Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদীন নিউজ।। ০৩ শাবান, ১৪৪৬ হিজরী।। ০৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদীন নিউজ।। ০৩ শাবান, ১৪৪৬ হিজরী।। ০৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ঈসায়ী

    বুরকিনান জান্তাকে হটিয়ে ৮টি সামরিক ব্যারাকের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন মুজাহিদিনরা




    আল-কায়েদা ইসলামিক মাগরিবের সামরিক শাখা জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম)। সম্প্রতি (জেএনআইএম) মুজাহিদিনরা বুরকিনা ফাসোর জান্তা বাহিনীকে হটিয়ে ৮টি সামরিক ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন বলা জানা গেছে।

    আয-যাল্লাকার রিপোর্ট অনুযায়ী, ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদিনরা গত ১৬ জানুয়ারি থেকে ৩০ জানুয়ারির মধ্যে, বুরকিনান জান্তা বাহিনীকে হটিয়ে ৮টি সামরিক ব্যারাক ও ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন।

    মুজাহিদিনরা প্রথম সামরিক ঘাঁটিটি বিজয় করেন গত ১৬ জানুয়ারি সকালে। এদিন দেশটির ওয়াহিগৌয়া রাজ্যের ইউবা এলাকায় একটি সংক্ষিপ্ত লড়াইয়ের মাধ্যমে মুজাহিদিনরা সামরিক ঘাঁটিটির নিয়ন্ত্রণ নেন।

    এমনিভাবে গত ২২ জানুয়ারি বিকেলে, বুরকিনা ফাসোর ডোরী রাজ্যে একটি অ্যাম্বুশ করেন মুজাহিদিনরা। রাজ্যের সিবা এলাকায় বুরকিনান জান্তা বাহিনীর একটি সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে মুজাহিদিনরা অভিযানটি পরিচালনা করেন। মুজাহিদদের তীব্র এই আক্রমণে জান্তা বাহিনীর ৩টি সামরিক যান ধ্বংস হয়ে যায়। সেই সাথে অন্তত ২০ সৈন্য নিহত এবং আরও ২০ এরও বেশি সৈন্য আহত হয়। বাকি সৈন্যরা পালিয়ে যায়, যাদের মধ্যে ১৮ সেনা নিখোঁজ হয়ে পড়ে। জান্তা সদস্যদের এই পলায়নের পর মুজাহিদিনরা সামরিক ব্যারাকের উপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেন এসময় মুজাহিদিনরা শত্রু বাহিনী থেকে ২টি সামরিক যান, ৩টি মোটরসাইকেল, ৩টি ক্লাশিনকোভ, ১টি দোশকা, ১টি পিকা সহ অসংখ্য অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম গনিমত লাভ করেন।

    এর একদিন পর, ফাদাঙ্গুরমা রাজ্যের বামা এলাকায় একটি বড় ধরনের সামরিক অপারেশন চালান মুজাহিদিনরা। প্রায় দেড় শতাধিক মুজাহিদ ভারী অস্ত্র এবং সাঁজোয়া যান নিয়ে এই যুদ্ধে অংশ নেন। ফলে জান্তা বাহিনীতে অনেক হতাহতের ঘটনা ঘটে এবং প্রচুর ক্ষয়ক্ষতির হয়। বাকি সৈন্যরা জীবন বাঁচাতে ঘাঁটি ছেড়ে পালিয়ে গেলে মুজাহিদিনরা ব্যারাকের উপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেন।

    এদিকে গত ২৭ জানুয়ারি সন্ধ্যায়, দেদুগু রাজ্যের কাওরা এলাকায় একটি অতর্কিত আক্রমণ চালান মুজাহিদিনরা। আক্রমণটি বুরকিনান জান্তা দ্বারা সমর্থিত মিলিশিয়াদের একটি সদর দপ্তর লক্ষ্য করে চালানো হয়। এতে বহু সংখ্যক মিলিশিয়া সদস্য হতাহত হয়। সূচনীয় পরাজয় নিশ্চিত জেনে বাকি মিলিশিয়া সদস্যরা পালিয়ে গেলে মুজাহিদিনরা সদর দপ্তরের নিয়ন্ত্রণ নেন।

    এর একদিন পর (২৮ জানুয়ারি), মুজাহিদিনরা দেদুগু রাজ্যের সান অঞ্চলে একটি বুরকিনান সেনাবাহিনীর একটি ব্যারাকে আক্রমণ চালান।সংক্ষিপ্ত লড়াইয়ে জান্তা বাহিনীতে ব্যাপক হতাহত ও বস্তুগত ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা ঘটে। এতে বাকি সৈন্যরা ব্যারাক ছেড়ে পালিয়ে যায়, তখন মুজাহিদিনরা ব্যারাকের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেন।

    সর্বশেষ গত ৩০ জানুয়ারি ভোরে, মুজাহিদিনরা সোম রাজ্যের জিবো শহরে একযোগে জান্তা বাহিনীর ৩টি সামরিক ঘাঁটিতে অতর্কিত আক্রমণ চালান। এতে দিকভ্রান্ত জান্তা সদস্যরা জীবন বাঁচাতে এদিক সেদিক ছুটতে শুরু করে, এসময় মুজাহিদদের হামলায় বহু সংখ্যক সৈন্য হতাহত হয় এবং অন্য সৈন্যরা পালিয়ে যায়। সেনাদের এই পলায়নের পর মুজাহিদিনরা সামরিক ঘাঁটিগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেন।
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    আফগান রেলপথে বিগত এক মাসে ৪০৮,০০০ মেট্রিক টনের অধিক বাণিজ্যিক পণ্য পরিবহন




    বিগত জানুয়ারি মাসে আফগান রেলপথে ৪ লক্ষ ৮ হাজার মেট্রিক টনের বেশি বাণিজ্যিক পণ্য পরিবহন করা হয়েছে। এর মধ্যে অধিকাংশ পণ্য হাইরাতান রেলপথে পরিবহন হয়েছে, যার পরিমাণ ৩ লক্ষ ২ হাজার ৩২৭ টন। এছাড়া আকিনা রেলপথে ২৭ হাজার ৪৫ টন, তুরগন্দি রেলপথে ৭০ হাজার ৫৬৪ টন ও খাফ-হেরাত রেলপথে ৮ হাজার ৯৪০ টন পণ্য পরিবহন করা হয়েছে।

    ইমারতে ইসলামিয়া সরকারের গণপূর্ত মন্ত্রণালয় তথ্যগুলো জানিয়েছে। এর মধ্যে আমদানিকৃত পণ্যের পরিমাণ ছিল ৪ লাখ ৭ হাজার ১৭৮ টন। আমদানিকৃত পণ্যের মধ্যে পেট্রোলিয়াম ও অন্যান্য সামগ্রী অন্তর্ভুক্ত ছিল। এছাড়া রপ্তানি করা হয়েছে ১ হাজার ৬৯৮ টন পণ্য। এর মধ্যে শুকনো ফল, ক্যানোলা, চাল ও আনার জুসের মতো মূল্যবান পণ্য অন্তর্ভুক্ত ছিল। এর বিপরীতে তুলনা করা হলে বিগত ডিসেম্বর, ২০২৪-এ আফগান রেলপথে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৭৭৭ টন, যা দেশটির ক্রমবর্ধমান রপ্তানির চিত্র প্রকাশ করছে।

    উল্লেখ্য যে, চলতি হিজরি সৌরসালের প্রথম নয় মাসে দেশের রেলপথে প্রায় ৩২ লাখ মেট্রিক টন পণ্য পরিবহন হয়েছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়।


    তথ্যসূত্র:
    1. More than 400,000 metric tons of goods transported via railways last month
    https://tinyurl.com/527mhw4b
    2. Afghanistan’s Railway Network Transports Over 408,000 Metric Tons of Goods in January
    https://tinyurl.com/4f8sjsz9
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী হচ্ছে আফগানি মুদ্রা


      আফগানিস্তানের বাজারের সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, ডলারের বিপরীতে আফগানির মান উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। গত মাসের মাঝামাঝি আফগান বাজারে ডলারের বিনিময় হার ছিল ৮১.৫০ আফগানি, যা গত সপ্তাহে কমে নেমে ৭৩.২৯ আফগানিতে পৌঁছেছে।

      গত ২ ফেব্রুয়ারি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে আফগান গণমাধ্যম হুররিয়াত রেডিও। প্রতিবেদনে উল্লেখ্য করা হয়েছে, ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাম্প্রতিক রিপোর্টে ডলারের মূল্য ৮১.৫০ থেকে কমে ৭৩.২৯ আফগানিতে পৌঁছেছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

      ধারণা করা হচ্ছে, ইমারতে ইসলামিয়া সরকারের কার্যকর বাজার পর্যবেক্ষণ এবং উপযুক্ত মুদ্রানীতি বাস্তবায়নের ফলে আফগানির মান বৃদ্ধি পেয়েছে। এই উন্নয়ন আন্তর্জাতিক মুদ্রার তুলনায় আফগানির প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানকে আরও সুদৃঢ় করছে।


      তথ্যসূত্র:
      1. Afghani currency is strengthening against dollar
      https://tinyurl.com/2scwet97
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        লিথিয়াম ও ইউরেনিয়াম খনি জরিপের নির্দেশনা দিয়েছেন তালিবান খনিজ সম্পদ মন্ত্রী


        সম্প্রতি নিমরুজ ও হেলমন্দ প্রদেশে খনি সংক্রান্ত বিভিন্ন সাইট পরিদর্শন করেছেন ইমারতে ইসলামিয়ার খনিজ সম্পদ ও পেট্রোলিয়াম বিষয়ক মন্ত্রী মোল্লা হেদায়াতুল্লাহ বদরি হাফিযাহুল্লাহ। এই সময় তিনি চাহার বারজাক জেলার গড জারা অঞ্চলে লিথিয়াম খনি পরিদর্শন করেছেন। উক্ত খনির বিস্তারিত জরিপ পরিচালনা করতে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশল টিমকে তিনি নির্দেশ দেন।

        এছাড়া তিনি হেলমন্দ প্রদেশে খানিশান অঞ্চলে ইউরেনিয়াম খনি এবং দিশো জেলায় বেশ কয়েকটি খনি সংশ্লিষ্ট সাইট পরিদর্শন করেছেন। খনিসমূহে জরিপ ও সমীক্ষা পরিচালনা করতে তিনি প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করেছেন।

        ফলে আফগানিস্তানে সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে প্রথম ইউরেনিয়াম ও লিথিয়াম খনি সংশ্লিষ্ট গবেষণা শুরু হল। উল্লেখ্য যে, আফগানিস্তানে প্রচুর পরিমাণ লিথিয়াম ও ইউরেনিয়াম মজুদ রয়েছে। কিন্তু বিগত যুদ্ধাবস্থা সহ নানাবিধ কারণে উক্ত সম্পদ আহরণ প্রক্রিয়া অদ্যাবধি দেশটিতে প্রতিষ্ঠিত হয় নি।


        তথ্যসূত্র:
        1. Minister of Mines and Petroleum Visits Nimroz
        https://tinyurl.com/2fjrxsj3
        2. Lithium and uranium exploration investigated In the country
        https://tinyurl.com/3mp9epca
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ইমারতে ইসলামিয়ার উদ্যোগে পাকিস্তান থেকে মুক্তি পেল ৯০ এর বেশি আফগান বন্দী


          সম্প্রতি ৯১ জন আফগান শরণার্থী পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে আফগানিস্তানে ফিরেছেন। ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের উদ্যোগে তারা মুক্তি পান। দেশে ফেরার পর ইমারতে ইসলামিয়ার পক্ষ থেকে তাদের প্রয়োজনীয় মানবিক সহায়তা দেওয়া হয় এবং পরে তাদেরকে নিজ নিজ প্রদেশে পাঠানো হয়।

          গত ১ ফেব্রুয়ারি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে হুররিয়াত রেডিও। প্রতিবেদনে ইমারতে ইসলামিয়ার শরণার্থী ও প্রত্যাবাসন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বরাতে জানানো হয়েছে, মুক্তিপ্রাপ্ত ৯১ জন আফগান নাগরিক পাকিস্তান থেকে স্পিন বোল্ডাক ও তুরখাম সীমান্ত দিয়ে দেশে প্রবেশ করেছে।

          জানা যায়, এসব শরণার্থী বৈধ নথিপত্র না থাকার অভিযোগে পাকিস্তানে আটক হন এবং পাকিস্তান হাজি ক্যাম্প কারাগারে ২ থেকে ২৭ দিন পর্যন্ত বন্দী ছিলেন।

          প্রসঙ্গত, পাকিস্তান সরকার জোরপূর্বক আফগান শরণার্থীদের বহিষ্কার করছে, ধারণা করা হচ্ছে আফগানিস্তানের পুনর্বাসন ও অবকাঠামোগত ব্যবস্থার ওপর চাপ সৃষ্টি করতেই পাকিস্তান সরকার এ কাজ করছে।


          তথ্যসূত্র:
          1. Over 90 Afghan Prisoners Freed and Returned from Pakistan
          https://tinyurl.com/ms5un8r9
          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            জানুয়ারিতে পাকিস্তানে টিটিপির ১১০ অভিযান: হতাহত ১৫৫ শত্রু সেনা




            তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে সামরিক বাহিনীর উপর হামলার একটি ইনফোগ্রাফি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, টিটিপির মুজাহিদিনরা গত মাসে পাকিস্তান সামরিক বাহিনী ও এর সাথে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থার উপর ১১০টি পৃথক অপারেশন পরিচালনা করছেন।

            রিপোর্ট অনুযায়ী, মুজাহিদিনরা এই অভিযানগুলোর মধ্যে খাইবার পুখতুনখাওয়ার ১৪টি জেলায় ১০৪টি, পাঞ্জাবে ৪টি এবং বেলুচিস্তানে ২টি অপারেশন পরিচালনা করেছেন। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের ১৮৪টি অপারেশন থেকে কম হলেও, সাম্প্রতিক বছরগুলিতে জানুয়ারিতে টিটিপির পরিচালিত রেকর্ড করা এটিই সর্বোচ্চ সংখ্যক হামলার রিপোর্ট।

            প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুজাহিদিনরা বীরত্বপূর্ণ এসকল অভিযানের মাধ্যমে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর সাথে সরাসরি জড়িত এমন ১০ সদস্যকে বন্দী করেছেন। আর মুজাহিদদের হামলায় হতাহত হয়েছে সামরিক বাহিনীর অন্তত ১৫৫ সদস্য, যাদের মধ্যে নিহত ৭৬ জন এবং আহত ৮০ জন। অভিযানগুলোতে হতাহতদের মধ্যে সেনা সদস্য রয়েছে ৭৩ জন, এফসি সদস্য রয়েছে ৪৮ জন, পুলিশ/সিটিডি সদস্য রয়েছে ৩১ জন এবং গোয়েন্দা সংস্থার সাথে জড়িত সদস্য রয়েছে ৩ জন।

            জানুয়ারিতে মুজাহিদিনরা সর্বাধিক হামলা চালিয়েছেন ট্যাঙ্ক এবং উত্তর ওয়াজিরিস্তানে। প্রদেশ দুটিতে মুজাহিদিনরা ১৭টি করে মোট ৩৪টি হামলা চালিয়েছেন। এরপর দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তান, ডেরা ইসমাইল খান, খাইবার এবং বান্নু প্রদেশে ১৩টি করে মোট ৫২টি হামলা চালানো হয়েছে।

            তথ্য অনুযায়ী, মুজাহিদদের আক্রমণের ধরণগুলির মধ্যে রয়েছে ১টি ইস্তেশহাদী হামলা, ৪৬টি লেজার আক্রমণ, ২৮টি গেরিলা আক্রমণ, ১০টি অতর্কিত আক্রমণ, ১০টি পাল্টা আক্রমণ, ০৬টি অ্যাম্বুশ, ৫টি গ্রেনেড হামলা এবং ৪টি আক্রমণাত্মক অপারেশন।

            টিটিপি নিশ্চিত করেছে যে, মুজাহিদিনরা এসকল অভিযানের মাধ্যমে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর ৩০টি সৌর প্যানেল, ১৭টি নজরদারি ক্যামেরা, ৮টি সামরিক যান, ১টি ট্যাঙ্কার এবং ১টি ড্রোন ক্যামেরা ধ্বংস করেছেন।

            এছাড়াও, মুজাহিদিনরা উপরোক্ত অভিযানের মাধ্যমে ১৩টি ক্লাশিনকোভ, ১৬টি অ্যাসল্ট রাইফেল, ২টি রেডিও, ১টি গাড়ি, ১টি মোটরসাইকেল সহ অন্যান্য অসংখ্য সামরিক সরঞ্জাম গনিমত হিসাবে পেয়েছেন।
            নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              আফগানিস্তানে লাঘমান প্রদেশ হতে ৫০০ জন মাদকাসক্ত ব্যক্তিকে চিকিৎসার জন্য কাবুলে প্রেরণ



              মাদকাসক্ত ব্যক্তিদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান। লাঘমান পুলিশ কমান্ডের মাদক নিয়ন্ত্রণ বিভাগের দেয়া তথ্যানুযায়ী, বিগত ৬ মাসে ৫০০ জন মাদকাসক্ত ব্যক্তিকে চিকিৎসার উদ্দেশ্যে কাবুলের ১০০০ শয্যাবিশিষ্ট মেডিকেল সেন্টারে পাঠিয়েছে উক্ত বিভাগ।

              প্রাদেশিক পুলিশ কমান্ডের মুখপাত্র ইউনুস ইউসুফজাই হাফিযাহুল্লাহ জানান, প্রদেশটির বিভিন্ন জেলা ও কেন্দ্র হতে মাদকাসক্ত ব্যক্তিদের সংগ্রহ করা হয়েছিল।

              ইতোপূর্বে শত শত মাদকাসক্ত ব্যক্তিকে কাবুলের সংশ্লিষ্ট চিকিৎসা কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছিল বলে জানান ইউসুফজাই হাফিযাহুল্লাহ। এর মধ্যে প্রায় ৪৫০ জন ব্যক্তি সুস্থ হয়ে নিজ পরিবারে ফিরে গেছেন।


              তথ্যসূত্র:
              1. Laghman Police Command Sends 500 Addicts for Treatment in Kabul
              https://tinyurl.com/3kevw7d9
              নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

              Comment

              Working...
              X