এবং ভিডিও ধারণ না করতে আহ্বান জানানো হয়। ফলে হত্যাকারীর উপর কিসাসের বিধান কার্যকর করার সময় স্টেডিয়ামে কয়েক হাজার মানুষ জড়ো হন।
Comment