মালির পর এবার আল-কায়েদার সাথে আলোচনায় বসতে চায় বুর্কিনা-ফাসো সরকার
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বুর্কিনা ফাসোর প্রধানমন্ত্রী ক্রিস্টোফ ড্যাবায়ার এক বিবৃতিতে বলেছে যে, তার সরকার আল-কায়েদার সাথে আলোচনায় বসতে চায়।
রিপোর্ট অনুযায়ী গত ৪ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার, বুর্কিনা-ফাসো সরকার তার সাধারণ নীতি সম্পর্কে সংসদে কথা বলেছিল। এসময় আল-কায়েদা পশ্চিম আফ্রিকা শাখা ‘জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন’ এর সাথে বৈঠক করতে চায় উল্লেখ করে ড্যাবায়ার একটি বিবৃতি দেয়।
তার বক্তব্য হচ্ছে “সমস্ত দুর্দান্ত যুদ্ধগুলি টেবিলে আলোচনার মাধ্যমেই শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে, এর বাহিরে তা শুধু রক্ত ও ক্ষতিকেই বৃদ্ধি করেছে। এর অর্থ হ’ল আমরা যদি বর্তমান পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে চাই, তবে আমাদের সম্ভবত এই সম্ভাবনাটি বিবেচনা করতে হবে যে, আমরা খুব শীঘ্রই বা শেষ পর্যন্ত আল-কায়েদার সাথে একটি আলোচনায় বসতে যাচ্ছি।
আমরা এটা বলছি না যে, বুর্কিনা ফাসো সরকার আল-কায়েদার সাথে আলোচনার বিরোধী। কারণ এধরণের আলোচনার মাধ্যমেই বড় বড় দেশগুলো যুদ্ধ সমাপ্ত করেছে। এমনকি এখনো বড় বড় দেশগুলো সন্ত্রাসীদের (তালেবানদের) সাথে টেবিলে বসে আছে এবং তাদের সাথে ধারাবাহিক আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।
অবশ্যই আমরা এখনো এই অঞ্চলের আল-কায়েদা এবং তাদের পরামর্শদাতাদের সনাক্ত করতে পারি না। তবে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাব ”
বুর্কিনা ফাসোতে, বিশেষ করে পশ্চিম আফ্রিকায় সক্রিয় আল-কায়েদা ও জিহাদপন্থী গোষ্ঠীগুলির সাথে আলোচনা করার দীর্ঘদিনের এজেন্ডায় ছিল। কিন্তু বিভিন্ন কারণে তা বারবার থেমে গেছে।
আল-কায়েদার পশ্চিম আফ্রিকান শাখাও একই রকম বিবৃতি দিয়েছিল।
২০২০ সালে যখন মালি সরকার আল-কায়েদাকে আলোচনার টেবিলে বসতে বলেছিল, তখন ঐ বছরের মার্চ মাসে শাখাটির অফিসিয়াল “আয জাল্লাকা” মিডিয়া আলোচনার বসার বিষয়ে কয়েকটি শর্ত যুক্ত করে একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছিল। যার মধ্যে প্রথম ও প্রধান শর্তটি ছিল এমন যে, যদি ক্রুসেডার ফ্রান্স মালি থেকে সরে আসে এবং মালি সরকার তাদেরকে ত্যাগ করে, কেবল তখনই স্থানীয় বাহিনীর সাথে আলোচনা হতে পারে।
বিশ্লেষকরা মনে করেন, আল-কায়েদা মালি সরকারের সাথে বৈঠকের জন্য যেই শর্তগুলো যুক্ত করেছিল, সেই একই শর্ত হয়তো বুর্কিনা-ফাসো সরকারের সাথে বৈঠকের জন্যেও যুক্ত করবে আল-কায়েদা। যদিও সেই শর্তের উপর পরবর্তিতে আর কোন আলোচনা হয়নি। বরং এসব শর্ত আর আল-কায়েদার সাথে বৈঠকের ইচ্ছা পোষণ করায় মালি সরকারকে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গত বছর ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিয়েছিল ক্রুসেডার ফ্রান্স।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বুর্কিনা ফাসোর প্রধানমন্ত্রী ক্রিস্টোফ ড্যাবায়ার এক বিবৃতিতে বলেছে যে, তার সরকার আল-কায়েদার সাথে আলোচনায় বসতে চায়।
রিপোর্ট অনুযায়ী গত ৪ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার, বুর্কিনা-ফাসো সরকার তার সাধারণ নীতি সম্পর্কে সংসদে কথা বলেছিল। এসময় আল-কায়েদা পশ্চিম আফ্রিকা শাখা ‘জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন’ এর সাথে বৈঠক করতে চায় উল্লেখ করে ড্যাবায়ার একটি বিবৃতি দেয়।
তার বক্তব্য হচ্ছে “সমস্ত দুর্দান্ত যুদ্ধগুলি টেবিলে আলোচনার মাধ্যমেই শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে, এর বাহিরে তা শুধু রক্ত ও ক্ষতিকেই বৃদ্ধি করেছে। এর অর্থ হ’ল আমরা যদি বর্তমান পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে চাই, তবে আমাদের সম্ভবত এই সম্ভাবনাটি বিবেচনা করতে হবে যে, আমরা খুব শীঘ্রই বা শেষ পর্যন্ত আল-কায়েদার সাথে একটি আলোচনায় বসতে যাচ্ছি।
আমরা এটা বলছি না যে, বুর্কিনা ফাসো সরকার আল-কায়েদার সাথে আলোচনার বিরোধী। কারণ এধরণের আলোচনার মাধ্যমেই বড় বড় দেশগুলো যুদ্ধ সমাপ্ত করেছে। এমনকি এখনো বড় বড় দেশগুলো সন্ত্রাসীদের (তালেবানদের) সাথে টেবিলে বসে আছে এবং তাদের সাথে ধারাবাহিক আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।
অবশ্যই আমরা এখনো এই অঞ্চলের আল-কায়েদা এবং তাদের পরামর্শদাতাদের সনাক্ত করতে পারি না। তবে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাব ”
বুর্কিনা ফাসোতে, বিশেষ করে পশ্চিম আফ্রিকায় সক্রিয় আল-কায়েদা ও জিহাদপন্থী গোষ্ঠীগুলির সাথে আলোচনা করার দীর্ঘদিনের এজেন্ডায় ছিল। কিন্তু বিভিন্ন কারণে তা বারবার থেমে গেছে।
আল-কায়েদার পশ্চিম আফ্রিকান শাখাও একই রকম বিবৃতি দিয়েছিল।
২০২০ সালে যখন মালি সরকার আল-কায়েদাকে আলোচনার টেবিলে বসতে বলেছিল, তখন ঐ বছরের মার্চ মাসে শাখাটির অফিসিয়াল “আয জাল্লাকা” মিডিয়া আলোচনার বসার বিষয়ে কয়েকটি শর্ত যুক্ত করে একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছিল। যার মধ্যে প্রথম ও প্রধান শর্তটি ছিল এমন যে, যদি ক্রুসেডার ফ্রান্স মালি থেকে সরে আসে এবং মালি সরকার তাদেরকে ত্যাগ করে, কেবল তখনই স্থানীয় বাহিনীর সাথে আলোচনা হতে পারে।
বিশ্লেষকরা মনে করেন, আল-কায়েদা মালি সরকারের সাথে বৈঠকের জন্য যেই শর্তগুলো যুক্ত করেছিল, সেই একই শর্ত হয়তো বুর্কিনা-ফাসো সরকারের সাথে বৈঠকের জন্যেও যুক্ত করবে আল-কায়েদা। যদিও সেই শর্তের উপর পরবর্তিতে আর কোন আলোচনা হয়নি। বরং এসব শর্ত আর আল-কায়েদার সাথে বৈঠকের ইচ্ছা পোষণ করায় মালি সরকারকে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গত বছর ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিয়েছিল ক্রুসেডার ফ্রান্স।
Comment